এই সময় সত্য-তথ্য ডেস্ক: চন্দননগর (Chandannagar), কৃষ্ণনগর সহ গোটা রাজ্যজুড়েই সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে জগদ্ধাত্রী পুজো (Jagadhatri Puja 2021)। কোভিড বিধিনিষেধ মেনেই চলছে পুজো। জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই আলোকসজ্জিত চন্দননগরে রাত জেগে ঠাকুর দেখা। দুর্গাপুজোয় অবশ্য রাতের বেলায় ঠাকুর দেখার ক্ষেত্রে কোভিড বিদিতে শিথিলতা এনেছিল রাজ্য। কিন্ত, জগদ্ধাত্রী পুজোতে কি নাইট কার্ফু তুলে নেওয়া হয়েছে? নাকি এ ক্ষেত্রে জারি কড়া নিয়মাবলী? এই নিয়ে সম্প্রতি দর্শনার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে বিভ্রান্তি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সংবাদমাধ্যমের পোস্ট করা একটি তথ্যে দেখা যাচ্ছে চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমী-দশমীতেও জারি নাইট কার্ফু। কতটা সত্যতা রয়েছে এই ফেসবুক পোস্টে? জানুন বিস্তারিত...
দাবি
সম্প্রতি ফেসবুকে জগদ্ধাত্রী পুজোকে কেন্দ্র করে একটি নিয়মাবলী সংক্রান্ত পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে একটি সংবাদমাধ্যমের বক্তব্য তুলে ধরে দাবি করা হচ্ছে, জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষ্যে চন্দননগরে নবমী ও দশমীতে জারি থাকছে নাইট কার্ফু। পোস্টে দাবি করা হয়েছে, ৮ নভেম্বর, ২০২১-এ এই খবর সম্প্রচারিত হয় সংবাদমাধ্যমে। যেখানে উল্লেখ করা হয়, নবান্নের নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী, ১১, ১২, ১৩ নবেম্বর হুগলী ও নদিয়া দেলায় রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত জারি থাকবে নাইট কার্ফু। অতএব রাতের বেলা ঠাকুর দেখার ক্ষেত্রে বাধ সাধতে চলেছে কোভিড নিষেধাজ্ঞা? এই পোস্ট ভাইরাল হতেই শুরু হয়েছে বিভ্রান্তি। কার্যত মুষরে পড়েছেন দর্শনার্থীরা। দুর দুরান্ত থেকে কেবলমাত্র চন্দননগরের ঠাকুর দেখতে আসা মানুষরাও হতাশ। রাতের আলোকসজ্জা দেখা না গেলে ঠাকুর দেখার মজাটাই তো মাটি!
সত্য-তথ্য
জগদ্ধাত্রীর পুজোর রাতে নাইট কার্ফু জারি হওয়ার এই পোস্ট ভাইরাল হতেই বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু, তথ্য যাচাই করে জানা যায় এটি সম্পূর্ণ ভুয়ো একটি পোস্ট। গত ২৯ অক্টোবর রাজ্য সরকার জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষ্যে একটি নির্দেশিকার জারি করেছিল। যেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছিল, জগদ্ধাত্রী পুজোর দিনগুলিতে রাতের বেলায় কার্ফু তুলে নেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত কোনও কার্ফু লাগু থাকবে না। দীপাবলি ও কালীপুজো উপলক্ষ্যে ঠিক যেমনভাবে ২ থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত কোনও কার্ফু জারি ছিল না, ঠিক তেমনই জাগদ্ধাত্রী পুজোতেও এই কোভিড বিধিনিষেধে শিথিলতা আনা হয়। কিন্তু, ভুয়ো পোস্ট ছড়িয়ে পড়ায় চন্দননগর ও কৃষ্ণনগরের বাসিন্দাদের আবেগে আঘাত লাগে। বিষয়টি নিয়ে তর্কও বেধে যায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের মধ্যে। কিন্তু, নবান্নের নির্দেশিকায় স্পষ্ট জানানো হয়, অষ্টমী-নবমী-দশমীতে রাতে কোনও কার্ফু জারি থাকছে না। হুগলি ও নদিয়ার সমস্ত এলাকাতেই এই শিথিলতা বলবৎ করা হয়েছে।
দাবি
সম্প্রতি ফেসবুকে জগদ্ধাত্রী পুজোকে কেন্দ্র করে একটি নিয়মাবলী সংক্রান্ত পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে একটি সংবাদমাধ্যমের বক্তব্য তুলে ধরে দাবি করা হচ্ছে, জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষ্যে চন্দননগরে নবমী ও দশমীতে জারি থাকছে নাইট কার্ফু। পোস্টে দাবি করা হয়েছে, ৮ নভেম্বর, ২০২১-এ এই খবর সম্প্রচারিত হয় সংবাদমাধ্যমে। যেখানে উল্লেখ করা হয়, নবান্নের নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী, ১১, ১২, ১৩ নবেম্বর হুগলী ও নদিয়া দেলায় রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত জারি থাকবে নাইট কার্ফু। অতএব রাতের বেলা ঠাকুর দেখার ক্ষেত্রে বাধ সাধতে চলেছে কোভিড নিষেধাজ্ঞা? এই পোস্ট ভাইরাল হতেই শুরু হয়েছে বিভ্রান্তি। কার্যত মুষরে পড়েছেন দর্শনার্থীরা। দুর দুরান্ত থেকে কেবলমাত্র চন্দননগরের ঠাকুর দেখতে আসা মানুষরাও হতাশ। রাতের আলোকসজ্জা দেখা না গেলে ঠাকুর দেখার মজাটাই তো মাটি!
সত্য-তথ্য
জগদ্ধাত্রীর পুজোর রাতে নাইট কার্ফু জারি হওয়ার এই পোস্ট ভাইরাল হতেই বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু, তথ্য যাচাই করে জানা যায় এটি সম্পূর্ণ ভুয়ো একটি পোস্ট। গত ২৯ অক্টোবর রাজ্য সরকার জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষ্যে একটি নির্দেশিকার জারি করেছিল। যেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছিল, জগদ্ধাত্রী পুজোর দিনগুলিতে রাতের বেলায় কার্ফু তুলে নেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত কোনও কার্ফু লাগু থাকবে না। দীপাবলি ও কালীপুজো উপলক্ষ্যে ঠিক যেমনভাবে ২ থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত কোনও কার্ফু জারি ছিল না, ঠিক তেমনই জাগদ্ধাত্রী পুজোতেও এই কোভিড বিধিনিষেধে শিথিলতা আনা হয়। কিন্তু, ভুয়ো পোস্ট ছড়িয়ে পড়ায় চন্দননগর ও কৃষ্ণনগরের বাসিন্দাদের আবেগে আঘাত লাগে। বিষয়টি নিয়ে তর্কও বেধে যায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের মধ্যে। কিন্তু, নবান্নের নির্দেশিকায় স্পষ্ট জানানো হয়, অষ্টমী-নবমী-দশমীতে রাতে কোনও কার্ফু জারি থাকছে না। হুগলি ও নদিয়ার সমস্ত এলাকাতেই এই শিথিলতা বলবৎ করা হয়েছে।