২০১৬ সালের নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলকে হারাতে জোট গড়েছিল কংগ্রেস (Congress) এবং সিপিআইএম (CPIM)। আগামী বছর ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনে একই দৃশ্য দেখা যেতে পারে। এদিন Tripura-র প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার (Manik Sarkar) সাফ জানিয়ে দেন যে অন্যদলের সঙ্গে হাত মেলাতে কোনও আপত্তি নেই তাঁদের। CPIM নেতা মানিক সরকার জানান, সেই রাজ্যে BJP-কে হারাতে বিরোধী দলগুলির সঙ্গে জোট করতেও রাজি তারা।
গত মাসেই ত্রিপুরার চারটি আসনের উপনির্বাচন হয়। আগরতলা আসনে জেতেন কংগ্রেসের সুদীপ রায় বর্মণ, অন্য তিনটি আসনেই জয় হয় বিজেপির। আগামী বছরেই সেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। এখন থেকেই এই লড়াইয়ের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সব কটি রাজনৈতিক দল। এমতাবস্থায় নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়ে দিলেন Manik Sarkar। বৃহস্পতিবার তিনি জানান, আগামী বছরে BJP-কে হারাতে সমমনস্কদলগুলি নিয়ে জোট করতে পার্টির কোনও আপত্তি নেই। উল্লেখ্য, সেখানে BJP-কে হারাতে সব দলকে এক হওয়ার ডাক দিয়েছেন সুদীপ রায় বর্মন (Sudip Roy Barman)। আগরতলা আসনে জেতার পরে তিনি বলেন , “পার্টি লাইনের কথা ভুলে বৃহত্তর লক্ষ্যে ও স্বার্থে সব বিরোধীদের এক হওয়া উচিত।”
মানিক সরকার বলেন, “যদি সুদীপ রায় বর্মণ বিরোধীদের একজোট করতে পারেন তাহলে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আমরাও এই লড়াইয়ে আরও অনেককে সামিল করার জন্য চেষ্টা করছি।” উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে, এই রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারাতে হাত মিলিয়েছিলেন সূর্যকান্ত মিশ্র, বিমান বসু, অধীর চৌধুরীরা। যদিও সফল হতে পারেনি বাম-কংগ্রেসের ওই জোট। তবে, মানিক সরকার বুঝিয়ে দিয়েছেন ত্রিপুরায় বিরোধীজোট করে সেখানে শাসকদলকে হারাতে কোন কসুর করবেন না তাঁরা।
এদিকে, বাম এবং কংগ্রেস শিবির কাছাকাছি আসার চেষ্টা করতেই সমালোচনার ঝড় তুলেছে BJP। ত্রিপুরার তথ্যমন্ত্রী Sushanta Chowdhury বলেন, “কংগ্রেস এবং CPIM-এর মধ্যে বোঝাপড়া ত্রিপুরার রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক এবং লজ্জাজনক ঘটনা হবে। তারা এখানে একে অপরের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন লড়াই করেছে। তবে আমাদেরকে ওই অনৈতিক জোটের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য তৈরি থাকতে হবে।” একই সঙ্গে তাঁর ধারণা, আগরতলা কেন্দ্রে সুদীপের জেতার পিছনে হাত আছে সিপিআইএমের। উল্লেখ্য মাত্র হাজার ছয়েক ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন সুদীপ। ওই কেন্দ্রে তাকে CPIM সাহায্য করে বলেই হেরে যান BJP প্রার্থী । অন্যদিকে, মানিক সরকার জানান, তাঁরা সেখানে এবার জিততে না পারলেও সব জায়গায় আক্রান্ত হচ্ছেন বাম কর্মীরা।
গত মাসেই ত্রিপুরার চারটি আসনের উপনির্বাচন হয়। আগরতলা আসনে জেতেন কংগ্রেসের সুদীপ রায় বর্মণ, অন্য তিনটি আসনেই জয় হয় বিজেপির। আগামী বছরেই সেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। এখন থেকেই এই লড়াইয়ের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সব কটি রাজনৈতিক দল। এমতাবস্থায় নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়ে দিলেন Manik Sarkar। বৃহস্পতিবার তিনি জানান, আগামী বছরে BJP-কে হারাতে সমমনস্কদলগুলি নিয়ে জোট করতে পার্টির কোনও আপত্তি নেই। উল্লেখ্য, সেখানে BJP-কে হারাতে সব দলকে এক হওয়ার ডাক দিয়েছেন সুদীপ রায় বর্মন (Sudip Roy Barman)। আগরতলা আসনে জেতার পরে তিনি বলেন , “পার্টি লাইনের কথা ভুলে বৃহত্তর লক্ষ্যে ও স্বার্থে সব বিরোধীদের এক হওয়া উচিত।”
মানিক সরকার বলেন, “যদি সুদীপ রায় বর্মণ বিরোধীদের একজোট করতে পারেন তাহলে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আমরাও এই লড়াইয়ে আরও অনেককে সামিল করার জন্য চেষ্টা করছি।” উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে, এই রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারাতে হাত মিলিয়েছিলেন সূর্যকান্ত মিশ্র, বিমান বসু, অধীর চৌধুরীরা। যদিও সফল হতে পারেনি বাম-কংগ্রেসের ওই জোট। তবে, মানিক সরকার বুঝিয়ে দিয়েছেন ত্রিপুরায় বিরোধীজোট করে সেখানে শাসকদলকে হারাতে কোন কসুর করবেন না তাঁরা।
এদিকে, বাম এবং কংগ্রেস শিবির কাছাকাছি আসার চেষ্টা করতেই সমালোচনার ঝড় তুলেছে BJP। ত্রিপুরার তথ্যমন্ত্রী Sushanta Chowdhury বলেন, “কংগ্রেস এবং CPIM-এর মধ্যে বোঝাপড়া ত্রিপুরার রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক এবং লজ্জাজনক ঘটনা হবে। তারা এখানে একে অপরের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন লড়াই করেছে। তবে আমাদেরকে ওই অনৈতিক জোটের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য তৈরি থাকতে হবে।” একই সঙ্গে তাঁর ধারণা, আগরতলা কেন্দ্রে সুদীপের জেতার পিছনে হাত আছে সিপিআইএমের। উল্লেখ্য মাত্র হাজার ছয়েক ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন সুদীপ। ওই কেন্দ্রে তাকে CPIM সাহায্য করে বলেই হেরে যান BJP প্রার্থী । অন্যদিকে, মানিক সরকার জানান, তাঁরা সেখানে এবার জিততে না পারলেও সব জায়গায় আক্রান্ত হচ্ছেন বাম কর্মীরা।