Raidighi News : যুগ বদলালেও, সমাজ উন্নত হলেও আজও অবহেলিত কন্যাসন্তান! এবার এমনই এক ঘটনার নজির মিলল দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) রায়দিঘি থানা এলাকায়। কন্যাসন্তান হওয়ায় সদ্যোজাতকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে গেল পরিবার! সোমবার ভোরে রাস্তা থেকে এক সদ্যোজাত কন্যাসন্তান উদ্ধারের ঘটনায় এমনই অভিযোগ উঠেছে। গোটা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে রায়দিঘি (Raidighi) থানার ২৩ নম্বর লাট এলাকায় অবৈতনিক বিদ্যালয়ের পাশে এক সদ্যোজাত শিশুকন্যাকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সাতসকালে এভাবে সদ্যোজাতকে পড়ে থাকতে দেখে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দারাই ঘটনার খবর দেয় রায়দিঘি থানার পুলিশকে। এরপর পুলিশ সদ্যোজাতটিকে উদ্ধার করে রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে রায়দিঘি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে উদ্ধার হওয়া সদ্যোজাতটি।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কী ভাবে ওই শিশুকন্যা রাস্তায় এল তা স্পষ্ট নয়। তবে কেউ রাতের অন্ধকারেই সদ্যোজাতটিকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে গিয়েছে বলে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান। যদিও কে বা কারা, কেন ওই সদ্যোজাতকে রাস্তায় ফেলে গেল তা স্পষ্ট নয়। তবে কন্যাসন্তান হওয়ার জন্যই শিশুটিকে রাস্তায় ফেলে দেওয়া হতে পারে বলে পুলিশ থেকে এলাকাবাসীর দাবি। এলাকারা CCTV ফুটেজ দেখে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রায়দীঘি থানার পুলিশ। শিশুটির পরিচয়ও জানার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে সমাজ ব্যবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে। কন্যাভ্রুণ হত্যা ঠেকাতে ভ্রুণ নির্ধারণেও কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার। সম্প্রতি
মেয়েদের স্বীকৃতি দিতে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও (Mamata Banerjee) একাধিক প্রকল্পের সূচনা করেছেন। কিন্তু আজও যে বহু পরিবারে কন্যাসন্তান অবহেলিত, তার বহু নজির মিলেছে। তাই এদিন ভোরে রায়দিঘির ২৩ নম্বর লাট এলাকায় এক বিদ্যালয়ের পাশে সদ্যোজাত কন্যাসন্তান উদ্ধারের ঘটনাতেও মনে করা হচ্ছে, কন্যাসন্তান হওয়ার জন্যই রাতের অন্ধকারে শিশুটিকে রাস্তার ধারে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
তবে কন্যাসন্তানের প্রতি অবহেলা কোনভাবে বরদাস্ত করা হবে না সাফ জানিয়েছে প্রশাসন। কে বা কারা শিশুটিকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে গিয়েছে, তা জানতে এলাকার CCTV ফুটেজ দেখে তদন্ত শুরু করেছ রায়দিঘি থানার পুলিশ। অভিযুক্তদের খুঁজে বের করে যথোপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে, সদ্যোজাতটি বর্তমানে রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণে রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে রায়দিঘি (Raidighi) থানার ২৩ নম্বর লাট এলাকায় অবৈতনিক বিদ্যালয়ের পাশে এক সদ্যোজাত শিশুকন্যাকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সাতসকালে এভাবে সদ্যোজাতকে পড়ে থাকতে দেখে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দারাই ঘটনার খবর দেয় রায়দিঘি থানার পুলিশকে। এরপর পুলিশ সদ্যোজাতটিকে উদ্ধার করে রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে রায়দিঘি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে উদ্ধার হওয়া সদ্যোজাতটি।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কী ভাবে ওই শিশুকন্যা রাস্তায় এল তা স্পষ্ট নয়। তবে কেউ রাতের অন্ধকারেই সদ্যোজাতটিকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে গিয়েছে বলে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান। যদিও কে বা কারা, কেন ওই সদ্যোজাতকে রাস্তায় ফেলে গেল তা স্পষ্ট নয়। তবে কন্যাসন্তান হওয়ার জন্যই শিশুটিকে রাস্তায় ফেলে দেওয়া হতে পারে বলে পুলিশ থেকে এলাকাবাসীর দাবি। এলাকারা CCTV ফুটেজ দেখে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রায়দীঘি থানার পুলিশ। শিশুটির পরিচয়ও জানার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে সমাজ ব্যবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে। কন্যাভ্রুণ হত্যা ঠেকাতে ভ্রুণ নির্ধারণেও কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার। সম্প্রতি
মেয়েদের স্বীকৃতি দিতে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও (Mamata Banerjee) একাধিক প্রকল্পের সূচনা করেছেন। কিন্তু আজও যে বহু পরিবারে কন্যাসন্তান অবহেলিত, তার বহু নজির মিলেছে। তাই এদিন ভোরে রায়দিঘির ২৩ নম্বর লাট এলাকায় এক বিদ্যালয়ের পাশে সদ্যোজাত কন্যাসন্তান উদ্ধারের ঘটনাতেও মনে করা হচ্ছে, কন্যাসন্তান হওয়ার জন্যই রাতের অন্ধকারে শিশুটিকে রাস্তার ধারে ফেলে দেওয়া হয়েছে।
তবে কন্যাসন্তানের প্রতি অবহেলা কোনভাবে বরদাস্ত করা হবে না সাফ জানিয়েছে প্রশাসন। কে বা কারা শিশুটিকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে গিয়েছে, তা জানতে এলাকার CCTV ফুটেজ দেখে তদন্ত শুরু করেছ রায়দিঘি থানার পুলিশ। অভিযুক্তদের খুঁজে বের করে যথোপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে বলে পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে, সদ্যোজাতটি বর্তমানে রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণে রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।