কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) অগ্নিপথ প্রকল্পের (Agnipath Scheme) বিরুদ্ধে দেশজুড়ে চলা আন্দোলনের আঁচ যাতে মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) না পড়ে, সেজন্য জেলার একাধিক স্টেশনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের অগ্নিপথ প্রকল্পের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন প্রান্তেই বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে। জ্বলছে আগুন। এমনকী, জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে ট্রেন ও বাস। এবার সেই অশান্তির আঁচ এড়াতে মুর্শিদাবাদ জেলার একাধিক স্টেশনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। শনিবার থেকেই স্টেশনে টহলদারি বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী এলাকার স্টেশন কড়া নিরাপত্তা বলয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে।
অগ্নিপথের অশান্তির আঁচ পড়তে পারে মুর্শিদাবাদে। এই আশঙ্কায় ফরাক্কা ব্লকের একাধিক স্টেশনে চলছে জোর নজরদারি। ফরাক্কা থানার পুলিশ (Farakka Police Station) প্রশাসন ও নিউ ফরাক্কার রেল পুলিশ নজরদারি শুরু করেছে। শনিবার সকালে মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী এলাকায় তিলডাঙা স্টেশনে চালানো হয় কড়া টহলদারি। মূলত ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী এলাকা, ফরাক্কা তিলডাঙা স্টেশন ও এলাকাগুলোতে কোনও রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা ও যে কোনও প্রকারের অশান্তি এড়াতে কড়া টহলদারি চালানো হয়। ফরাক্কা থানার IC দেবব্রত চক্রবর্তী নিউ ফরাক্কার GRP OC জিতেন্দ্রনাথ সিং, NTPC পুলিশ ফাঁড়ির শিবপ্রসাদ ঘোষ সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী তিলডাঙা স্টেশনে টহলদাড়ি চালান। নিউ ফরাক্কা, আজিমগঞ্জ জংশন, খাগড়া স্টেশনেও নিরাপত্তা বলয় বাড়ানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকার অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করতেই দেশজুড়ে অশান্তির আগুন ছড়িয়ে পড়ে। দেশের যুব সমাজ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ শুরু করেন। দেশের নানা প্রান্তে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় ট্রেন। কোথাও টায়ার জ্বালিয়েও বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। রাস্তা অবরোধ, ট্রেন অবরোধ থেকে শুরু করে নানাভাবে বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে। এ রাজ্যেও তার প্রভাব পড়েছে। একাধিক জায়গায় বনগাঁ ও হাওড়ায় অগ্নিপথের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখানো হয়। এদিকে দেশের বিভিন্ন এই প্রতিবাদ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা থাকায় বাতিল করা হয়েছে একাধিক ট্রেন।
আর এবার সেই বিক্ষোভের আগুনের আঁচ থেকে মুর্শিদাবাদকে বাঁচানোর প্রয়াস নিয়েছে প্রশাসন। স্টেশনে স্টেশনে বাড়ানো হয়েছে টহলদারি। নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হচ্ছে। সীমান্ত এলাকায় বিশেষ করে কড়া নজরদারি করা হচ্ছে। ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী এলাকার উপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। ফরাক্কা তিলডাঙা স্টেশন ও সংলগ্ন এলাকায় বাড়ানো হয়েছে নজরদারি। এক কথায় বলা যায়, নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলাকে।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকার অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করতেই দেশজুড়ে অশান্তির আগুন ছড়িয়ে পড়ে। দেশের যুব সমাজ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ শুরু করেন। দেশের নানা প্রান্তে জ্বালিয়ে দেওয়া হয় ট্রেন। কোথাও টায়ার জ্বালিয়েও বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। রাস্তা অবরোধ, ট্রেন অবরোধ থেকে শুরু করে নানাভাবে বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে। এ রাজ্যেও তার প্রভাব পড়েছে। একাধিক জায়গায় বনগাঁ ও হাওড়ায় অগ্নিপথের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখানো হয়। এদিকে দেশের বিভিন্ন এই প্রতিবাদ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা থাকায় বাতিল করা হয়েছে একাধিক ট্রেন।
আর এবার সেই বিক্ষোভের আগুনের আঁচ থেকে মুর্শিদাবাদকে বাঁচানোর প্রয়াস নিয়েছে প্রশাসন। স্টেশনে স্টেশনে বাড়ানো হয়েছে টহলদারি। নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হচ্ছে। সীমান্ত এলাকায় বিশেষ করে কড়া নজরদারি করা হচ্ছে। ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী এলাকার উপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। ফরাক্কা তিলডাঙা স্টেশন ও সংলগ্ন এলাকায় বাড়ানো হয়েছে নজরদারি। এক কথায় বলা যায়, নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলাকে।