এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: মদ্যপ অবস্থায় নেশার ঘোরে মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে অশ্লীল মন্তব্য করেছিলেন। আর তার জেরে যুবকের ঠাঁই হয়েছে শ্রীঘরে। তারপর আদালতে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েও মেলেনি রেহাই। বরং কঠোর শাস্তির দাবি তুলেছে তৃণমূল। পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থানা এলাকায় এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত যুবকের নাম সঞ্জিত মুর্মু। পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থানার আমাদপুর গ্রামের বছর ২৫-এর সঞ্জিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্মসংস্থানের ঘোষণা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অশ্লীল মন্তব্য লিখেছিলেন বলে অভিযোগ। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার ফের সঞ্জিতকে বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়।
সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ‘দুয়ারে রেশন’ প্রকল্পের উদ্বোধন করতে গিয়ে ৪২ হাজার কর্মসংস্থানের কথা ঘোষণা করেন। মুখ্যমন্ত্রীর সেই ঘোষণা ও প্রকল্পের উদ্বোধন ফেসবুকে লাইভ সম্প্রচারিত হয়। সেই লাইভ অনুষ্ঠানের ফেসবুক পেজেই মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসংস্থানের ঘোষণা নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য করেন বর্ধমানের যুবক সঞ্জিত মুর্মু। তাঁর সেই মন্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে মেমারির আমাদপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বাপ্পা দাসের নজরে পড়ে। তারপরই তিনি ওই যুবককে শনাক্ত করেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে মেমারি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
তৃণমূল নেতার অভিযোগ, ওই যুবকের কুরুচিকর মন্তব্যে মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে। তাঁর কঠোর শাস্তিরও দাবি তুলেছেন তিনি। তৃণমূল অঞ্চল সভাপতির এই অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবারই অভিযুক্ত যুবক সঞ্জিত মুর্মুকে গ্রেফতার করে মেমারি থানার পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে রবিবারই অভিযুক্তকে বর্ধমান আদালতে তোলা হয়। অভিযুক্ত যুবক আদালতে অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে ক্ষমা চায়। তাঁর দাবি, মদ্যপ অবস্থায় থাকায় নেশার ঘোরেই তিনি মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে অশ্লীল মন্তব্য করেছেন। ঘটনায় তিনি লজ্জিত এবং ভুল স্বীকারও করেন। যদিও যুবকের ক্ষমাপ্রার্থনা ধোপে টেকেনি। বিচারক সঞ্জিতকে এক দিনের জেল হেফাজত দেন এবং সোমবার পুনরায় আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিন। এদিকে, মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্যের জন্য অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি তুলেছেন আমোদপুর তৃণমূল নেতৃত্ব।
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্য করে বা মিম বানিয়ে আইনের কোপে পড়ার ঘটনা রাজ্যে এটাই প্রথম নয়। ২০১২ সালে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কার্টুন এঁকে প্রথম গ্রেফতার হয়েছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাত্র। তারপর এই ধরনের ঘটনার একাধিক নজির রয়েছে। সম্প্রতি বীরভূমের এক যুবকও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে অশ্লীল মিম ফেসবুকে পোস্ট করে গ্রেফতার হয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধেও কঠোর আইনি পদক্ষেপ করা হয়েছে। এবার বর্ধমানের যুবকের উপর কী খাঁড়া পড়ে, সেটাই দেখার!
পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত যুবকের নাম সঞ্জিত মুর্মু। পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থানার আমাদপুর গ্রামের বছর ২৫-এর সঞ্জিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্মসংস্থানের ঘোষণা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অশ্লীল মন্তব্য লিখেছিলেন বলে অভিযোগ। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার ফের সঞ্জিতকে বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়।
সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ‘দুয়ারে রেশন’ প্রকল্পের উদ্বোধন করতে গিয়ে ৪২ হাজার কর্মসংস্থানের কথা ঘোষণা করেন। মুখ্যমন্ত্রীর সেই ঘোষণা ও প্রকল্পের উদ্বোধন ফেসবুকে লাইভ সম্প্রচারিত হয়। সেই লাইভ অনুষ্ঠানের ফেসবুক পেজেই মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসংস্থানের ঘোষণা নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য করেন বর্ধমানের যুবক সঞ্জিত মুর্মু। তাঁর সেই মন্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে মেমারির আমাদপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বাপ্পা দাসের নজরে পড়ে। তারপরই তিনি ওই যুবককে শনাক্ত করেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে মেমারি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
তৃণমূল নেতার অভিযোগ, ওই যুবকের কুরুচিকর মন্তব্যে মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে। তাঁর কঠোর শাস্তিরও দাবি তুলেছেন তিনি। তৃণমূল অঞ্চল সভাপতির এই অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবারই অভিযুক্ত যুবক সঞ্জিত মুর্মুকে গ্রেফতার করে মেমারি থানার পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে রবিবারই অভিযুক্তকে বর্ধমান আদালতে তোলা হয়। অভিযুক্ত যুবক আদালতে অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে ক্ষমা চায়। তাঁর দাবি, মদ্যপ অবস্থায় থাকায় নেশার ঘোরেই তিনি মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে অশ্লীল মন্তব্য করেছেন। ঘটনায় তিনি লজ্জিত এবং ভুল স্বীকারও করেন। যদিও যুবকের ক্ষমাপ্রার্থনা ধোপে টেকেনি। বিচারক সঞ্জিতকে এক দিনের জেল হেফাজত দেন এবং সোমবার পুনরায় আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিন। এদিকে, মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্যের জন্য অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি তুলেছেন আমোদপুর তৃণমূল নেতৃত্ব।
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্য করে বা মিম বানিয়ে আইনের কোপে পড়ার ঘটনা রাজ্যে এটাই প্রথম নয়। ২০১২ সালে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কার্টুন এঁকে প্রথম গ্রেফতার হয়েছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাত্র। তারপর এই ধরনের ঘটনার একাধিক নজির রয়েছে। সম্প্রতি বীরভূমের এক যুবকও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে অশ্লীল মিম ফেসবুকে পোস্ট করে গ্রেফতার হয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধেও কঠোর আইনি পদক্ষেপ করা হয়েছে। এবার বর্ধমানের যুবকের উপর কী খাঁড়া পড়ে, সেটাই দেখার!