হাসপাতাল নয়, গেস্ট হাউসেই হল অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) স্বাস্থ্য পরীক্ষা। বৃহস্পতিবার সকালে বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতারের পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় সোজা আসানসোলে (Asansol)। আসানসোলের কুলটিতে ECL-এর গেস্ট হাউসে নিয়ে যাওয়া হয় অনুব্রত মণ্ডলকে। সেখানেই তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। CBI-এর এই পদক্ষেপে হতবাক সাধারণ মানুষ থেকে রাজনীতিকরাও। হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে ECL-এর গেস্ট হাউসে কেন অনুব্রতর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে ওই গেস্ট হাউসে অনুব্রতর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর পরই তাঁকে আসানসোল আদালতে তোলা হবে বলে সূত্রের খবর।
জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর ৩টে নাগাদ অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) আসানসোলের কুলটিতে (Kulti) ECL-এর গেস্ট হাউসে নিয়ে যান CBI আধিকারিকেরা। কেন্দ্রীয় আধিকারিকদের সঙ্গে ওই গেস্ট হাউসে মোতায়েন রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরাও। কেন্দ্রীয় জওয়ানেরা পুরো গেস্ট হাউস বাইরে থেকে ঘিরে রেখেছেন। প্রায় ৪৫ মিনিট পর ওই গেস্ট হাউসে আসেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা ওই গেস্ট হাউসের ভিতরে ঢুকে অনুব্রতর স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু করেন। গেস্ট হাউসের ভিতরে রয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা আধিকারিকেরাও।
এদিকে, গেস্ট হাউসের বাইরে অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়িয়ে রয়েছে। অক্সিজেন সিলিন্ডারও মোতায়েন রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বীরভূমের এই দাপুটে নেতার (Anubrata Mondal) শারীরিক যে কোনও সমস্যার মোকাবিলা করতে যে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা প্রস্তুত তা এই আগাম প্রস্তুতি থেকেই স্পষ্ট।
এদিন ফের অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) উদ্দেশ্যে 'গোরু চোর' স্লোগানও ওঠে। CBI-এর গাড়ি থেকে নামিয়ে কুলটিতে ECL-এর গেস্ট হাউসে অনুব্রতকে ঢোকানোর সময় সেখানে উপস্থিত অনেকেই 'গোরু চোর' বলে চিৎকার শুরু করেন। যদিও বিশাল সংখ্যাক কেন্দ্রীয় জওয়ান উপস্থিত থাকায় অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। যে কোনরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গেস্ট হাউসটি সম্পূর্ণ ঘিরে রেখেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। বলা যায়, একেবারে দুর্গে পরিণত হয়েছে ECL-এর কুলটির গেস্ট হাউসটি। বাইরে থেকে কেউ যাতে গেস্ট হাউসের ভিতরে ঢুকতে না পারেন সেজন্য পুুরো গেস্ট হাউসটি ঘিরে রেখেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। তারপর দীর্ঘক্ষণ ধরে চিকিৎসার পর বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ ECL-এর গেস্ট হাউসে অনুব্রতকে নিয়ে বেরোন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা আধিকারিকেরা।
এদিন সকালে অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) গ্রেফতারির সময়ও বীরভূমের নীচুপট্টির বাড়িটি ঘিরে ফিলেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। CBI-এর বিশাল বাহিনীর সঙ্গে প্রায় ১০০ জন কেন্দ্রীয় জওয়ান অনুব্রতর বাড়িতে যান। অনুব্রতর বাড়ির প্রতিটি গেট থেকে শুরু করে কার্যত গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। ডেকে পাঠানো হয় রাজ্য পুলিশের এক কর্তাকেও। তারপর প্রায় এক ঘণ্টা ধরে টানটান উত্তেজনা শেষে অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনী।
জানা গিয়েছে, এদিন দুপুর ৩টে নাগাদ অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) আসানসোলের কুলটিতে (Kulti) ECL-এর গেস্ট হাউসে নিয়ে যান CBI আধিকারিকেরা। কেন্দ্রীয় আধিকারিকদের সঙ্গে ওই গেস্ট হাউসে মোতায়েন রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরাও। কেন্দ্রীয় জওয়ানেরা পুরো গেস্ট হাউস বাইরে থেকে ঘিরে রেখেছেন। প্রায় ৪৫ মিনিট পর ওই গেস্ট হাউসে আসেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা ওই গেস্ট হাউসের ভিতরে ঢুকে অনুব্রতর স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু করেন। গেস্ট হাউসের ভিতরে রয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা আধিকারিকেরাও।
এদিকে, গেস্ট হাউসের বাইরে অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়িয়ে রয়েছে। অক্সিজেন সিলিন্ডারও মোতায়েন রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বীরভূমের এই দাপুটে নেতার (Anubrata Mondal) শারীরিক যে কোনও সমস্যার মোকাবিলা করতে যে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা প্রস্তুত তা এই আগাম প্রস্তুতি থেকেই স্পষ্ট।
এদিন ফের অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) উদ্দেশ্যে 'গোরু চোর' স্লোগানও ওঠে। CBI-এর গাড়ি থেকে নামিয়ে কুলটিতে ECL-এর গেস্ট হাউসে অনুব্রতকে ঢোকানোর সময় সেখানে উপস্থিত অনেকেই 'গোরু চোর' বলে চিৎকার শুরু করেন। যদিও বিশাল সংখ্যাক কেন্দ্রীয় জওয়ান উপস্থিত থাকায় অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটেনি। যে কোনরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গেস্ট হাউসটি সম্পূর্ণ ঘিরে রেখেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। বলা যায়, একেবারে দুর্গে পরিণত হয়েছে ECL-এর কুলটির গেস্ট হাউসটি। বাইরে থেকে কেউ যাতে গেস্ট হাউসের ভিতরে ঢুকতে না পারেন সেজন্য পুুরো গেস্ট হাউসটি ঘিরে রেখেছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। তারপর দীর্ঘক্ষণ ধরে চিকিৎসার পর বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ ECL-এর গেস্ট হাউসে অনুব্রতকে নিয়ে বেরোন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা আধিকারিকেরা।
এদিন সকালে অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mondal) গ্রেফতারির সময়ও বীরভূমের নীচুপট্টির বাড়িটি ঘিরে ফিলেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। CBI-এর বিশাল বাহিনীর সঙ্গে প্রায় ১০০ জন কেন্দ্রীয় জওয়ান অনুব্রতর বাড়িতে যান। অনুব্রতর বাড়ির প্রতিটি গেট থেকে শুরু করে কার্যত গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। ডেকে পাঠানো হয় রাজ্য পুলিশের এক কর্তাকেও। তারপর প্রায় এক ঘণ্টা ধরে টানটান উত্তেজনা শেষে অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনী।