এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পঞ্চম দফা নির্বাচন শেষ হতে উত্তর ২৪ পরগনা জুড়ে হিংসা চিত্র। দফায় দফায় অশান্তির ছবি ফুটে উঠল গোটা জেলা জুড়েই। ১৬টি বিধানসভায় ভোট সম্পন্ন হয়েছে পঞ্চম দফায়। শনিবার দিনভর নির্বাচনকে ঘিরে বিক্ষিপ্ত অশান্তির ছবি ফুটে ওঠে। এরপর ভোট শেষ হতেই প্রথম অশান্তি শুরু হয় মধ্যমগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রে। ভোট পরবর্তী অশান্তি, BJP কর্মীদের মারধরের অভিযোগ মধ্যমগ্রাম বিধানসভার খামারপাড়া পঞ্চায়েতের ২৮৪ নম্বর বুথ এলাকায়। পরবর্তীতে মধ্যমগ্রাম বিডিও অফিসের সামনে উত্তেজনা ছড়ায়। তৃণমূলের দুষ্কৃতিরা এই হামলা চালায় বলে অভিযোগ BJP-র। এই সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়। অভিযোগ, তাঁদের মারধর করে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। যার মধ্যে একজনকে বারাসত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাস্থলে মধ্যমগ্রাম থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে বিডিও অফিস মোড়ে রাস্তা অবরোধ করে BJP সমর্থকরা।মধ্যমগ্রাম গ্রামীণ মন্ডলের ২৮৪ নং বুথ এলাকা ভোট পরবর্তী অশান্তির আহত BJP ব্যক্তিকে দেখতে বারাসত হাসপাতালে পৌঁছন BJP প্রার্থী রাজশ্রী রাজবংশী।
ভোট-পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে হাড়োয়া ব্লকের কামারগাতী এলাকা। হাড়োয়া ব্লকের কুলটি পঞ্চায়েতের পুরাতন কামারগাথী এলাকায় শনিবার রাত মিনাখাঁ বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ঊষা রানী মণ্ডলের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা বাজি অভিযোগ ওঠে। মিনাখাঁ বিধানসভার ৭০ নম্বর বুথের এজেন্ট আতিয়ার রহমানের বাড়ি লক্ষ্য করে শনিবার সন্ধ্যায় বোমা বাজি করারও অভিযোগ রয়েছে BJP-র বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে পুলিশ এবং তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী উষারানী মণ্ডলের স্বামী, হাড়োয়া ব্লক দু-নম্বরের সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল সেখানে পৌঁছন। ফেরার পথে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি বোমাবাজি করা হয় সঙ্গে বলেও খবর। বোমার আঘাতে মৃত্যুঞ্জয় গুরুতর জখম হন। অভিযোগ, BJP আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে।
এদিকে, ভোট পরবর্তী হিংসা সন্দেশখালিতেও। সন্দেশখালি আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪২ নম্বর বুথে BJP কর্মীদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। শনিবার সন্দেশখালি বিধানসভা কেন্দ্রে নির্বাচন সম্পন্ন হতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকা। শনিবার সন্ধেবেলা আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪২ নম্বর বুথ এলাকায় বেশ কিছু BJP কর্মী সমর্থকদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে আগারহাটি এলাকা থেকে প্রাণের ভয়ে BJP কর্মীরা বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি এই সন্দেশখালি বিধানসভা কেন্দ্রের কোড়াকাটি এলাকায় বেশ কয়েকটি BJP কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর চালায় তৃণমূল, এমনটাই অভিযোগ তুলেছে BJP। পৃথক এই দুই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে সন্দেশখালির বাসিন্দারা।
অন্যদিকে, মিনাখাঁয় CPIM-এর পোলিং এজেন্ট হওয়ার অপরাধে এক কর্মীকে বেধড়ক মারধর ও বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিনাখাঁ বামুনপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতেরের কাশাংরা গ্রামে CPIM কর্মী তাজিমুউদ্দিন মোল্লার উপর আচমকা লাঠি নিয়ে হামলা করে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। এমনটাই অভিযোগ ওই CPIM কর্মীর। এর পাশাপাশি ওই CPIM কর্মী সহ একাধিক কর্মীর বাড়িতে ব্যাপক পরিমাণে ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। প্রাণের ভয়ে ওই সমস্ত CPIM কর্মীরা মিনাখাঁ জোনাল পার্টি অফিসে এসে আশ্রয় নিয়েছেন বলে খবর।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
ভোট-পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে হাড়োয়া ব্লকের কামারগাতী এলাকা। হাড়োয়া ব্লকের কুলটি পঞ্চায়েতের পুরাতন কামারগাথী এলাকায় শনিবার রাত মিনাখাঁ বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ঊষা রানী মণ্ডলের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা বাজি অভিযোগ ওঠে। মিনাখাঁ বিধানসভার ৭০ নম্বর বুথের এজেন্ট আতিয়ার রহমানের বাড়ি লক্ষ্য করে শনিবার সন্ধ্যায় বোমা বাজি করারও অভিযোগ রয়েছে BJP-র বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে পুলিশ এবং তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী উষারানী মণ্ডলের স্বামী, হাড়োয়া ব্লক দু-নম্বরের সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল সেখানে পৌঁছন। ফেরার পথে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি বোমাবাজি করা হয় সঙ্গে বলেও খবর। বোমার আঘাতে মৃত্যুঞ্জয় গুরুতর জখম হন। অভিযোগ, BJP আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে।
এদিকে, ভোট পরবর্তী হিংসা সন্দেশখালিতেও। সন্দেশখালি আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪২ নম্বর বুথে BJP কর্মীদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। শনিবার সন্দেশখালি বিধানসভা কেন্দ্রে নির্বাচন সম্পন্ন হতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকা। শনিবার সন্ধেবেলা আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৪২ নম্বর বুথ এলাকায় বেশ কিছু BJP কর্মী সমর্থকদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে আগারহাটি এলাকা থেকে প্রাণের ভয়ে BJP কর্মীরা বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি এই সন্দেশখালি বিধানসভা কেন্দ্রের কোড়াকাটি এলাকায় বেশ কয়েকটি BJP কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর চালায় তৃণমূল, এমনটাই অভিযোগ তুলেছে BJP। পৃথক এই দুই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে সন্দেশখালির বাসিন্দারা।
অন্যদিকে, মিনাখাঁয় CPIM-এর পোলিং এজেন্ট হওয়ার অপরাধে এক কর্মীকে বেধড়ক মারধর ও বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিনাখাঁ বামুনপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতেরের কাশাংরা গ্রামে CPIM কর্মী তাজিমুউদ্দিন মোল্লার উপর আচমকা লাঠি নিয়ে হামলা করে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। এমনটাই অভিযোগ ওই CPIM কর্মীর। এর পাশাপাশি ওই CPIM কর্মী সহ একাধিক কর্মীর বাড়িতে ব্যাপক পরিমাণে ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। প্রাণের ভয়ে ওই সমস্ত CPIM কর্মীরা মিনাখাঁ জোনাল পার্টি অফিসে এসে আশ্রয় নিয়েছেন বলে খবর।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।