এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পুজোর আগে ব্যারাকপুরবাসীদের জন্য সুখবর। মাত্র ৫ টাকায় সাধারণ মানুষকে খাবার দিতে চালু হচ্ছে 'দিদির রান্নাঘর'। লকডাউনের সময় অসহায় ক্ষুধার্ত মানুষজনের মুখে খাবার তুলে দিতে যাদবপুরে 'শ্রমজীবী ক্যান্টিন' চালু করেছিল বামেরা। দেড়শো দিন অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে সেই ক্যান্টিনের। পরে তা ছড়িয়ে দেওয়া হয় অনেক জায়গায়। সম্প্রতি কম দামে মানুষকে সবজি দিতে 'শ্রমজীবী বাজার'ও চালু করেছে বামেরা। এবার যেন সেই টক্করেই নামল তৃণমূল। যদিও টক্কর হলেও এতে সাধারণ, অসহায় মানুষের যে লাভ হবে, তার জন্যেই এই উদ্যোগের প্রশংসা করছে সকলে। উল্লেখ্য, তৃণমূলের তরফে এমন কমিউনিটি কিচেন প্রথম শুরু হয় হাওড়ায়। এরপর কলকাতার বেলগাছিয়ায়। যদিও সেগুলির নাম ছিল আলাদা। সালকিয়া এলাকায় এখনও চলছে 'মমতার মমতা' ও বেলগাছিয়া এলাকার এই ব্যবস্থার নাম 'মমতাময়ী মমতা'। হাওড়া ও বেলগাছিয়ার পর এবার ব্যারাকপুরেও চালু হচ্ছে এই সুবিধা। স্থানীয় একটি ক্লাব ও তৃণমূলের যৌথ উদ্যোগে চালু হচ্ছে ৫ টাকায় একবেলা পেটভরে খাবারের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা।
আপাতত ঠিক হয়েছে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পুজোর পুরো মাসই এলাকার স্থানীয় দরিদ্র মানুষজনের মুখে খাবার তুলে দিতে চালু করা হয়েছে এই কমিউনিটি কিচেন। ব্যারাকপুরের বিএন বসু মহকুমা হাসপাতালের ঠিক উলটো দিকেই খোলা হচ্ছে 'দিদির রান্নাঘর'। প্রতিদিন বেলা ১১ টা থেকে বিকেল ৩টে পর্যন্ত খোলা থাকবে এই 'রান্নাঘর'। যে কেউ গিয়ে ৫ টাকা দিলেই পাওয়া যাবে পেটভরে খাবার।
আরও পড়ুন: কৃষিবিলের সমর্থনে সিঙ্গুরে লকেটের মিছিল, কালো পতাকা নিয়ে পালটা বিক্ষোভে চাষিরা!
অবশ্য তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে কমিউনিটি কিচেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে বেহালাতেও। 'বেহালা হেঁশেল' নামে ওই কমিউনিটি কিচেনেও খাবার মিলবে মাত্র দশ টাকায়। ওই কমিউনিটি কিচেনের সূচনা করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তবে, আপাতত ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়সীমা ধার্য্য হলেও প্রয়োজন বুঝে 'দিদির রান্নাঘর'-এর পরিষেবার সময়সীমান বাড়ানো হতে পারে। ব্যারাকপুর ও টিটাগড় এই দুই ক্লাব সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে চালু হওয়া 'দিদির রান্নাঘর'-এর সঙ্গে সামিল দুই পুরসভারই প্রশাসনিক বোর্ডের মুখ্য প্রশাসকরাও। এছাড়া এই এলাকার অতি পরিচিত সমাজসেবী লালন পাসোয়ানও এই উদ্যোগে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে খবর।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
আপাতত ঠিক হয়েছে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পুজোর পুরো মাসই এলাকার স্থানীয় দরিদ্র মানুষজনের মুখে খাবার তুলে দিতে চালু করা হয়েছে এই কমিউনিটি কিচেন। ব্যারাকপুরের বিএন বসু মহকুমা হাসপাতালের ঠিক উলটো দিকেই খোলা হচ্ছে 'দিদির রান্নাঘর'। প্রতিদিন বেলা ১১ টা থেকে বিকেল ৩টে পর্যন্ত খোলা থাকবে এই 'রান্নাঘর'। যে কেউ গিয়ে ৫ টাকা দিলেই পাওয়া যাবে পেটভরে খাবার।
আরও পড়ুন: কৃষিবিলের সমর্থনে সিঙ্গুরে লকেটের মিছিল, কালো পতাকা নিয়ে পালটা বিক্ষোভে চাষিরা!
অবশ্য তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে কমিউনিটি কিচেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে বেহালাতেও। 'বেহালা হেঁশেল' নামে ওই কমিউনিটি কিচেনেও খাবার মিলবে মাত্র দশ টাকায়। ওই কমিউনিটি কিচেনের সূচনা করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তবে, আপাতত ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়সীমা ধার্য্য হলেও প্রয়োজন বুঝে 'দিদির রান্নাঘর'-এর পরিষেবার সময়সীমান বাড়ানো হতে পারে। ব্যারাকপুর ও টিটাগড় এই দুই ক্লাব সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে চালু হওয়া 'দিদির রান্নাঘর'-এর সঙ্গে সামিল দুই পুরসভারই প্রশাসনিক বোর্ডের মুখ্য প্রশাসকরাও। এছাড়া এই এলাকার অতি পরিচিত সমাজসেবী লালন পাসোয়ানও এই উদ্যোগে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে খবর।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।