প্রশান্ত ঘোষ, রাজারহাট
যে প্রার্থীর সমর্থনে সভা করলেন দলের জেলা নেতারা, সভার শেষ মুহূর্তে সেই প্রার্থী বদল হতে পারে বলে সিপিএম নেতা গৌতম দেব ইঙ্গিত দিতেই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন সাধারণ কর্মী-সমর্থকরা৷ সভা থেকেই আওয়াজ উঠল, ‘প্রার্থী বদল মানব না৷ আমরা বলাইদাকেই চাই|’ ক্ষুব্ধ কর্মী- সমর্থকরা দলের উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক গৌতম দেবকে ঘিরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন৷ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এমন ঘটনার সাক্ষী থাকল বিষ্ণপুরের খেলার মাঠ৷ রাজারহাট নিউটাউনের সিপিএম প্রার্থী নরেন চট্টোপাধ্যায়ের (বলাই) নাম প্রত্যহার করে হতে পারে, এমন ঘোষণার পর ওই ঘটনা ঘটায় সিপিএম নেতৃত্ব অস্বস্তিতে পড়েছেন৷
এই আসনে শাসক দলের প্রার্থী হিসাবে বিধাননগরের মেয়র তথা বিদায়ী বিধায়ক সব্যসাচীর নাম ঘোষণা অনেক আগেই হয়ে গিয়েছে৷ ইতিমধ্যেই তিনি মাঠে নেমে পড়েছেন৷ কিন্ত্ত জোট জটের কারণে মাত্র চার পাঁচ দিন আগে এখানে সিপিএম প্রার্থী হিসাবে নরেন চট্টোপাধ্যায়ের নাম ঘোষণা করা হয়৷ তার পরেই জোর কদমে মাঠে নেমে পড়ে বাম শিবির৷ রাজারহাটের বিভিন্ন জায়গায় নরেনের সমর্থনে দেওয়ালও লেখা শুরু হয়েছে৷ তাঁর সমর্থনেই এ দিন কেন্দ্রীয় কর্মিসভা হয় রাজারহাটের বিষ্ণুপুরে৷ নারায়ণপুর, কালীপার্ক, পাথরঘাটা, শিখরপুর অঞ্চল থেকে মিছিল করে আসেন কর্মীরা৷ কর্মিসভা এক প্রকার জনসভায় পরিণত হয়৷ তাঁকে বিপুল ভোটে জেতানোর কথা বলেন রেখা গোস্বামী, রবীন মণ্ডল প্রমুখ। ভাষণ দেন প্রার্থী নরেনবাবুও৷
একেবারে শেষে ভাষণ দিতে উঠে গৌতম দেব বলেন, ‘এই সিট আমাদের হাতে থাকবে কি না তা আগামী দু-একদিনের মধ্যে ঠিক হবে৷ সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর বিরোধী হিসাবে একজন সংখ্যালঘু প্রার্থী এই কেন্দ্র থেকে দাঁড়াতে চাইছেন৷ আমরা তাঁকে হাড়োয়া কেন্দ্র ছাড়তে চাইছি৷ কিন্ত্ত সবটা আমার হাতে নেই৷ আপনারা যাতে পরে বিভ্রান্ত না হন তাই এটা আগে ভাগে জানিয়ে রাখলাম৷’এই কথা শোনা মাত্রই কর্মীরা দাঁড়িয়ে পড়ে বিক্ষোভ দেখান৷ তাঁরা বলেন,‘আমরা আপনার এ কথা মানব না, আমরা বলাইদাকেই প্রার্থী হিসাবে চাই|’সভার শেষে গাড়িতে ওঠার সময়ও অসংখ্য কর্মী গৌতমবাবুকে ঘিরে এ নিয়ে বিক্ষোভ দেখান৷ নেতারা কোনও মতে পরিস্থিতি সামাল দেন৷ পরে গৌতমবাবু বলেন,‘লোকজন যে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, সেটা দেখে আনন্দ পাচ্ছি৷ এর মানে হল, কর্মীরা আমাদের ভালবাসে৷ আমরা জানি, কিভাবে কর্মীদের নিয়ন্ত্রণ করতে হয়৷’
