পরিবার থেকে আলাদা হতে চায়, শুনেই ছেলেকে কুপিয়ে মারল বাবা!
জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে পঞ্চাশোর্ধ্ব নুরজামাল মল্লিকের সঙ্গে তাঁর মেজ ছেলে আইজুল মল্লিকের ঝগড়া বাধে। হঠাতই তা পৌঁছে যায় হাতাহাতির পর্যায়ে। উত্তেজনা চরমে উঠলে নুরজামাল কোদাল নিয়ে ছেলের মাথায় ও পেটে কোদালের কোপ মারেন বাবা। কোদালের আঘাতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ছেলে। রক্তাক্ত অবস্থায় প্রতিবেশী ও আত্মীয়-পরিজনরা আইজুলকে উদ্ধার করে প্রথমে খড়িবেড়িয়া গ্রামীণ হাসপাতালে ভরতি করেন।
EiSamay.Com 3 Nov 2019, 4:33 pm
হাইলাইটস
- সংসারে থাকতে চায় না আর। ছেলের মুখে এমন কথা শুনেই রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে নিজের সন্তানকেই কুপিয়ে মারল বাবা।
- চমকে ওঠার মতো ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ থানা এলাকার খালচড়া এলাকায়।
- গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত বাবাকে।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সংসারে থাকতে চায় না আর। ছেলের মুখে এমন কথা শুনেই রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে নিজের সন্তানকেই কুপিয়ে মারল বাবা। চমকে ওঠার মতো ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ থানা এলাকার খালচড়া এলাকায়। গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত বাবাকে। জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে পঞ্চাশোর্ধ্ব নুরজামাল মল্লিকের সঙ্গে তাঁর মেজ ছেলে আইজুল মল্লিকের ঝগড়া বাধে। হঠাতই তা পৌঁছে যায় হাতাহাতির পর্যায়ে। উত্তেজনা চরমে উঠলে নুরজামাল কোদাল নিয়ে ছেলের মাথায় ও পেটে কোদালের কোপ মারেন বাবা। কোদালের আঘাতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ছেলে। রক্তাক্ত অবস্থায় প্রতিবেশী ও আত্মীয়-পরিজনরা আইজুলকে উদ্ধার করে প্রথমে খড়িবেড়িয়া গ্রামীণ হাসপাতালে ভরতি করেন।
সেখান থেকে তাঁকে পাঠানো হয় চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। রবিবার সকালে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। ছেলেকে হত্যার অভিযোগে এদিনই গ্রেফতার করা হয়েছে ঘাতক বাবাকে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পরিবারে অশান্তির জেরে আইজুলের স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যান। আইজুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, বাবার সংসার থেকে আলাদা হয়ে সে নিজে আলাদা বৈদ্যুতিক মিটার লাগাবে। সেই নিয়ে ঝামেলা থেকেই চূড়ান্ত পরিণতিতে ছেলেকে মেরেই ফেললেন বাবা।
সেখান থেকে তাঁকে পাঠানো হয় চিত্তরঞ্জন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। রবিবার সকালে সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। ছেলেকে হত্যার অভিযোগে এদিনই গ্রেফতার করা হয়েছে ঘাতক বাবাকে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পরিবারে অশান্তির জেরে আইজুলের স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যান। আইজুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, বাবার সংসার থেকে আলাদা হয়ে সে নিজে আলাদা বৈদ্যুতিক মিটার লাগাবে। সেই নিয়ে ঝামেলা থেকেই চূড়ান্ত পরিণতিতে ছেলেকে মেরেই ফেললেন বাবা।