নরেন্দ্রপুরে (Narendrapur) নবম শ্রেণির ছাত্রকে খুনের অভিযোগে মঙ্গলবার চারজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রত্যেকেই নাবালক। তবে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত মঙ্গলবার হয়নি। বুধবার মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হবে ও তাঁর ভিডিয়োগ্রাফি হবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। ধৃতদের এদিন জুভেনাইল আদালতে পেশ করা হবে। এই ঘটনায় একজন ছাত্র এখনও পলাতক তার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, নির্জন জলাশয়ের পাশে গিয়ে মদ্যপান করছিল অভিযুক্তরা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে মদের বোতল৷ ওই অবস্থায় জলে নেমেই ছেলেটি পড়ে গিয়েই বিপত্তি বাধে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। যদিও এই ঘটনায় ৩০২ ও ২০১ ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
বারুইপুর (Baruipur) পুলিশ জেলার অতিরিক্ত সুপার মাকসুদ হোসেনের দাবি, ‘‘গতকাল চারটের সময় আমরা একটা তথ্য পেয়েছিলাম যে, একটি খালে একটি ছেলের মৃতদেহ ভাসছে৷ পুলিশ গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে৷ এরপর তদন্তে নেমে আমরা জানতে পারি যে, বিশাল করণ নামে নবম শ্রেণির ছাত্রটি কয়েকজন বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সেখানে গিয়েছিল স্কুল বাঙ্ক করে৷ সেখানে ওরা মদ্যপান করেছিল৷’’ তাঁর দাবি, ‘‘এরপরই মৃত ছেলেটির বাবা নরেন্দ্রপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন বন্ধুদের বিরুদ্ধে৷ অভিযোগের ভিত্তিতে ফের তদন্ত নেমে পুলিশ জানতে পারে, ছ’জন বন্ধু মিলে মদ্যপান করছিল৷ মদ্যপ অবস্থায় ওরা খালটি পার করছিল৷ সেসময় ছেলেটি পড়ে যায় বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে জানা গিয়েছে৷’’
তাঁর আরও দাবি, ‘‘ওখানে যে পাঁচজন ছিল, তার মধ্যে দু’জন সহপাঠী এবং তিনজন অন্য স্কুলের ছিল৷ ওদের আটক করে থানার চাইল্ড ফ্রেন্ডলি কর্নারে আমরা রেখেছি অভিভাবকদের সঙ্গে। ওদের জুভেনাইল আদালতে পেশ করা হবে৷ তদন্ত চলছে৷’’
প্রসঙ্গত, নরেন্দ্রপুর থানার খেয়াদহ এক গ্রাম পঞ্চায়েতের সাইবেরাবাদ এলাকায় নবম শ্রেণির ছাত্রের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়৷ সেখানকার একটি জলাশয় থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়৷ ছেলেটিকে খুন করে ওই জলাশয়ে ফেলে দেওয়া হয় বলে দাবি পরিবারের৷ নরেন্দ্রপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় মৃতের পরিবারের তরফে৷ গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ৷ তদন্তে নেমে চার ছাত্রকে আটক করে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ৷
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, নির্জন জলাশয়ের পাশে গিয়ে মদ্যপান করছিল অভিযুক্তরা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে মদের বোতল৷ ওই অবস্থায় জলে নেমেই ছেলেটি পড়ে গিয়েই বিপত্তি বাধে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। যদিও এই ঘটনায় ৩০২ ও ২০১ ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
বারুইপুর (Baruipur) পুলিশ জেলার অতিরিক্ত সুপার মাকসুদ হোসেনের দাবি, ‘‘গতকাল চারটের সময় আমরা একটা তথ্য পেয়েছিলাম যে, একটি খালে একটি ছেলের মৃতদেহ ভাসছে৷ পুলিশ গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে৷ এরপর তদন্তে নেমে আমরা জানতে পারি যে, বিশাল করণ নামে নবম শ্রেণির ছাত্রটি কয়েকজন বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সেখানে গিয়েছিল স্কুল বাঙ্ক করে৷ সেখানে ওরা মদ্যপান করেছিল৷’’ তাঁর দাবি, ‘‘এরপরই মৃত ছেলেটির বাবা নরেন্দ্রপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন বন্ধুদের বিরুদ্ধে৷ অভিযোগের ভিত্তিতে ফের তদন্ত নেমে পুলিশ জানতে পারে, ছ’জন বন্ধু মিলে মদ্যপান করছিল৷ মদ্যপ অবস্থায় ওরা খালটি পার করছিল৷ সেসময় ছেলেটি পড়ে যায় বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে জানা গিয়েছে৷’’
তাঁর আরও দাবি, ‘‘ওখানে যে পাঁচজন ছিল, তার মধ্যে দু’জন সহপাঠী এবং তিনজন অন্য স্কুলের ছিল৷ ওদের আটক করে থানার চাইল্ড ফ্রেন্ডলি কর্নারে আমরা রেখেছি অভিভাবকদের সঙ্গে। ওদের জুভেনাইল আদালতে পেশ করা হবে৷ তদন্ত চলছে৷’’
প্রসঙ্গত, নরেন্দ্রপুর থানার খেয়াদহ এক গ্রাম পঞ্চায়েতের সাইবেরাবাদ এলাকায় নবম শ্রেণির ছাত্রের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়৷ সেখানকার একটি জলাশয় থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়৷ ছেলেটিকে খুন করে ওই জলাশয়ে ফেলে দেওয়া হয় বলে দাবি পরিবারের৷ নরেন্দ্রপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় মৃতের পরিবারের তরফে৷ গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ৷ তদন্তে নেমে চার ছাত্রকে আটক করে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ৷