এই সময়, আসানসোল: লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে সরকারি অনুমোদন পেয়েছেন আবেদনকারীরা। ব্যাঙ্কে সেই টাকা জমা পড়েছে বলেও দাবি। কিন্তু আবেদনকারীর অ্যাকাউন্টে জমা পড়ছে না সেই টাকা। এমন অভিযোগ প্রচুর আসতে থাকায় আজ সোমবার সরকারি দফতর খুললে খোঁজখবর করা হবে বলে আশ্বাস মিলেছে। জানা গিয়েছে, সালানপুর ব্লকের উত্তর রামপুর জিতপুর পঞ্চায়েতে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে টাকা পাননি ১৮২ জন। টাকা না পাওয়ার বিষয়টি অভিযোগ আকারে এসেছে পঞ্চায়েতের কাছে। উপভোক্তাদের বেশিরভাগেরই অ্যাকাউন্ট কানাড়া ব্যাঙ্কের স্থানীয় শাখার বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া এসবিআই, ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার স্থানীয় শাখাগুলি সম্পর্কেও এমন বেশ কয়েকটি অভিযোগ এসেছে।
কল্যাণগ্রাম-এক এলাকার বাসিন্দা অশোক সিনহা, অরবিন্দ নগরের বাসিন্দা বাবলু সেনের পরিবারের সদস্যরা জানান, তাঁদের অ্যাকাউন্ট রূপনারায়ণপুরে কানাড়া ব্যাঙ্কের শাখায় রয়েছে। ব্যাঙ্কে তাঁরা খোঁজ নিতে গেলে ম্যানেজার তাঁদের বলেছেন, এমনিতে কোনও ত্রুটি নেই। ওই অ্যাকাউন্টগুলিতে টাকা তোলা-জমা ইত্যাদি সবই হচ্ছে, শুধু সরকারি টাকা ঢুকছে না। তবুও ব্যাঙ্কের তরফে বিষয়টি তাদের প্রধান দপ্তরে জানানো হয়েছে।
এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান তাপস চৌধুরী বলেন, 'পঞ্চায়েতের কাছে এমন বেশ কিছু অভিযোগ এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কিছু আবেদন খতিয়ে দেখে ব্যাঙ্কে সেই টাকা প্রাপকের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু ব্যাঙ্ক থেকে নাকি বলা হচ্ছে সরকারি টাকা ঢুকছে না ওই সব অ্যাকাউন্টে। অথচ অ্যাকাউন্টগুলি সচল। ওই অ্যাকাউন্টের গ্রাহকরা অন্য লেনদেন করতে পারছেন।' সোমবার অফিস খুললে বিষয়টি পঞ্চায়েত থেকে বিডিও-র কাছে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান।
কল্যাণগ্রাম-এক এলাকার বাসিন্দা অশোক সিনহা, অরবিন্দ নগরের বাসিন্দা বাবলু সেনের পরিবারের সদস্যরা জানান, তাঁদের অ্যাকাউন্ট রূপনারায়ণপুরে কানাড়া ব্যাঙ্কের শাখায় রয়েছে। ব্যাঙ্কে তাঁরা খোঁজ নিতে গেলে ম্যানেজার তাঁদের বলেছেন, এমনিতে কোনও ত্রুটি নেই। ওই অ্যাকাউন্টগুলিতে টাকা তোলা-জমা ইত্যাদি সবই হচ্ছে, শুধু সরকারি টাকা ঢুকছে না। তবুও ব্যাঙ্কের তরফে বিষয়টি তাদের প্রধান দপ্তরে জানানো হয়েছে।
এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান তাপস চৌধুরী বলেন, 'পঞ্চায়েতের কাছে এমন বেশ কিছু অভিযোগ এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কিছু আবেদন খতিয়ে দেখে ব্যাঙ্কে সেই টাকা প্রাপকের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু ব্যাঙ্ক থেকে নাকি বলা হচ্ছে সরকারি টাকা ঢুকছে না ওই সব অ্যাকাউন্টে। অথচ অ্যাকাউন্টগুলি সচল। ওই অ্যাকাউন্টের গ্রাহকরা অন্য লেনদেন করতে পারছেন।' সোমবার অফিস খুললে বিষয়টি পঞ্চায়েত থেকে বিডিও-র কাছে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান।