West Bengal News বর্ষা চলে গিয়েছে প্রায় তিন মাস। কিন্তু রাস্তার বেহাল অবস্থার কোনও পরিবর্তন হয়নি। উত্তর ২৪ পরগনা (North 24 Parganas) জেলার বামনগাছি স্টেশন (Bamangachi Railway Station) থেকে ৩৫ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর দিয়ে প্রাণ হাতে করে চলাচল করতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। চতুর্দিকে খানাখন্দে ভর্তি। দুর্ঘটনা লেগেই রয়েছে নিয়মিত। তবে দ্রুত মেরামতির আশ্বাস স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানের।
দীর্ঘদিন ধরেই রাস্তার বেহাল দশা বামনগাছি স্টেশন থেকে যশোর রোড পর্যন্ত। অভিযোগ, স্টেশন থেকে ৩৫ নম্বর জাতীয় সড়ক রিজেন্ট গার্মেন্টস পর্যন্ত রাস্তা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয় জনসাধারণকে। এই রাস্তায় বর্ষায় এক হাঁটু সমান জল জমে যায়। তার ফলেই রাস্তা ঠিক থাকে না বলে দাবি ছোটজাগুলিয়া পঞ্চায়েত (Choto Jagulia Gram Panchayat) প্রধানের। এই রাস্তায় অটো, টোটো, বাইক চলে প্রতিনিয়ত। একই সঙ্গে রাস্তা খারাপের কারণে দুর্ঘটনাও ঘটছে প্রতিনিয়ত। গাড়ি বিকল হচ্ছে মাঝেমধ্যেই। যাত্রীরা দুর্ঘটনা এড়ানোর কারণে অটো, টোটোতে না উঠে মাঝেমধ্যে হেঁটেই যাতায়াত করছেন। ফলে অটো, টোটোওয়ালাদের রোজগারেও টান পড়ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাস্তায় অধিকাংশ জায়গায় পিচ উঠে গিয়েছে। খানাখন্দে ভরে গিয়েছে গোটা রাস্তাটা। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। বারাসত ব্লক ১এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পঞ্চায়েত ছোট জাগুলিয়া। বারাসত ব্লক ১ এর সমষ্টি উন্নয়ন দফতর অর্থাৎ BDO অফিস এই পঞ্চায়েতে। ফলত বেহাল রাস্তা সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে। সেই কারণে ইতিমধ্যেই সাংসদ ও জেলা সভাধিপতির কাছে চিঠি করেছেন পঞ্চায়েত প্রধান নুরুল হক। তাঁর আশ্বাস, দ্রুত এই রাস্তা মেরামত করা হবে। তবে এলাকার মানুষে দীর্ঘমেয়াদি রাস্তার আবেদন রাখে। কারণ এই রাস্তার সঙ্গে রুজি, রোজগার জড়িয়ে আছে প্রচুর মানুষের।
স্থানীয় গাড়ি চালকদের দাবি, একটা সময় টোটোতে যাত্রী হতো প্রচুর। এখন অনেক সময়ই গাড়ি নিয়ে বসেই দিন কাটাতে হয়। পঞ্চায়েত সূত্রে খবর, রাস্তাটি জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে তৈরি হয়। পঞ্চায়েতের তরফ থেকে মাঝেমধ্যে গিয়ে নজরদারি চালানো হয়। যে কন্ট্রাক্টর কাজটি করেছে সে ভালো কাজ করেনি বলেই স্বীকার করে নিয়েছেন পঞ্চায়েতের প্রধান। তিনি জানান, যখন কাজ হয় তখন স্থানীয় মানুষেরও উচিৎ নজরদারি চালানো। তবে এবার রাস্তা হলে সেটা দীর্ঘমেয়াদি হবে বলে আশ্বাস দেন ছোটজাগুলিয়া পঞ্চায়েত প্রধান নুরুল হক।
দীর্ঘদিন ধরেই রাস্তার বেহাল দশা বামনগাছি স্টেশন থেকে যশোর রোড পর্যন্ত। অভিযোগ, স্টেশন থেকে ৩৫ নম্বর জাতীয় সড়ক রিজেন্ট গার্মেন্টস পর্যন্ত রাস্তা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয় জনসাধারণকে। এই রাস্তায় বর্ষায় এক হাঁটু সমান জল জমে যায়। তার ফলেই রাস্তা ঠিক থাকে না বলে দাবি ছোটজাগুলিয়া পঞ্চায়েত (Choto Jagulia Gram Panchayat) প্রধানের। এই রাস্তায় অটো, টোটো, বাইক চলে প্রতিনিয়ত। একই সঙ্গে রাস্তা খারাপের কারণে দুর্ঘটনাও ঘটছে প্রতিনিয়ত। গাড়ি বিকল হচ্ছে মাঝেমধ্যেই। যাত্রীরা দুর্ঘটনা এড়ানোর কারণে অটো, টোটোতে না উঠে মাঝেমধ্যে হেঁটেই যাতায়াত করছেন। ফলে অটো, টোটোওয়ালাদের রোজগারেও টান পড়ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাস্তায় অধিকাংশ জায়গায় পিচ উঠে গিয়েছে। খানাখন্দে ভরে গিয়েছে গোটা রাস্তাটা। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। বারাসত ব্লক ১এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পঞ্চায়েত ছোট জাগুলিয়া। বারাসত ব্লক ১ এর সমষ্টি উন্নয়ন দফতর অর্থাৎ BDO অফিস এই পঞ্চায়েতে। ফলত বেহাল রাস্তা সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে। সেই কারণে ইতিমধ্যেই সাংসদ ও জেলা সভাধিপতির কাছে চিঠি করেছেন পঞ্চায়েত প্রধান নুরুল হক। তাঁর আশ্বাস, দ্রুত এই রাস্তা মেরামত করা হবে। তবে এলাকার মানুষে দীর্ঘমেয়াদি রাস্তার আবেদন রাখে। কারণ এই রাস্তার সঙ্গে রুজি, রোজগার জড়িয়ে আছে প্রচুর মানুষের।
স্থানীয় গাড়ি চালকদের দাবি, একটা সময় টোটোতে যাত্রী হতো প্রচুর। এখন অনেক সময়ই গাড়ি নিয়ে বসেই দিন কাটাতে হয়। পঞ্চায়েত সূত্রে খবর, রাস্তাটি জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে তৈরি হয়। পঞ্চায়েতের তরফ থেকে মাঝেমধ্যে গিয়ে নজরদারি চালানো হয়। যে কন্ট্রাক্টর কাজটি করেছে সে ভালো কাজ করেনি বলেই স্বীকার করে নিয়েছেন পঞ্চায়েতের প্রধান। তিনি জানান, যখন কাজ হয় তখন স্থানীয় মানুষেরও উচিৎ নজরদারি চালানো। তবে এবার রাস্তা হলে সেটা দীর্ঘমেয়াদি হবে বলে আশ্বাস দেন ছোটজাগুলিয়া পঞ্চায়েত প্রধান নুরুল হক।