বিশ্বদেব ভট্টাচার্য, আসানসোল কলকাতা, আসানসোলের পর আন্তর্জাতিক মানের স্টেশন হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে রানিগঞ্জ, বোলপুর, বহরমপুর কোর্ট ও সুলতানগঞ্জকে। বিষয়টি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে রেল পর্ষদে। অনুমোদন এলেই শুরু হয়ে যাবে ডিপিআর তৈরির কাজ।
পূর্ব রেলের চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কনস্ট্রাকশন) আশিস ভরদ্বাজ শুক্রবার 'এই সময়'কে বলেন, ''পূর্ব রেলের ১০টি স্টেশনকে বিশ্বমানে গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত কার্যকরী হতে চলেছে। এই ১০টির মধ্যে আসানসোল, ভাগলপুর এবং হাওড়ার ক্ষেত্রে টেন্ডার করে ডিপিআর তৈরি হয়েছে। বাকি স্টেশনগুলির ডিপিআরও দ্রুত হয়ে যাবে।''
স্টেশন নির্মাণে খরচ:
প্রতিটি স্টেশন গড়ে তুলতে সম্ভাব্য খরচ ২৫০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা।
কাজ পুরোপুরি শেষ হতে সময় লাগবে আড়াই থেকে তিন বছর।
কী থাকবে সেখানে?
বিশ্বমানের স্টেশনগুলির যাত্রী প্রতীক্ষালয় হয়ে উঠবে কেতাদুরস্ত, অত্যাধুনিক বিমানবন্দরের সমতুল
স্টেশনে প্রবেশ, প্রস্থানের জন্য এখন ব্যবহার করা হয় একই গেট। এই সব স্টেশনে যাত্রী চলাচলের জন্য থাকবে পৃথক গেট
এখন স্টেশনে ওঠা-নামার ক্ষেত্রে সিঁড়িই একমাত্র অবলম্বন। অসুস্থ বা সিনিয়র সিটিজেনদের কাছে যা সমস্যা হয়ে ওঠে।
বিশ্বমানের হলে প্রতিটি স্টেশনে ওঠা-নামার জন্য থাকবে এস্কেলেটর, লিফ্ট
বিশেষ ভাবে সক্ষম যাত্রীদের জন্য থাকবে পৃথক ব্যবস্থা
আর কী কী সুবিধা?
বহু সময়েই কোন প্ল্যাটফর্মে ট্রেন আসছে তা জানতে সমস্যায় পড়েন যাত্রীরা।
এসব স্টেশনে ট্রেনের সময় সারণি দেখানো হবে মনিটরে।
কাচের ঘরে বসে যাত্রীরা দেখতে পারবেন ট্রেনগুলির আসা-যাওয়ার সময়।
স্টেশনে পুরোনো 'ভোজনালয়ে' আমূল বদল আনা হবে।
মধ্যাহ্নভোজ বা রাতের খাবারের জন্য বাতানুকূল কাফেটেরিয়া ও রেস্তরাঁর ব্যবস্থা থাকবে।
বিশ্বমানের স্টেশন হয়ে উঠবে বিগ শপিং সেন্টার।
স্টেশনগুলির আকর্ষণ বাড়াতে তৈরি হবে শপিংমল। তাতে শুধু রেলযাত্রী নন, বহিরাগতরাও সেই শপিংমল ব্যবহার করতে পারবেন
স্টেশনগুলি সম্পূর্ণ ভাবে সিসিটিভি-র আওতায় আনা হবে।
ঢেলে সাজানো হবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
পূর্ব রেলের চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কনস্ট্রাকশন) আশিস ভরদ্বাজ শুক্রবার 'এই সময়'কে বলেন, ''পূর্ব রেলের ১০টি স্টেশনকে বিশ্বমানে গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত কার্যকরী হতে চলেছে। এই ১০টির মধ্যে আসানসোল, ভাগলপুর এবং হাওড়ার ক্ষেত্রে টেন্ডার করে ডিপিআর তৈরি হয়েছে। বাকি স্টেশনগুলির ডিপিআরও দ্রুত হয়ে যাবে।''
স্টেশন নির্মাণে খরচ:
প্রতিটি স্টেশন গড়ে তুলতে সম্ভাব্য খরচ ২৫০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা।
কাজ পুরোপুরি শেষ হতে সময় লাগবে আড়াই থেকে তিন বছর।
কী থাকবে সেখানে?
বিশ্বমানের স্টেশনগুলির যাত্রী প্রতীক্ষালয় হয়ে উঠবে কেতাদুরস্ত, অত্যাধুনিক বিমানবন্দরের সমতুল
স্টেশনে প্রবেশ, প্রস্থানের জন্য এখন ব্যবহার করা হয় একই গেট। এই সব স্টেশনে যাত্রী চলাচলের জন্য থাকবে পৃথক গেট
এখন স্টেশনে ওঠা-নামার ক্ষেত্রে সিঁড়িই একমাত্র অবলম্বন। অসুস্থ বা সিনিয়র সিটিজেনদের কাছে যা সমস্যা হয়ে ওঠে।
বিশ্বমানের হলে প্রতিটি স্টেশনে ওঠা-নামার জন্য থাকবে এস্কেলেটর, লিফ্ট
বিশেষ ভাবে সক্ষম যাত্রীদের জন্য থাকবে পৃথক ব্যবস্থা
আর কী কী সুবিধা?
বহু সময়েই কোন প্ল্যাটফর্মে ট্রেন আসছে তা জানতে সমস্যায় পড়েন যাত্রীরা।
এসব স্টেশনে ট্রেনের সময় সারণি দেখানো হবে মনিটরে।
কাচের ঘরে বসে যাত্রীরা দেখতে পারবেন ট্রেনগুলির আসা-যাওয়ার সময়।
স্টেশনে পুরোনো 'ভোজনালয়ে' আমূল বদল আনা হবে।
মধ্যাহ্নভোজ বা রাতের খাবারের জন্য বাতানুকূল কাফেটেরিয়া ও রেস্তরাঁর ব্যবস্থা থাকবে।
বিশ্বমানের স্টেশন হয়ে উঠবে বিগ শপিং সেন্টার।
স্টেশনগুলির আকর্ষণ বাড়াতে তৈরি হবে শপিংমল। তাতে শুধু রেলযাত্রী নন, বহিরাগতরাও সেই শপিংমল ব্যবহার করতে পারবেন
স্টেশনগুলি সম্পূর্ণ ভাবে সিসিটিভি-র আওতায় আনা হবে।
ঢেলে সাজানো হবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।