যে প্রার্থীর সমর্থনে সভা করলেন দলের জেলা নেতারা, সভার শেষ মুহূর্তে সেই প্রার্থী বদল হতে পারে বলে সিপিএম নেতা গৌতম দেব ইঙ্গিত দিতেই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন সাধারণ কর্মী-সমর্থকরা৷ সভা থেকেই আওয়াজ উঠল, ‘প্রার্থী বদল মানব না৷ আমরা বলাইদাকেই চাই|’ ক্ষুব্ধ কর্মী- সমর্থকরা দলের উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক গৌতম দেবকে ঘিরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন৷ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এমন ঘটনার সাক্ষী থাকল বিষ্ণপুরের খেলার মাঠ৷ রাজারহাট নিউটাউনের সিপিএম প্রার্থী নরেন চট্টোপাধ্যায়ের (বলাই) নাম প্রত্যহার করে হতে পারে, এমন ঘোষণার পর ওই ঘটনা ঘটায় সিপিএম নেতৃত্ব অস্বস্তিতে পড়েছেন৷
এই আসনে শাসক দলের প্রার্থী হিসাবে বিধাননগরের মেয়র তথা বিদায়ী বিধায়ক সব্যসাচীর নাম ঘোষণা অনেক আগেই হয়ে গিয়েছে৷ ইতিমধ্যেই তিনি মাঠে নেমে পড়েছেন৷ কিন্ত্ত জোট জটের কারণে মাত্র চার পাঁচ দিন আগে এখানে সিপিএম প্রার্থী হিসাবে নরেন চট্টোপাধ্যায়ের নাম ঘোষণা করা হয়৷ তার পরেই জোর কদমে মাঠে নেমে পড়ে বাম শিবির৷ রাজারহাটের বিভিন্ন জায়গায় নরেনের সমর্থনে দেওয়ালও লেখা শুরু হয়েছে৷ তাঁর সমর্থনেই এ দিন কেন্দ্রীয় কর্মিসভা হয় রাজারহাটের বিষ্ণুপুরে৷ নারায়ণপুর, কালীপার্ক, পাথরঘাটা, শিখরপুর অঞ্চল থেকে মিছিল করে আসেন কর্মীরা৷ কর্মিসভা এক প্রকার জনসভায় পরিণত হয়৷ তাঁকে বিপুল ভোটে জেতানোর কথা বলেন রেখা গোস্বামী, রবীন মণ্ডল প্রমুখ। ভাষণ দেন প্রার্থী নরেনবাবুও৷
একেবারে শেষে ভাষণ দিতে উঠে গৌতম দেব বলেন, ‘এই সিট আমাদের হাতে থাকবে কি না তা আগামী দু-একদিনের মধ্যে ঠিক হবে৷ সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর বিরোধী হিসাবে একজন সংখ্যালঘু প্রার্থী এই কেন্দ্র থেকে দাঁড়াতে চাইছেন৷ আমরা তাঁকে হাড়োয়া কেন্দ্র ছাড়তে চাইছি৷ কিন্ত্ত সবটা আমার হাতে নেই৷ আপনারা যাতে পরে বিভ্রান্ত না হন তাই এটা আগে ভাগে জানিয়ে রাখলাম৷’এই কথা শোনা মাত্রই কর্মীরা দাঁড়িয়ে পড়ে বিক্ষোভ দেখান৷ তাঁরা বলেন,‘আমরা আপনার এ কথা মানব না, আমরা বলাইদাকেই প্রার্থী হিসাবে চাই|’সভার শেষে গাড়িতে ওঠার সময়ও অসংখ্য কর্মী গৌতমবাবুকে ঘিরে এ নিয়ে বিক্ষোভ দেখান৷ নেতারা কোনও মতে পরিস্থিতি সামাল দেন৷ পরে গৌতমবাবু বলেন,‘লোকজন যে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, সেটা দেখে আনন্দ পাচ্ছি৷ এর মানে হল, কর্মীরা আমাদের ভালবাসে৷ আমরা জানি, কিভাবে কর্মীদের নিয়ন্ত্রণ করতে হয়৷’