Narendra Modi : প্রধানমন্ত্রীর মুখে কালি! সাসপেন্ড ত্রিপুরার সরকারি আধিকারিক
ত্রিপুরায় পোস্টার এবং হোর্ডিং সরানোর সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ছবিতে কালি, সাসপেন্ড সরকারি আধিকারিক।
হাইলাইটস
- প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখে কালি লাগানোর অভিযোগ।
- অভিযোগ উঠেছে ত্রিপুরার সাব্রুম বিধানসভা এলাকার এক সরকারি আধিকারিকের বিরুদ্ধে।
- অভিযোগ পাওয়ার পরেই ওই আধিকারিককে সাসপেন্ড করেছে নির্বাচন কমিশন।
PM Modi : পোস্টার সরাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) মুখ কালিমালিপ্ত করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই অভিযোগ উঠেছে ত্রিপুরার সাব্রুম (Sabroom) বিধানসভা এলাকার এক সরকারি আধিকারিকের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগ পাওয়ার পরেই ওই আধিকারিককে সাসপেন্ড (Suspend) করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। নির্বাচনের দিন ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই চালু করা হয় ‘আদর্শ নির্বাচন বিধি’। এই সময়ে প্রধানমন্ত্রী সহ অন্য মন্ত্রীদের ছবি প্রকাশ্যে টাঙানো থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া হয়। অনেক সময়েই এই কাজ করে নির্বাচন কমিশন এবং সরকারি আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, সেই কাজই করছিলেন সাব্রুমের এক সেক্টর অফিসার। সেই রাজ্যের BJP-র অভিযোগ, পোস্টার এবং হোর্ডিং সরানোর সময়ে ওই আধিকারিক প্রধানমন্ত্রী Narendra Modi-র মুখে কালি লেপে দিয়েছেন। তারপরেই ওই আধিকারিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে আর্জি জানায় BJP।
জানা গিয়েছে, এরপরেই তাঁকে সাসপেন্ড করে নির্বাচন কমিশন। ত্রিপুরার অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক UJ Mog এই নিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন দক্ষিণ ত্রিপুরার জেলাশাসককে। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন, ওই সেক্টর অফিসার ‘ আদর্শ নির্বাচন বিধি’র (model code of conduct) সীমা অতিক্রম করেছেন। একটি ব্যক্তিগত দোকানের মধ্যে থাকা প্রধানমন্ত্রীর ছবির ওপরে ওই আধিকারিক কালো কালি লাগিয়ে দেন। ত্রিপুরার আইনমন্ত্রী এবং BJP-র নেতা বলেন, “ কারোর দোকানের ভিতরে বা বাড়িতে প্রধানমন্ত্রীর ছবি থাকতেই পারে। কিন্তু তা খুলে ফেলা বা কালিমালিপ্ত করা যায় না। সেখানে একটি দোকানের ভিতরে থাকা প্রধানমন্ত্রীর ছবিতে কালো কালি লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই নিয়ে আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলাম। তারা এর পরেই ব্যবস্থা নিয়েছে।”
এদিকে, গত ১৮ তারিখে মজলিশপুরে কংগ্রেসের বাইক মিছিল নিয়েও আইনী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত জানিয়েছেন তিনি। সেদিন ওই এলাকায় মিছিল করে কংগ্রেস। ওই মিছিলে হামলা চালানো হয়। এর পরেই এলাকার এসডিপিওকে সাসপেন্ড করে নির্বাচন কমিশন। কর্তব্যের গাফিলতির জন্য সরিয়ে দেওয়া হয় দুটি থানার ওসিকে। ওই মিছিল করার জন্য কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি বলেও জানিয়েছে পুলিশ এবং নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তারা সেখানে নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে বদ্ধ পরিকর। কোন আধিকারিক তার কাজে অবহেলা করলে সঙ্গে সঙ্গে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, ত্রিপুরার পুলিশ জানিয়েছে, পুলিশের অনুমতি না নিয়ে কাউকে মিছিল বা বাইক মিছিল করতে দেওয়া হবে না। যদি কেউ অনুমতি না নিয়ে বাইক মিছিল করে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তা থামিয়ে দেওয়া হবে। ওই মিছিলে থাকা বাইক বাজেয়াপ্ত করার জন্যও থানার ওসিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, এরপরেই তাঁকে সাসপেন্ড করে নির্বাচন কমিশন। ত্রিপুরার অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক UJ Mog এই নিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন দক্ষিণ ত্রিপুরার জেলাশাসককে। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন, ওই সেক্টর অফিসার ‘ আদর্শ নির্বাচন বিধি’র (model code of conduct) সীমা অতিক্রম করেছেন। একটি ব্যক্তিগত দোকানের মধ্যে থাকা প্রধানমন্ত্রীর ছবির ওপরে ওই আধিকারিক কালো কালি লাগিয়ে দেন। ত্রিপুরার আইনমন্ত্রী এবং BJP-র নেতা বলেন, “ কারোর দোকানের ভিতরে বা বাড়িতে প্রধানমন্ত্রীর ছবি থাকতেই পারে। কিন্তু তা খুলে ফেলা বা কালিমালিপ্ত করা যায় না। সেখানে একটি দোকানের ভিতরে থাকা প্রধানমন্ত্রীর ছবিতে কালো কালি লাগিয়ে দেওয়া হয়। এই নিয়ে আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলাম। তারা এর পরেই ব্যবস্থা নিয়েছে।”
এদিকে, গত ১৮ তারিখে মজলিশপুরে কংগ্রেসের বাইক মিছিল নিয়েও আইনী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত জানিয়েছেন তিনি। সেদিন ওই এলাকায় মিছিল করে কংগ্রেস। ওই মিছিলে হামলা চালানো হয়। এর পরেই এলাকার এসডিপিওকে সাসপেন্ড করে নির্বাচন কমিশন। কর্তব্যের গাফিলতির জন্য সরিয়ে দেওয়া হয় দুটি থানার ওসিকে। ওই মিছিল করার জন্য কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি বলেও জানিয়েছে পুলিশ এবং নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তারা সেখানে নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে বদ্ধ পরিকর। কোন আধিকারিক তার কাজে অবহেলা করলে সঙ্গে সঙ্গে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, ত্রিপুরার পুলিশ জানিয়েছে, পুলিশের অনুমতি না নিয়ে কাউকে মিছিল বা বাইক মিছিল করতে দেওয়া হবে না। যদি কেউ অনুমতি না নিয়ে বাইক মিছিল করে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তা থামিয়ে দেওয়া হবে। ওই মিছিলে থাকা বাইক বাজেয়াপ্ত করার জন্যও থানার ওসিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।