এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: উচ্চমাধ্যমিক বা মাধ্যমিক পরীক্ষা আদৌ হবে কি হবে না তা নিয়ে এখনও বজায় ধোঁয়াশা। বিশেষজ্ঞ কমিটি বা মন্ত্রীদের কথাই শেষ নয়, দশম ও দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে এবার জনসাধারণের মতামত চাইছে সরকার। করোনা পরিস্থিতিতে পরীক্ষা হওয়া উচিত কি উচিত নয়, এই নিয়ে সাধারণ মানুষ কী ভাবছেন তা জানতে চায় রাজ্য। মেলের মাধ্যমে চাওয়া হয়েছে মতামত। অন্যদিকে পরীক্ষা হোক চাইছে না খোদ পরীক্ষার্থীদের একাংশ। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে এবার রাস্তা অবরোধ পরীক্ষার্থীদের। অবশ্য অবরোধ হটাতে কোনও পুলিশ বাহিনীর প্রয়োজন পড়েনি। অবরোধ তুলে দিলেন অভিভাবকেরাই। এমনই ঘটনা ঘটেথে বাগদা থানা এলাকায়।
সোমবার সকালে পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে বাগদা থানার হেলেঞ্চা দত্তফুলীয়া সড়কে চোয়াটিয়া পাঁচমাইল এলাকায় রাস্তা অবরোধ করে কয়েকজন পরীক্ষার্থী। । রাস্তার উপর সবুজ সাথীর সাইকেল , বাঁশ, ইট ফেলে চলে বিক্ষোভ। পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে চলে প্ল্যাকার্ড প্রদর্শনও। তাদের দাবি, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করতে হবে । সারা বছর স্কুল বন্ধ থাকার কারণে ঠিক মতো পড়াশোনা করতে পারেনি, যার কারণে তাঁরা পরীক্ষা দিতে পারবে না। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে এই অবরোধে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তার মধ্যেই এগিয়ে আসেন অবরোধকারীদেরই অভিভাবকেরা। তাদের উদ্যোগেই উঠে যায় অবরোধ। অভিভাবকদের দাবি, পরীক্ষা বাতিল নয়, বরং বাড়িতে পড়াশোনা করে পরীক্ষা দিক পড়ুয়ারা । অবরোধ করে পরীক্ষা বাতিল করা যাবে না ।
স্কুলশিক্ষা দপ্তরের নিয়োগ করা বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রস্তাবিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, দেশে করোনা অতিমারী পরিস্থিতিতে রাজ্যের ১০ হাজার মাধ্যমিক ও ৭ হাজার উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে পড়ুয়াদের সশরীরে পরীক্ষার আয়োজন এখন সম্ভব নয়। এমতাবস্থায় মূল্যায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে জেগেছে প্রশ্ন। পরীক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে জনসাধারণেরও মতামত শুনতে চাইছে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও এবিষয়ে টুইট করে মতামত জানতে চেয়েছেন। আমজনতা কী ভাবছে তার উপর নির্ভর করছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ভবিষ্যত। জনগণের মতামত খতিয়ে দেখে বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ অনুসারেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে সূত্রের খবর।
সোমবার সকালে পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে বাগদা থানার হেলেঞ্চা দত্তফুলীয়া সড়কে চোয়াটিয়া পাঁচমাইল এলাকায় রাস্তা অবরোধ করে কয়েকজন পরীক্ষার্থী। । রাস্তার উপর সবুজ সাথীর সাইকেল , বাঁশ, ইট ফেলে চলে বিক্ষোভ। পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে চলে প্ল্যাকার্ড প্রদর্শনও। তাদের দাবি, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করতে হবে । সারা বছর স্কুল বন্ধ থাকার কারণে ঠিক মতো পড়াশোনা করতে পারেনি, যার কারণে তাঁরা পরীক্ষা দিতে পারবে না। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে এই অবরোধে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তার মধ্যেই এগিয়ে আসেন অবরোধকারীদেরই অভিভাবকেরা। তাদের উদ্যোগেই উঠে যায় অবরোধ। অভিভাবকদের দাবি, পরীক্ষা বাতিল নয়, বরং বাড়িতে পড়াশোনা করে পরীক্ষা দিক পড়ুয়ারা । অবরোধ করে পরীক্ষা বাতিল করা যাবে না ।
স্কুলশিক্ষা দপ্তরের নিয়োগ করা বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রস্তাবিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, দেশে করোনা অতিমারী পরিস্থিতিতে রাজ্যের ১০ হাজার মাধ্যমিক ও ৭ হাজার উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে পড়ুয়াদের সশরীরে পরীক্ষার আয়োজন এখন সম্ভব নয়। এমতাবস্থায় মূল্যায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে জেগেছে প্রশ্ন। পরীক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে জনসাধারণেরও মতামত শুনতে চাইছে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও এবিষয়ে টুইট করে মতামত জানতে চেয়েছেন। আমজনতা কী ভাবছে তার উপর নির্ভর করছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ভবিষ্যত। জনগণের মতামত খতিয়ে দেখে বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ অনুসারেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে সূত্রের খবর।