এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গোরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত ব্যবসায়ী মহম্মদ এনামুল অবশেষে শুক্রবার আসানসোল আদালতে আত্মসমর্পণ করলেন। তাঁকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। ফলে তাঁকে হেফাজতে পেল না সিবিআই। তবে, জেলে গিয়ে সিবিআই আধিকারিকদের জেরা করার অনুমতি দিয়েছে আদালত। তবে, এদিন সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু তা খারিজ করে দেয় আদালত। সূত্রের খবর, তদন্তকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নিজেই আত্মসমর্পণের কথা জানিয়েছেন এনামুল। তিনি আদালতে হাজিরা দিলেই নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাবে বলেই ভেবে রেখেছিল সিবিআই। দিল্লিতে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেপ্তারের পর তদন্তকারীদের ধারণা ছিল, তাঁকে হেফাজতে নিয়ে এই মামলায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উদ্ঘাটন করতে পারবেন তাঁরা। কিন্তু গ্রেপ্তারের পর তাঁকে হেফাজতে পেতে বার বার জটিলতার মুখে পড়তে হয় সিবিআইকে। দিল্লির সিবিআই আদালত তাঁর ট্রানজিট রিমান্ডের উপর এক দিনের অন্তর্বর্তী জামিন দেয়। তবে তাঁকে কলকাতায় পৌঁছেই তদন্তকারীদের কাছে ধরা দিতে বলে আদালত। কিন্তু শহরে পৌঁছে করোনা ধরা পড়ে এনামুলের। দু’বার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। মাত্র কয়েক দিন আগে বেলেঘাটা আইডির পরীক্ষায় তাঁর রিপোর্ট নেগেটিভ হয়। যদিও বেসরকারি ল্যাবের একটি রিপোর্ট দেখিয়ে উল্টো দাবি করেন ব্যবসায়ী। তবে হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল, করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে আসানসোল আদালতে হাজিরা দিতেই হবে তাঁকে। সেই সূত্রেই শুক্রবার আদালতে আত্মসমর্পণ করেন এনামুল।
সিবিআই হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানালে দিল্লি হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টের একাধিক মামলার নজির টেনে এনামুলের আইনজীবীরা সিবিআইয়ের দাবির বিরোধিতা করেন। এরপরই এনামুলকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
আরও পড়ুন: সত্যিই কি সুদীপ্ত সেনের থেকে 'লাভবান' তিনি? সিবিআই'কে চিঠি লিখলেন শুভেন্দু!
অন্য দিকে, এদিনই দশ দিনের জেল হেফাজতের মেয়াদ শেষে আবারও সিবিআই আদালতে তোলা হয় বিএসএফের ছত্তিসগড়ের কম্যান্ডান্ট সতীশকুমারকে। সতীশের বিরুদ্ধে সিবিআই এখনও কোনও তথ্যপ্রমাণ দিতে না-পারায় তাঁকে অবিলম্বে জামিনের দেওয়ার আবেদন জানান তাঁর আইনজীবীরা। সিবিআই পাল্টা দাবি করে, তারা বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছে এবং আরও কিছু তথ্য বিএসএফের কাছ থেকে পেতে সাত দিন সময় লাগবে। সতীশ প্রভাবশালী হওয়ায় বাইরে থাকলে বিভিন্ন ভাবে প্রমাণ লোপাট করতে পারেন বলে আদালতে দাবি করে সিবিআই। ফলে তাঁকে আবার জেল হেফাজতে পাঠানোর আর্জি জানানো হয়। সিবিআইয়ের আবেদন মেনে সতীশ কুমারকে ১১ দিনের জেল হেফাজতের পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
সিবিআই হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানালে দিল্লি হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টের একাধিক মামলার নজির টেনে এনামুলের আইনজীবীরা সিবিআইয়ের দাবির বিরোধিতা করেন। এরপরই এনামুলকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
আরও পড়ুন: সত্যিই কি সুদীপ্ত সেনের থেকে 'লাভবান' তিনি? সিবিআই'কে চিঠি লিখলেন শুভেন্দু!
অন্য দিকে, এদিনই দশ দিনের জেল হেফাজতের মেয়াদ শেষে আবারও সিবিআই আদালতে তোলা হয় বিএসএফের ছত্তিসগড়ের কম্যান্ডান্ট সতীশকুমারকে। সতীশের বিরুদ্ধে সিবিআই এখনও কোনও তথ্যপ্রমাণ দিতে না-পারায় তাঁকে অবিলম্বে জামিনের দেওয়ার আবেদন জানান তাঁর আইনজীবীরা। সিবিআই পাল্টা দাবি করে, তারা বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছে এবং আরও কিছু তথ্য বিএসএফের কাছ থেকে পেতে সাত দিন সময় লাগবে। সতীশ প্রভাবশালী হওয়ায় বাইরে থাকলে বিভিন্ন ভাবে প্রমাণ লোপাট করতে পারেন বলে আদালতে দাবি করে সিবিআই। ফলে তাঁকে আবার জেল হেফাজতে পাঠানোর আর্জি জানানো হয়। সিবিআইয়ের আবেদন মেনে সতীশ কুমারকে ১১ দিনের জেল হেফাজতের পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।