এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : রবিনসন স্ট্রিটের (Robinson Street Case) ছায়া এবার উত্তর ২৪ পরগনার সোদপুরে! প্রায় এক সপ্তাহ ধরে মৃত স্বামীর দেহ আগলে বসে রইলেন স্ত্রী। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সোদপুর উত্তরপল্লি এলাকায়। প্রতিবেশীদের থেকে খবর পেয়েই খড়দহ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে।পুলিশ জানায়, মৃতের নাম অমিও দাস। আশির্ধ্বো অমিওবাবু দিন চারেক আগেই মারা গিয়েছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান। দেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট এলেই মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে।
জানা গিয়েছে, অমিও দাসের স্ত্রী অঞ্জলি দাসের মানসিক সমস্যা রয়েছে বলে তাঁর ছেলে জানিয়েছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোদপুরের উত্তরপল্লির বাসিন্দা অমিও দাস এক বেসরকারি সংস্থায় চাকরি করতেন। তাঁর একমাত্র ছেলে কর্মসূত্রে শহরের অন্যত্র থাকেন। ফলে অবসরপ্রাপ্ত অমিওবাবু এবং তাঁর স্ত্রী অঞ্জলি দাস দুজনেই বাড়িটিতে থাকতেন। প্রতিবেশীরা জানান, প্রায় সপ্তাহ খানেক ধরে অমিওবাবু এবং তাঁর স্ত্রীকে দেখা যায়নি। এদিন সকালে তাঁদের বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বেরোয় এবং অঞ্জলিদেবীর কান্নার আওয়াজ শুনতে পান প্রতিবেশীরা। দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল এবং ডাকাডাকি করেও কারোর সাড়া মেলেনি। তখন সন্দেহবশত এলাকাবাসী খড়দহ থানায় খবর দেন। তারপর খড়দহ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাড়ির দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দেখেন, ঘরের মধ্যে মৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন অমিও দাস। আর তাঁর দেহ আগলে বসে রয়েছেন অঞ্জলিদেবী। অমিওবাবুর দেহটি পচেও গিয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয়দের অনুমান, বেশ কিছুদিন আগেই অমিওবাবুর মৃত্যু হয়েছে। এরপর প্রতিবেশীরাই অমিওবাবুর ছেলেকে ফোন করে ঘটনার কথা জানান।
অমিওবাবুর ছেলে জানান, গত পাঁচদিন আগে বাবার সঙ্গে তাঁর শেষবার কথা হয়েছিল। তাঁর মা মানসিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ নন। ফলে পুলিশের অনুমান, দিন চারেক আগেই অমিওবাবুর মৃত্যু হয়েছে এবং মানসিক অসুস্থতার জেরেই অঞ্জলিদেবী স্বামীর মৃতদেহ আগলে বসেছিলেন। তবে বার্ধক্যজনিত কারণে নাকি অন্য কোনও কারণে অমিওবাবুর মৃত্যু হয়েছে তা স্পষ্ট নয়। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে খড়দহ থানার পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। এদিকে, করোনায় অমিওবাবুর মৃত্যু হতে পারে ভেবে আতঙ্কিত এলাকাবাসী।
জানা গিয়েছে, অমিও দাসের স্ত্রী অঞ্জলি দাসের মানসিক সমস্যা রয়েছে বলে তাঁর ছেলে জানিয়েছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোদপুরের উত্তরপল্লির বাসিন্দা অমিও দাস এক বেসরকারি সংস্থায় চাকরি করতেন। তাঁর একমাত্র ছেলে কর্মসূত্রে শহরের অন্যত্র থাকেন। ফলে অবসরপ্রাপ্ত অমিওবাবু এবং তাঁর স্ত্রী অঞ্জলি দাস দুজনেই বাড়িটিতে থাকতেন। প্রতিবেশীরা জানান, প্রায় সপ্তাহ খানেক ধরে অমিওবাবু এবং তাঁর স্ত্রীকে দেখা যায়নি। এদিন সকালে তাঁদের বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বেরোয় এবং অঞ্জলিদেবীর কান্নার আওয়াজ শুনতে পান প্রতিবেশীরা। দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল এবং ডাকাডাকি করেও কারোর সাড়া মেলেনি। তখন সন্দেহবশত এলাকাবাসী খড়দহ থানায় খবর দেন। তারপর খড়দহ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাড়ির দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দেখেন, ঘরের মধ্যে মৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন অমিও দাস। আর তাঁর দেহ আগলে বসে রয়েছেন অঞ্জলিদেবী। অমিওবাবুর দেহটি পচেও গিয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয়দের অনুমান, বেশ কিছুদিন আগেই অমিওবাবুর মৃত্যু হয়েছে। এরপর প্রতিবেশীরাই অমিওবাবুর ছেলেকে ফোন করে ঘটনার কথা জানান।
অমিওবাবুর ছেলে জানান, গত পাঁচদিন আগে বাবার সঙ্গে তাঁর শেষবার কথা হয়েছিল। তাঁর মা মানসিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ নন। ফলে পুলিশের অনুমান, দিন চারেক আগেই অমিওবাবুর মৃত্যু হয়েছে এবং মানসিক অসুস্থতার জেরেই অঞ্জলিদেবী স্বামীর মৃতদেহ আগলে বসেছিলেন। তবে বার্ধক্যজনিত কারণে নাকি অন্য কোনও কারণে অমিওবাবুর মৃত্যু হয়েছে তা স্পষ্ট নয়। মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে খড়দহ থানার পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। এদিকে, করোনায় অমিওবাবুর মৃত্যু হতে পারে ভেবে আতঙ্কিত এলাকাবাসী।