West Bengal News : নিজেই নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন এক ব্যক্তি! এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে (Bongaon Hospital) ভর্তি করা হয়। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) পাল্লা আদিবাসী পাড়ার বাসিন্দা। দীর্ঘ ছয় মাস ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। তাঁর চিকিৎসাও চলছিল। স্থানীয় এক হাসপাতালের এক চিকিৎসকের কাছে তাঁকে নিয়ে যেতেন পরিবারের সদস্যরা। আর মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ার জন্যই তিনি এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে প্রাথমিক অনুমান পরিবারের।
ঠিক কী হয়েছিল?
আক্রান্তের ভাই এদিন হাসপাতাল চত্বরে এসে জানান, সকালে তিনি বাথরুমে গিয়ে দেখেন চাপ চাপ রক্ত পরে রয়েছে। বাথরুমের মধ্যে রক্ত পড়ে থাকতে দেখে প্রথমে কিছুটা অবাক হয়ে যান তিনি। এরপর রক্ত দেখতেই তিনি তাঁর মায়ের কাছে জিজ্ঞাসা করেন "বাথরুমে রক্ত কেন পড়ে রয়েছে"? সেই সময় তাঁর মা বুঝতে পেরেছিলেন যে বড় ছেলেই হয়তো কিছু করেছেন। এরপর মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের কাছে গিয়ে তাঁরা জানতে চান যে বাথরুমের মধ্যে রক্ত কোথা থেকে এল? মা ও ভাইয়ের সেই প্রশ্নের উত্তরে তখন তিনি জানান, যে নিজেই নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে তিনি পাশের জঙ্গলের মধ্যে ফেলে দিয়েছেন।
বঁটি দিয়ে কাটলেন পুরুষাঙ্গ!
পরিবারের সদস্যদের অনুমান, ওই ব্যক্তি বাড়িতে ব্যবহৃত রান্নার বঁটি দিয়েই নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছেন তিনি। কারণ রান্নার বঁটিতে তাঁরা রক্ত লেগে থাকতে দেখেছিলেন। এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়া হয় বনগাঁ মহাকুমা হাসপাতালে। কিন্তু, সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থার অনবতি হলে তাঁকে কলকাতার একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। আপাতত তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন বলে জানা গিয়েছে।
এই ঘটনা প্রসঙ্গে ওই ব্যক্তির মা বলেন, "আমার বড় ছেলের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। পরিবারে কোনও অশান্তি নেই। তার মধ্যেই হঠাৎ করে ছেলের মাথা খারাপ হয়ে যায়। কেন যে মাথা খারাপ হয়ে গেল সেটাই বুঝতে পারছি না। তারপর বড় ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ খাচ্ছে। কিছু সময় মাথা ঠিক থাকে, আবার কখনও তার মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কী কারণে এই ধরনের ঘটনা ঘটল বুঝতে পারছি না। তার মধ্যে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলল।"
ঠিক কী হয়েছিল?
আক্রান্তের ভাই এদিন হাসপাতাল চত্বরে এসে জানান, সকালে তিনি বাথরুমে গিয়ে দেখেন চাপ চাপ রক্ত পরে রয়েছে। বাথরুমের মধ্যে রক্ত পড়ে থাকতে দেখে প্রথমে কিছুটা অবাক হয়ে যান তিনি। এরপর রক্ত দেখতেই তিনি তাঁর মায়ের কাছে জিজ্ঞাসা করেন "বাথরুমে রক্ত কেন পড়ে রয়েছে"? সেই সময় তাঁর মা বুঝতে পেরেছিলেন যে বড় ছেলেই হয়তো কিছু করেছেন। এরপর মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের কাছে গিয়ে তাঁরা জানতে চান যে বাথরুমের মধ্যে রক্ত কোথা থেকে এল? মা ও ভাইয়ের সেই প্রশ্নের উত্তরে তখন তিনি জানান, যে নিজেই নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে তিনি পাশের জঙ্গলের মধ্যে ফেলে দিয়েছেন।
বঁটি দিয়ে কাটলেন পুরুষাঙ্গ!
পরিবারের সদস্যদের অনুমান, ওই ব্যক্তি বাড়িতে ব্যবহৃত রান্নার বঁটি দিয়েই নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছেন তিনি। কারণ রান্নার বঁটিতে তাঁরা রক্ত লেগে থাকতে দেখেছিলেন। এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়া হয় বনগাঁ মহাকুমা হাসপাতালে। কিন্তু, সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থার অনবতি হলে তাঁকে কলকাতার একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। আপাতত তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন বলে জানা গিয়েছে।
এই ঘটনা প্রসঙ্গে ওই ব্যক্তির মা বলেন, "আমার বড় ছেলের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। পরিবারে কোনও অশান্তি নেই। তার মধ্যেই হঠাৎ করে ছেলের মাথা খারাপ হয়ে যায়। কেন যে মাথা খারাপ হয়ে গেল সেটাই বুঝতে পারছি না। তারপর বড় ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ খাচ্ছে। কিছু সময় মাথা ঠিক থাকে, আবার কখনও তার মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কী কারণে এই ধরনের ঘটনা ঘটল বুঝতে পারছি না। তার মধ্যে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলল।"