এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : বিধানসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর থেকেই একের পর এক BJP নেতা বেসুরো হয়েছেন। ইতিমধ্যে স্বপুত্র মুকুল রায় BJP ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। এরপরই দলত্যাগীদের দলে নেওয়া যাবে না বলে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের ক্ষোভ ক্রমশ প্রকাশ্যে আসছে। ডোমজুড়, নোয়াপাড়ার পর এবার গারুলিয়া পুরসভার দুই প্রাক্তন কাউন্সিলার অশোক সিং ও গৌতম বসুকে ‘তোলাবাজ’ ও ‘দাঙ্গাবাজ’ আখ্যা দিয়ে পোষ্টার পড়ল। জানা গিয়েছে, গারুলিয়ার পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ছিলেন গৌতম বসু এবং ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার ছিলেন অশোক সিং। তাঁরা তৃণমূলের টিকিটে কাউন্সিলার হলেও পরে BJP-তে যোগদান করেন। বর্তমানে বিধানসভা নির্বাচনে গেরুয়া শিবিরের শোচনীয় ফলের পর এঁরা পুনরায় তৃণমূলে ফিরতে চাইছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যেই মঙ্গলবার অশোক সিং ও গৌতম বসুর বিরুদ্ধে গারুলিয়ার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে গোয়ালা পাড়ায় বিতর্কিত পোস্টার পড়ল। পোস্টারগুলির কোনটিতে লেখা রয়েছে, ‘তোলাবাজ ও দাঙ্গাবাজ অশোক সিং ও গৌতম বসুকে দলে নেওয়া যাবে না।’ আবার কোনটিতে লেখা, ‘অশোক সিং ও গৌতম বসু তৃণমূলের কর্মীদের উপর অত্যাচার করেছেন। তাই এঁদের তৃণমূলে নেওয়া যাবে না।’
যদিও কে বা কারা এই সমস্ত পোষ্টার সাঁটিয়েছে তা কেউ জানে না। তবে অশোক সিং ও গৌতম বসু দলে প্রত্যাবর্তন করতে চাইছেন বলে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরাই এই পোস্টার সাঁটিয়েছে বলে এলাকাবাসীর অনুমান। কিন্তু যে ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সেখানে পোস্টারগুলি না পড়ে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে কেন পড়েছে তা স্পষ্ট নয়। অন্যদিকে, পোস্টার সাঁটানোর বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলতে না পারলেও তৃণমূল নেতৃত্ব তাঁকে দলে নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে দাবি গারুলিয়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলারের। স্থানীয় তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব তাঁকে দলে ফেরাতে তাঁর বাড়িতে এসেছিলেন বলেও দাবি জানিয়েছেন গৌতম বসু। তিনি নিজের মতামত অবশ্য স্পষ্ট করেননি। তবে গৌতম বসুর দাবি অস্বীকার করেছেন গারুলিয়ার পুর প্রশাসক সঞ্জয় সিং।
তাঁর কথায়, ‘তৃণমূলের এত খারাপ সময় আসেনি যে, গৌতম বসু, অশোক সিংয়ের মতো লোকেদের দলে নিতে তাঁদের বাড়িতে যাবে।’ গৌতম বসু, অশোক সিং তৃণমূলে ফিরতে চাইছেন বলে BJP কর্মীরাই তাঁদের আটকাতে বিভিন্ন পোস্টার সাঁটিয়েছেন বলেও দাবি সঞ্জয় সিংয়ের।উল্লেখ্য, একদিকে যেমন গেরুয়া শিবিরের ফাটল প্রকট হচ্ছে, তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যাওয়া নেতারা ফের ‘ঘর ওয়াপসি’-র চেষ্টা করছেন, তেমনই দলত্যাগীদের দলে নেওয়া যাবে না বলে তৃণমূলের অন্দরেও বিক্ষোভ ক্রমে প্রকট হচ্ছে। ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যাওয়া ‘বেসুরো’ রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে সুনীল সিংয়ের বিরুদ্ধেও পোস্টার পড়েছে তাঁদের এলাকায়।
যদিও কে বা কারা এই সমস্ত পোষ্টার সাঁটিয়েছে তা কেউ জানে না। তবে অশোক সিং ও গৌতম বসু দলে প্রত্যাবর্তন করতে চাইছেন বলে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকেরাই এই পোস্টার সাঁটিয়েছে বলে এলাকাবাসীর অনুমান। কিন্তু যে ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সেখানে পোস্টারগুলি না পড়ে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে কেন পড়েছে তা স্পষ্ট নয়। অন্যদিকে, পোস্টার সাঁটানোর বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলতে না পারলেও তৃণমূল নেতৃত্ব তাঁকে দলে নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে দাবি গারুলিয়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলারের। স্থানীয় তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব তাঁকে দলে ফেরাতে তাঁর বাড়িতে এসেছিলেন বলেও দাবি জানিয়েছেন গৌতম বসু। তিনি নিজের মতামত অবশ্য স্পষ্ট করেননি। তবে গৌতম বসুর দাবি অস্বীকার করেছেন গারুলিয়ার পুর প্রশাসক সঞ্জয় সিং।
তাঁর কথায়, ‘তৃণমূলের এত খারাপ সময় আসেনি যে, গৌতম বসু, অশোক সিংয়ের মতো লোকেদের দলে নিতে তাঁদের বাড়িতে যাবে।’ গৌতম বসু, অশোক সিং তৃণমূলে ফিরতে চাইছেন বলে BJP কর্মীরাই তাঁদের আটকাতে বিভিন্ন পোস্টার সাঁটিয়েছেন বলেও দাবি সঞ্জয় সিংয়ের।উল্লেখ্য, একদিকে যেমন গেরুয়া শিবিরের ফাটল প্রকট হচ্ছে, তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যাওয়া নেতারা ফের ‘ঘর ওয়াপসি’-র চেষ্টা করছেন, তেমনই দলত্যাগীদের দলে নেওয়া যাবে না বলে তৃণমূলের অন্দরেও বিক্ষোভ ক্রমে প্রকট হচ্ছে। ইতিমধ্যে তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যাওয়া ‘বেসুরো’ রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে সুনীল সিংয়ের বিরুদ্ধেও পোস্টার পড়েছে তাঁদের এলাকায়।