গোরু পাচার মামলায় বৃহস্পতিবার বীরভূমের বাড়ি থেকে সিবিআই গ্রেফতার করে বীরভূমের তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal)। আসানসোলের সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে এই মামলা চলছে। এরপর সেখানেই নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। আর তাঁকে নিয়ে যাওয়ার আগে থেকেই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছিল ওই আদালত চত্বরে। বেলা সাড়ে বারোটার পর থেকে আদালত চত্বরে পুলিশ মোতায়েন করা হয় সেখানে। নামানো হয় অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী। গার্ডরেল বা লোহার ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয় ভবনের সামনের গেট। এদিকে অনুব্রত পৌঁছনোর আগেই সেখানে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বাম ও বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।
অনুব্রতর গ্রেফতারির পর তাঁকে আসানসোল বিশেষ CBI আদালতে নিয়ে যাওয়ার খবর জানার পরই সেখানে একে একে জমায়েত করতে শুরু করেছিল বিজেপি ও বাম কর্মী সমর্থকরা। হাতে দলীয় পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে তারা। এমনকী, সেখানে ঢাকও বাজানো হয়। তার সঙ্গে 'চোর চোর' বলে স্লোগানও দেয় তারা। এমনকী, সেখানে গুর-বাতাসা ও নকুলদানাও বিলি করা হয় বিজেপি ও বামেদের তরফে। এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেখানে হাজির করানো হয় অনুব্রতকে।
আদালত চত্বরে অনুব্রত পৌঁছনোর সঙ্গে সঙ্গে সেখানে স্লোগান দিতে শুরু করে বাম ও বিজেপি কর্মীরা। এমনকী, সেই সময় অনুব্রতকে লক্ষ্য করে জুতো ও কালো পতাকাও দেখানো হয়। আর তার সঙ্গে সঙ্গে 'চোর চোর' স্লোগানে ভরে ওঠে আদালত চত্বর।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে অনুব্রতর বাড়ির প্রত্যেকটি গেটে মোতায়েন করা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের। তারপর প্রায় এক ঘণ্টা ধরে টানটান উত্তেজনার শেষে গ্রেফতার হন বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। CBI আধিকারিকেরা একেবারে বাড়ির ভিতরে দোতলায় অনুব্রতর ঘরে গিয়ে তাঁকে গ্রেফতারি পরোয়ানাতে স্বাক্ষর করিয়ে গ্রেফতার করেন। জেলার দাপুটে এই তৃণমূল নেতার (Anubrata Mondal) পরিণতি দেখতে তাঁর বাড়ির সামনে ভিড় জমিয়েছিলেন বহু উৎসুক মানুষ। অনুব্রতর অসুস্থতার কথা ভেবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর তরফে অক্সিজেন সিলিন্ডারও নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এরপর সেখান থেকে আসানসোলের ইএসআই হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় শারীরিক পরীক্ষার জন্য। তারপর হাসপাতাল থেকে তাঁকে সোজা নিয়ে যাওয়া হয় সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত চত্বরে। আর সেখানেই বিক্ষোভ দেখান বাম ও বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।
অনুব্রতর গ্রেফতারির পর তাঁকে আসানসোল বিশেষ CBI আদালতে নিয়ে যাওয়ার খবর জানার পরই সেখানে একে একে জমায়েত করতে শুরু করেছিল বিজেপি ও বাম কর্মী সমর্থকরা। হাতে দলীয় পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে তারা। এমনকী, সেখানে ঢাকও বাজানো হয়। তার সঙ্গে 'চোর চোর' বলে স্লোগানও দেয় তারা। এমনকী, সেখানে গুর-বাতাসা ও নকুলদানাও বিলি করা হয় বিজেপি ও বামেদের তরফে। এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই সেখানে হাজির করানো হয় অনুব্রতকে।
আদালত চত্বরে অনুব্রত পৌঁছনোর সঙ্গে সঙ্গে সেখানে স্লোগান দিতে শুরু করে বাম ও বিজেপি কর্মীরা। এমনকী, সেই সময় অনুব্রতকে লক্ষ্য করে জুতো ও কালো পতাকাও দেখানো হয়। আর তার সঙ্গে সঙ্গে 'চোর চোর' স্লোগানে ভরে ওঠে আদালত চত্বর।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে অনুব্রতর বাড়ির প্রত্যেকটি গেটে মোতায়েন করা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের। তারপর প্রায় এক ঘণ্টা ধরে টানটান উত্তেজনার শেষে গ্রেফতার হন বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। CBI আধিকারিকেরা একেবারে বাড়ির ভিতরে দোতলায় অনুব্রতর ঘরে গিয়ে তাঁকে গ্রেফতারি পরোয়ানাতে স্বাক্ষর করিয়ে গ্রেফতার করেন। জেলার দাপুটে এই তৃণমূল নেতার (Anubrata Mondal) পরিণতি দেখতে তাঁর বাড়ির সামনে ভিড় জমিয়েছিলেন বহু উৎসুক মানুষ। অনুব্রতর অসুস্থতার কথা ভেবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর তরফে অক্সিজেন সিলিন্ডারও নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এরপর সেখান থেকে আসানসোলের ইএসআই হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় শারীরিক পরীক্ষার জন্য। তারপর হাসপাতাল থেকে তাঁকে সোজা নিয়ে যাওয়া হয় সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত চত্বরে। আর সেখানেই বিক্ষোভ দেখান বাম ও বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।