লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল মা ও চার বছরের শিশু কন্যার। গুরুতর জখম হয়েছেন মোটরবাইক চালক বাবাও। সোমবার সকালে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দি থানার মহালন্দী এলাকায়। লরির বেপরোয়া গতির ফলেই এই দুর্ঘটনা বলে অভিযোগ। ঘটনার পরই ক্ষিপ্ত জনতা লরিটিকে আটক করে এবং বহরমপুর-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়। তারপর কান্দি থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উত্তেজিত জনতাই ঘাতক লরির চালককে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। তাকে আটক করা হয়েছে বলে কান্দি থানার পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ জানায়, লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃতদের নাম রাখিমা বিবি (৪১) এবং নাজরিন সুলতানা (৪)। রাখিমা বিবির স্বামী সাদের শেখ গুরুতর জখম হয়েছেন। বর্তমানে তিনি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এঁরা তিনজনে মোটরবাইকে করে যাচ্ছিলেন। বহরমপুর-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়কের (Berhampore-Sainthia Highway) উপর দিয়ে যাওয়ার সময়ই এঁদের মোটরবাইকের পিছনে লরিটি ধাক্কা মারে। লরির চালককে আটক করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দি থানার খোসবাস পুরের বাসিন্দা সাদের শেখ। এদিন বেলা ১১টা নাগাদ মোটরবাইকের পিছনে স্ত্রী রাখিমা বিবি ও মেয়ে নাজরিন সুলতানাকে বসিয়ে গাঁথলার দিকে যাচ্ছিলেন সাদের শেখ। বহরমপুর-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়ক (Berhampore-Sainthia Highway) দিয়ে যাওয়ার সময় মহলন্দী মোড়ে তাঁদের মোটরবাইকের পিছনে ধাক্কা মারে ৬ চাকার একটি বড় লরি। সঙ্গে সঙ্গে মোটরবাইক থেকে ছিটকে গিয়ে ওই লরির চাকার নীচে পড়ে যান রাখিমা বিবি ও তাঁর ৪ বছরের মেয়ে নাজরিন সুলতানা। তখনও লরিটি থামনি। চলন্ত লরির চাকার নীচে পড়ে পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় রাখিমা বিবি ও তাঁর ছোট্ট মেয়ের। অন্যদিকে মোটরবাইক নিয়ে দূরে ছিটকে পড়েন সাদের শেখ। তিনিও গুরুতর জখম হন।
মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনার পরই স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে আসেন এবং চালক সহ লরিটিকে আটক করেন। ব্যস্ততম এই মোড়ে কোনও ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় বিক্ষোভও দেখান তাঁরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে কান্দি থানার পুলিশ বাহিনী। তারপর পুলিশ হতাহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠান এবং ঘাতক লরিক চালককে আটক করে থানায় নিয়ে যান।
এদিকে, স্থানীয় বাসিন্দাদের বিক্ষোভ-অবরোধের জেরে ব্যস্ততম বহরমপুর-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়ক (Berhampore-Sainthia Highway) অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। মহলন্দী মোড়ের দু’পাশে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে যায় গাড়ি। দিনের ব্যস্ত সময়ে এই ঘটনায় সমস্যায় পড়েন অফিসযাত্রীরা। তারপর কান্দি থানার পুলিশের আশ্বাসে আধ ঘণ্টা পর অবরোধ ওঠে এবং ধীরে-ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পুলিশ জানায়, লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃতদের নাম রাখিমা বিবি (৪১) এবং নাজরিন সুলতানা (৪)। রাখিমা বিবির স্বামী সাদের শেখ গুরুতর জখম হয়েছেন। বর্তমানে তিনি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এঁরা তিনজনে মোটরবাইকে করে যাচ্ছিলেন। বহরমপুর-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়কের (Berhampore-Sainthia Highway) উপর দিয়ে যাওয়ার সময়ই এঁদের মোটরবাইকের পিছনে লরিটি ধাক্কা মারে। লরির চালককে আটক করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দি থানার খোসবাস পুরের বাসিন্দা সাদের শেখ। এদিন বেলা ১১টা নাগাদ মোটরবাইকের পিছনে স্ত্রী রাখিমা বিবি ও মেয়ে নাজরিন সুলতানাকে বসিয়ে গাঁথলার দিকে যাচ্ছিলেন সাদের শেখ। বহরমপুর-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়ক (Berhampore-Sainthia Highway) দিয়ে যাওয়ার সময় মহলন্দী মোড়ে তাঁদের মোটরবাইকের পিছনে ধাক্কা মারে ৬ চাকার একটি বড় লরি। সঙ্গে সঙ্গে মোটরবাইক থেকে ছিটকে গিয়ে ওই লরির চাকার নীচে পড়ে যান রাখিমা বিবি ও তাঁর ৪ বছরের মেয়ে নাজরিন সুলতানা। তখনও লরিটি থামনি। চলন্ত লরির চাকার নীচে পড়ে পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় রাখিমা বিবি ও তাঁর ছোট্ট মেয়ের। অন্যদিকে মোটরবাইক নিয়ে দূরে ছিটকে পড়েন সাদের শেখ। তিনিও গুরুতর জখম হন।
মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনার পরই স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে আসেন এবং চালক সহ লরিটিকে আটক করেন। ব্যস্ততম এই মোড়ে কোনও ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় বিক্ষোভও দেখান তাঁরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে কান্দি থানার পুলিশ বাহিনী। তারপর পুলিশ হতাহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠান এবং ঘাতক লরিক চালককে আটক করে থানায় নিয়ে যান।
এদিকে, স্থানীয় বাসিন্দাদের বিক্ষোভ-অবরোধের জেরে ব্যস্ততম বহরমপুর-সাঁইথিয়া রাজ্য সড়ক (Berhampore-Sainthia Highway) অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। মহলন্দী মোড়ের দু’পাশে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে যায় গাড়ি। দিনের ব্যস্ত সময়ে এই ঘটনায় সমস্যায় পড়েন অফিসযাত্রীরা। তারপর কান্দি থানার পুলিশের আশ্বাসে আধ ঘণ্টা পর অবরোধ ওঠে এবং ধীরে-ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।