Lottery Sambad: লটারির টিকিট নিয়েও জালিয়াতি, যুবককে গণপিটুনি! চাঞ্চল্য দেগঙ্গায়
Lottery Result: লটারি টিকিট বিক্রেতা চোখে ভালো দেখতে পান না। সেই সুযোগে লটারির টিকিটের নম্বর বদলে সাড়ে ৩৬০০ টাকা হাতানোর অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। আবার একই কৌশলে সাড়ে ১২০০ টাকা হাতাতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার হল ওই যুবক। উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) দেগঙ্গায় এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দেগঙ্গা থানার পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করেছে।
হাইলাইটস
- লটারির টিকিটের নম্বর বদলে টাকা হাতানোর অভিযোগ উঠেছে যুবকের বিরুদ্ধে।
- হাতেনাতে ওই যুবককে পাকড়াও করে গণপিটুনি দিল এলাকাবাসী।
- ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গায়।
Lottery Number: লটারির টিকিট নিয়েও জালিয়াতি! লটারির টিকিটের নম্বর বদল করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণার অভিযোগে এক যুবককে ল্যাম্পপোস্টে বেধে রেখে গণধোলাই দিল গ্রামবাসী। এই ঘটনায় শনিবার রাতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে দেগঙ্গার (Deganga) কাউকেপাড়া এলাকায়। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দেগঙ্গা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত যুবককে উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত ওই যুবক দেগঙ্গা থানা এলাকারই বাসিন্দা। সে ওই এলাকার লটারি ব্যবসায়ী সুবহান মণ্ডলের থেকে জালিয়াতি করে সাড়ে ৩৬০০ টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ। শনিবার রাতে ওই যুবক পুনরায় জালিয়াতি করে লটারির টিকিট দেখিয়ে ১২০০ টাকা নিতে গিয়েছিল বলে অভিযোগ। সেই সময় এলাকাবাসী ওই যুবককে পাকড়াও করে গণপিটুনি দেয়। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সুবহান মণ্ডল নামে এক বৃদ্ধ এলাকায় টেবিল পেতে রাস্তার ধারে লটারি বিক্রি করেন। বয়সজনিত কারণে তিনি চোখে ভালো দেখতে পান না। সেই সুযোগে পার্শ্ববর্তী গ্রামের এক যুবক কৌশল করে লটারির টিকিটের নম্বর বদলে ওই বৃদ্ধের কাছে টিকিট নিয়ে গিয়ে বেশ কয়েকবার টাকা হাতিয়েছে বলে অভিযোগ। সুবহান মণ্ডল বলেন, "১৫ দিন ছাড়া-ছাড়া ওই যুবক আসে। এর আগে একবার লটারির টিকিট লাগেনি।নম্বর জালিয়াতি করে সাড়ে ১৫০০ টাকা নিয়ে গিয়েছে। তারপর আবার একদিন এসে ২২০০ টাকা নিয়ে গিয়েছে। এভাবে মোট সাড়ে ৩৬০০ টাকা নিয়ে গিয়েছে। আজ আবার সাড়ে ১২০০ টাকার লটারির টিকিট নিয়ে আসে। যে টিকিটের নম্বর লেগেছে, সেই তালিকা টাঙানো আছে। ওটা কেটে দিয়ে নিজের লটারির নম্বর বসিয়ে দেয়। এর আগে ধরতে পারিনি। আজই ধরতে পেরেছি।"
শনিবার রাত ৮টা নাগাদ ওই যুবক সুবহান মণ্ডলের দোকানে এসে পুরোনো কৌশল প্রয়োগ করেই বৃদ্ধ ব্যবসায়ীর নজর এড়িয়ে লটারির টিকিটের নম্বর বদল করতে যায়। তখন সুবহান মণ্ডল সহ পাশের দোকানাদার ধরে ফেলেন। তারপর গ্রামবাসীরা মিলে ওই যুবককে পাকড়াও করে উত্তম-মধ্যম দেয়। একেবারে ল্যাম্পপোস্টে বেধে রেখে তাকে গণধোলাই দেয়। এরপর স্থানীয় বাসিন্দারাই ওই যুবককে এলাকার একটি ক্লাবে আটকে রেখে দেগঙ্গা থানার পুলিশকে খবর দেন। তারপর দেগঙ্গা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে এবং বৃদ্ধের অভিযোগে ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।
পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত ওই যুবক দেগঙ্গা থানা এলাকারই বাসিন্দা। সে ওই এলাকার লটারি ব্যবসায়ী সুবহান মণ্ডলের থেকে জালিয়াতি করে সাড়ে ৩৬০০ টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ। শনিবার রাতে ওই যুবক পুনরায় জালিয়াতি করে লটারির টিকিট দেখিয়ে ১২০০ টাকা নিতে গিয়েছিল বলে অভিযোগ। সেই সময় এলাকাবাসী ওই যুবককে পাকড়াও করে গণপিটুনি দেয়। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সুবহান মণ্ডল নামে এক বৃদ্ধ এলাকায় টেবিল পেতে রাস্তার ধারে লটারি বিক্রি করেন। বয়সজনিত কারণে তিনি চোখে ভালো দেখতে পান না। সেই সুযোগে পার্শ্ববর্তী গ্রামের এক যুবক কৌশল করে লটারির টিকিটের নম্বর বদলে ওই বৃদ্ধের কাছে টিকিট নিয়ে গিয়ে বেশ কয়েকবার টাকা হাতিয়েছে বলে অভিযোগ। সুবহান মণ্ডল বলেন, "১৫ দিন ছাড়া-ছাড়া ওই যুবক আসে। এর আগে একবার লটারির টিকিট লাগেনি।নম্বর জালিয়াতি করে সাড়ে ১৫০০ টাকা নিয়ে গিয়েছে। তারপর আবার একদিন এসে ২২০০ টাকা নিয়ে গিয়েছে। এভাবে মোট সাড়ে ৩৬০০ টাকা নিয়ে গিয়েছে। আজ আবার সাড়ে ১২০০ টাকার লটারির টিকিট নিয়ে আসে। যে টিকিটের নম্বর লেগেছে, সেই তালিকা টাঙানো আছে। ওটা কেটে দিয়ে নিজের লটারির নম্বর বসিয়ে দেয়। এর আগে ধরতে পারিনি। আজই ধরতে পেরেছি।"
শনিবার রাত ৮টা নাগাদ ওই যুবক সুবহান মণ্ডলের দোকানে এসে পুরোনো কৌশল প্রয়োগ করেই বৃদ্ধ ব্যবসায়ীর নজর এড়িয়ে লটারির টিকিটের নম্বর বদল করতে যায়। তখন সুবহান মণ্ডল সহ পাশের দোকানাদার ধরে ফেলেন। তারপর গ্রামবাসীরা মিলে ওই যুবককে পাকড়াও করে উত্তম-মধ্যম দেয়। একেবারে ল্যাম্পপোস্টে বেধে রেখে তাকে গণধোলাই দেয়। এরপর স্থানীয় বাসিন্দারাই ওই যুবককে এলাকার একটি ক্লাবে আটকে রেখে দেগঙ্গা থানার পুলিশকে খবর দেন। তারপর দেগঙ্গা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে এবং বৃদ্ধের অভিযোগে ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।