এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অবশেষে খোঁজ মিলল আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) জেলা পুলিশের ASI-এর। রবিবার জঙ্গলের মধ্যে থেকে উদ্ধার হল পুলিশ অফিসার রতন করের মৃতদেহ। গত ২ ডিসেম্বর থেকে রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে যান এই অফিসার। ভারত-ভুটান সীমান্তের জঁয়গা থানায় কর্তব্যরত ছিলেন ট্রাফিকের এই ASI। তিনদিন পর তার মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ওই পুলিশ আধিকারিককে খুন করে ফেলে রেখে যাওয়া হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে ASI রতন কর রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে যান। পুলিশের দাবি, ওই দিন দুপুরে কাজে যোগ দিতে আসার পথে আচমকাই নিখোঁজ হয়ে যান জয়গাঁ থানার পুলিশ আধিকারিক বছর বাহান্নর রতন কর। ঘটনার পর থেকেই তাঁর খোঁজ তল্লাশি শুরু হয়। কিন্তু, কোনওভাবেই তাঁর শেষ লোকেশন খুঁজে পাওয়া সম্ভব হচ্ছিল না।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার তাঁর দায়িত্ব ছিল হাসিমারা এলাকায়। ৪৮ নম্বর এশিয়ান হাইওয়ের উপর হাসিমারার কাছে নাকা চেকিং পয়েন্টে এসে কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ওই ট্রাফিক ASI-এর। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও তিনি নাকা চেকিং পয়েন্টে এসে কাজে যোগ দেননি। ঘটনার পরই সিসিটিভি ফুটেজে খতিয়ে দেখে পুলিশ। দেখা যায়, দুপুর ১২টা নাগাদ রতন কর তাঁর নিজের মোটর বাইকে চড়ে জয়গাঁ থানা এলাকা থেকে হাসিমারার দিকেই যাচ্ছেন। জয়গাঁ থানা থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে দলসিংপাড়া এলাকায় তাঁকে শেষ দেখা যায় মোটর বাইকে চড়ে যেতে। কিন্তু, একটি নির্দিষ্ট এলাকার পর থেকে তাঁর আর কোনও সন্ধান না পাওয়ায় সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করে। রতন করের বাড়ি কোচবিহারের দিনহাটা এলাকায়।
জয়গাঁ এলাকায় ভারত-ভুটান আন্তর্জাতিক সীমান্তে কাঁটাতার নেই। ফলে এলাকাটি স্পর্শকাতর হিসেবেই পরিচিত। পাশাপাশি জঙ্গল এলাকায় বেআইনি কার্যকলাপের ইতিহাস রয়েছে। এরই পাশাপাশি সম্প্রতি বিভিন্ন কারণে ভুটান ভারতের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠছে। এরই মধ্যে এক পুলিশ আধিকারিকের মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় অস্বস্তি বাড়ছে জেলা প্রশাসনের।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার তাঁর দায়িত্ব ছিল হাসিমারা এলাকায়। ৪৮ নম্বর এশিয়ান হাইওয়ের উপর হাসিমারার কাছে নাকা চেকিং পয়েন্টে এসে কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ওই ট্রাফিক ASI-এর। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে গেলেও তিনি নাকা চেকিং পয়েন্টে এসে কাজে যোগ দেননি। ঘটনার পরই সিসিটিভি ফুটেজে খতিয়ে দেখে পুলিশ। দেখা যায়, দুপুর ১২টা নাগাদ রতন কর তাঁর নিজের মোটর বাইকে চড়ে জয়গাঁ থানা এলাকা থেকে হাসিমারার দিকেই যাচ্ছেন। জয়গাঁ থানা থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে দলসিংপাড়া এলাকায় তাঁকে শেষ দেখা যায় মোটর বাইকে চড়ে যেতে। কিন্তু, একটি নির্দিষ্ট এলাকার পর থেকে তাঁর আর কোনও সন্ধান না পাওয়ায় সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করে। রতন করের বাড়ি কোচবিহারের দিনহাটা এলাকায়।
জয়গাঁ এলাকায় ভারত-ভুটান আন্তর্জাতিক সীমান্তে কাঁটাতার নেই। ফলে এলাকাটি স্পর্শকাতর হিসেবেই পরিচিত। পাশাপাশি জঙ্গল এলাকায় বেআইনি কার্যকলাপের ইতিহাস রয়েছে। এরই পাশাপাশি সম্প্রতি বিভিন্ন কারণে ভুটান ভারতের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠছে। এরই মধ্যে এক পুলিশ আধিকারিকের মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় অস্বস্তি বাড়ছে জেলা প্রশাসনের।