West Bengal News : বিক্ষোভ পিছু ছাড়ছে না বড়ঞার TMC বিধায়ক জিবনকৃষ্ণ সাহার। গত সপ্তাহে বিপ্রশেখর গ্রাম পঞ্চায়েতে 'দিদির দূত' (Didir Doot) গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁকে। রবিবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি, ঘটনাস্থল আলাদা। বড়ঞা ব্লকের নবগ্রামে 'দিদির দূত' হিসাবে গিয়ে গ্রামে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক সহ ব্লক সভাপতি। চরম বিক্ষোভের মুখে পড়ে কার্যত নাজেহাল হতে হল জনপ্রতিনিধি সহ তৃণমূল নেতৃত্বদের।
স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার দুপুরে দিদির দূত হিসাবে বড়ঞা ব্লকের (Baranya Block) নবগ্রামে (Nabagram) গিয়েছিলেন বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। গ্রামে ঢুকতেই গ্রামবাসীরা বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভের মুখে পড়েন বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা সহ বড়ঞা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রবিন কুমার ঘোষ ও তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress) নেতৃত্ব। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গ্রামে আসেনি কোনওরকম সরকারি প্রকল্প। হয়নি কোনও উন্নয়ন। বিধায়ক আজ দিদির দূত (Didir Doot) হিসাবে গ্রামের বাসিন্দাদের এদিন বেলায় বাড়ি বাড়ি অভিযোগ শুনতে গিয়ে কার্যত ঘেরাও হন বিধায়ক। এমনকি সমস্যার সমাধান না করে গ্রাম ছেড়ে যাওয়া যাবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন গ্রামের বাসিন্দারা।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, "আমাদের গ্রামে একজন দৃষ্টিহীন বাসিন্দা রয়েছে। তাঁর নাম আবাস যোজনার (Pradhan Mantri Awas Yojana) তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অনেকেই এখানে আবাস যোজনার বাড়ি পাননি। নিচু তলার কিছু নেতারাই এসব করছে।" উল্লেখ্য, এর আগে গত ১২ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার মুর্শিদাবাদের বড়ঞা ব্লকের শ্রীহট্টি গ্রামের বসিন্দারা বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের অভিযোগ, সরকার কোনও পরিষেবা পান না গ্রামবাসীরা। এদিন বিপ্রশেখর গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্রীহট্টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিধায়ক পৌঁছলে তাঁকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, গ্রামে রাস্তা নেই। রাস্তায় আলো না থাকায় সন্ধে গড়ালেই গ্রাম অন্ধকারে ডুবে যায়। গ্রামে কোনও সরকারি টিউবওয়েল নেই। গ্রামের মানুষ আবাস যোজনায় (Pradhan Mantri Awas Yojana) বাড়ি পাননি। এমনকী বহু মানুষ সরকারি ভাতায় বঞ্চিত। এই অভিযোগ তুলে বিধায়ককে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা।
প্রসঙ্গত, ১১ জানুয়ারি থেকে রাজ্যের ৩৩০০ গ্রাম থেকে শুরু হয়েছে 'দিদির দূত' (Didir Doot) নামক কর্মসূচি। কিন্তু প্রায় প্রতিটি কর্মসূচিতে বিক্ষোভ সংঘটিত হচ্ছে। কিন্তু, গ্রাম পরিদর্শনে যেতেই একের পর এক তৃণমূল নেতৃত্বকে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে বিক্ষোভের মুখে পড়েন অর্জুন সিং। পশ্চিম মেদিনীপুরে বিক্ষোভের জেরে কর্মসূচি বাতিল করেন কুণাল ঘোষ। নদিয়ায় ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। বীরভূমে সাংসদ শতাব্দী রায়ের সামনেও বিক্ষোভ প্রদর্শন হয়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার দুপুরে দিদির দূত হিসাবে বড়ঞা ব্লকের (Baranya Block) নবগ্রামে (Nabagram) গিয়েছিলেন বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। গ্রামে ঢুকতেই গ্রামবাসীরা বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান। স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভের মুখে পড়েন বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা সহ বড়ঞা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রবিন কুমার ঘোষ ও তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress) নেতৃত্ব। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গ্রামে আসেনি কোনওরকম সরকারি প্রকল্প। হয়নি কোনও উন্নয়ন। বিধায়ক আজ দিদির দূত (Didir Doot) হিসাবে গ্রামের বাসিন্দাদের এদিন বেলায় বাড়ি বাড়ি অভিযোগ শুনতে গিয়ে কার্যত ঘেরাও হন বিধায়ক। এমনকি সমস্যার সমাধান না করে গ্রাম ছেড়ে যাওয়া যাবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন গ্রামের বাসিন্দারা।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, "আমাদের গ্রামে একজন দৃষ্টিহীন বাসিন্দা রয়েছে। তাঁর নাম আবাস যোজনার (Pradhan Mantri Awas Yojana) তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অনেকেই এখানে আবাস যোজনার বাড়ি পাননি। নিচু তলার কিছু নেতারাই এসব করছে।" উল্লেখ্য, এর আগে গত ১২ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার মুর্শিদাবাদের বড়ঞা ব্লকের শ্রীহট্টি গ্রামের বসিন্দারা বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের অভিযোগ, সরকার কোনও পরিষেবা পান না গ্রামবাসীরা। এদিন বিপ্রশেখর গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্রীহট্টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিধায়ক পৌঁছলে তাঁকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, গ্রামে রাস্তা নেই। রাস্তায় আলো না থাকায় সন্ধে গড়ালেই গ্রাম অন্ধকারে ডুবে যায়। গ্রামে কোনও সরকারি টিউবওয়েল নেই। গ্রামের মানুষ আবাস যোজনায় (Pradhan Mantri Awas Yojana) বাড়ি পাননি। এমনকী বহু মানুষ সরকারি ভাতায় বঞ্চিত। এই অভিযোগ তুলে বিধায়ককে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীরা।
প্রসঙ্গত, ১১ জানুয়ারি থেকে রাজ্যের ৩৩০০ গ্রাম থেকে শুরু হয়েছে 'দিদির দূত' (Didir Doot) নামক কর্মসূচি। কিন্তু প্রায় প্রতিটি কর্মসূচিতে বিক্ষোভ সংঘটিত হচ্ছে। কিন্তু, গ্রাম পরিদর্শনে যেতেই একের পর এক তৃণমূল নেতৃত্বকে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে বিক্ষোভের মুখে পড়েন অর্জুন সিং। পশ্চিম মেদিনীপুরে বিক্ষোভের জেরে কর্মসূচি বাতিল করেন কুণাল ঘোষ। নদিয়ায় ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। বীরভূমে সাংসদ শতাব্দী রায়ের সামনেও বিক্ষোভ প্রদর্শন হয়।