এই সময়: রাস্তা জুড়ে লম্বা হয়ে শুয়ে। সোমবার তখন রাত। থমকে গেল দু'নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচল। কিছুক্ষণের জন্য তৈরি হল যানজটও। কেউ কেউ গাড়ি থেকে দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে পড়েছেন। প্রত্যেকই উত্তেজিত।
রাস্তা জুড়ে শুয়ে রয়েছে বিশাল চেহারার এক অজগর। কাছে যাওয়ার সাহস ছিল না তবে অনেকেই দূর থেকে মোবাইল বের করে ছবি তুলেছেন সেই অজগরের।
ঘটনাস্থল জামুড়িয়ার বেনালি মোড়। সেখানে জাতীয় সড়কে ১০-১২ ফুট দৈর্ঘ্যের সাপটিকে প্রথমে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। পরে গাড়ির আওয়াজে ধীরে ধীরে রাস্তার ধারে জঙ্গলের দিকে এগিয়ে যায় অজগরটি। কিন্তু কিছুটা গিয়ে ফের দাঁড়িয়ে পড়ে সাপটি। গাড়িচালক থেকে যাত্রী, কেউই সাপটিকে মারার চেষ্টা করেননি। বরং নানা ভাবে সবাই চেষ্টা করেছেন, যাতে ধীরে ধীরে অজগরটি জঙ্গলে নিজের জায়গায় ফিরে যেতে পারে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় জামুড়িয়া থানার পুলিশ। স্থানীয় বাসিন্দাদের সাহায্য নিয়ে যৌথ ভাবে অজগর সাপটিকে একটি চটের বস্তার মধ্যে ভরে জাতীয় সড়কের পাশের জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়। এর পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। পশ্চিম বর্ধমান জেলা বনাধিকারিক মিলন মণ্ডল বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। যে ভাবে ওই অজগর সাপটিকে বাঁচিয়ে জঙ্গলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে, তার জন্য বন দপ্তরের পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ। আগে ছোট রাস্তা বা জিটি রোডে দু’এক বার অজগর শুয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু জাতীয় সড়কে অজগর সাপের খবর এই প্রথম শুনলাম।’ একই সঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘লকডাউনের মধ্যে এক দিন কাজী নজরুল বিমানবন্দরের পাশ দিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় দেখেছিলাম, একটি বড় ধরনের চন্দ্রবোড়া সাপ রাস্তায় শুয়ে রয়েছে। উল্টো দিক একটি পুলিশের গাড়ি আসছিল। আমরা সবাই মিলে ধীরে ধীরে সাপটিকে পাশের জঙ্গলে পাঠিয়ে দিই।
রাস্তা জুড়ে শুয়ে রয়েছে বিশাল চেহারার এক অজগর। কাছে যাওয়ার সাহস ছিল না তবে অনেকেই দূর থেকে মোবাইল বের করে ছবি তুলেছেন সেই অজগরের।
ঘটনাস্থল জামুড়িয়ার বেনালি মোড়। সেখানে জাতীয় সড়কে ১০-১২ ফুট দৈর্ঘ্যের সাপটিকে প্রথমে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। পরে গাড়ির আওয়াজে ধীরে ধীরে রাস্তার ধারে জঙ্গলের দিকে এগিয়ে যায় অজগরটি। কিন্তু কিছুটা গিয়ে ফের দাঁড়িয়ে পড়ে সাপটি। গাড়িচালক থেকে যাত্রী, কেউই সাপটিকে মারার চেষ্টা করেননি। বরং নানা ভাবে সবাই চেষ্টা করেছেন, যাতে ধীরে ধীরে অজগরটি জঙ্গলে নিজের জায়গায় ফিরে যেতে পারে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় জামুড়িয়া থানার পুলিশ। স্থানীয় বাসিন্দাদের সাহায্য নিয়ে যৌথ ভাবে অজগর সাপটিকে একটি চটের বস্তার মধ্যে ভরে জাতীয় সড়কের পাশের জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়। এর পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। পশ্চিম বর্ধমান জেলা বনাধিকারিক মিলন মণ্ডল বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। যে ভাবে ওই অজগর সাপটিকে বাঁচিয়ে জঙ্গলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে, তার জন্য বন দপ্তরের পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ। আগে ছোট রাস্তা বা জিটি রোডে দু’এক বার অজগর শুয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু জাতীয় সড়কে অজগর সাপের খবর এই প্রথম শুনলাম।’ একই সঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘লকডাউনের মধ্যে এক দিন কাজী নজরুল বিমানবন্দরের পাশ দিয়ে গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় দেখেছিলাম, একটি বড় ধরনের চন্দ্রবোড়া সাপ রাস্তায় শুয়ে রয়েছে। উল্টো দিক একটি পুলিশের গাড়ি আসছিল। আমরা সবাই মিলে ধীরে ধীরে সাপটিকে পাশের জঙ্গলে পাঠিয়ে দিই।