Tripura Assembly Election : বিধানসভা নির্বাচন ঘোষণার কয়েক মিনিটের মধ্যে যে রাজনৈতিক হামলা শুরু হয়েছিল ত্রিপুরায় (Tripura) তার রেশ চলছেই। একের পর এক সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা শাসকদল বিজেপির (BJP) বিরুদ্ধে যেমন অভিযোগ তেমনই বিরোধী সিপিএমের (CPIM) বিরুদ্ধেও পাল্টা হামলার অভিযোগ তুলছে শাসকপক্ষ। এই পরিস্থিতিতে ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন (Tripura Assembly Election) আদৌ কমিশনের দাবি করা জিরো ভায়োলেন্স হবে কী এমন প্রশ্ন উঠছে। পাথর ছুঁড়ে হামলা, কুপিয়ে খুন, গুলি করে খুনের চেষ্টা, শাসক-বিরোধী রাজনৈতিক কার্যালয়ে আগুন ধরানোর একটার পর একটা ঘটনায় নির্বাচন কমিশন চিন্তিত। নির্বাচন কমিশন (Election Commission) সূত্রে খবর, শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে রাজ্যে অর্ধশতাধিক পর্যবেক্ষকের জাম্বো টিম থাকবে। সবমিলে কমিশনের ৫৫ জন পর্যবেক্ষক রাজ্যে ছড়িয়ে থাকবেন। ৬০টি বিধানসভা কেন্দ্রের কোনওটিকেই আর শান্তিপূর্ণ বলে আর ভাবতে নারাজ নির্বাচন কমিশন। জানা যাচ্ছে, কমিশনের তরফে প্রবল চাপ তৈরি করা হয়েছে রাজ্য পুলিশ প্রশাসনের উপর। নির্দেশ চলে গিয়েছে, যে কোনওরকম হিংসাত্মক ঘটনার জন্য সশ্লিষ্ট এলাকার পুলিশ অফিসারদের জবাবদিহি করতে হবে। সূত্রের খবর, কমিশনের নির্দেশে ত্রিপুরা পুলিশ মহলে কর্তা ব্যক্তিদের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে।
এদিকে রাজধানী আগরতলায় শাসক দল বিজেপির একটি নির্বাচনী কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় কমিশনের কাছে বিরোধী সিপিএম ও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে গেরুয়া শিবির। আরও অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রীর মুখ দেওয়া পোস্টারে চুনকালি মাখানো হয়েছে। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ দাবি করেন, এমন ঘটনা বাঞ্ছনীয় নয়। বিজেপি প্রতিনিধি দলের তরফে নির্বাচন কমিশনের কাছে একগুচ্ছ অভিযোগ জানানো হয়। বিরোধী দল সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক জীতেন্দ্র চৌধুরীর কটাক্ষ, ভোট সন্ত্রাসে বারবার অভিযুক্ত বিজেপি যখন নিজেই সন্ত্রাসের অভিযোগ করছে তখন বু়ঝতে হবে তাদের জমি নড়বড়ে। শুধু আগরতলা নয় রাজ্যের সর্বত্র বিক্ষিপ্ত হিংসা চলছে। কোথাও হামলায় অভিযুক্ত বিজেপি। কোথাও অভিযুক্ত সিপিএম ও কংগ্রেস। এদিকে ভোট ঘোষণার পরই কুপিয়ে খুন করা হয় টিপ্রা মথার সমর্থক প্রণজিত নম:শূদ্রকে। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে তড়িঘড়ি কয়েকজন বিজেপি সমর্থককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযোগ, রাজনৈতিক বিরোধিতার কারণে এই খুন করা হয়েছে।
গত বিধানসভা ভোটের ফলাফল ঘোষণার পর থেকে রাজনৈতিক হামলার একের পর এক ঘটনায় দেশ জুড়ে তীব্র আলোচিত হয়েছিল ত্রিপুরা। মুরগির কাটা মাথা বিরোধী সিপিএমের সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি ঝুলিয়ে খুনের হুমকি দেওয়ায় অভিযুক্ত হয় বিজেপি ও উপজাতি দল আইপিএফটি। সেই রেশ ধরে সাম্প্রতিক পৌর নির্বাচনে প্রবল রাজনৈতিক হামলা ও ভোট লুঠ হয়। নির্বাচন কমিশনের কাছে সব ঘটনা ও হামলার ছবি তুলে দিয়েছে বিরোধীরা।
এদিকে রাজধানী আগরতলায় শাসক দল বিজেপির একটি নির্বাচনী কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় কমিশনের কাছে বিরোধী সিপিএম ও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে গেরুয়া শিবির। আরও অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রীর মুখ দেওয়া পোস্টারে চুনকালি মাখানো হয়েছে। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ দাবি করেন, এমন ঘটনা বাঞ্ছনীয় নয়। বিজেপি প্রতিনিধি দলের তরফে নির্বাচন কমিশনের কাছে একগুচ্ছ অভিযোগ জানানো হয়। বিরোধী দল সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক জীতেন্দ্র চৌধুরীর কটাক্ষ, ভোট সন্ত্রাসে বারবার অভিযুক্ত বিজেপি যখন নিজেই সন্ত্রাসের অভিযোগ করছে তখন বু়ঝতে হবে তাদের জমি নড়বড়ে। শুধু আগরতলা নয় রাজ্যের সর্বত্র বিক্ষিপ্ত হিংসা চলছে। কোথাও হামলায় অভিযুক্ত বিজেপি। কোথাও অভিযুক্ত সিপিএম ও কংগ্রেস। এদিকে ভোট ঘোষণার পরই কুপিয়ে খুন করা হয় টিপ্রা মথার সমর্থক প্রণজিত নম:শূদ্রকে। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে তড়িঘড়ি কয়েকজন বিজেপি সমর্থককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযোগ, রাজনৈতিক বিরোধিতার কারণে এই খুন করা হয়েছে।
গত বিধানসভা ভোটের ফলাফল ঘোষণার পর থেকে রাজনৈতিক হামলার একের পর এক ঘটনায় দেশ জুড়ে তীব্র আলোচিত হয়েছিল ত্রিপুরা। মুরগির কাটা মাথা বিরোধী সিপিএমের সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি ঝুলিয়ে খুনের হুমকি দেওয়ায় অভিযুক্ত হয় বিজেপি ও উপজাতি দল আইপিএফটি। সেই রেশ ধরে সাম্প্রতিক পৌর নির্বাচনে প্রবল রাজনৈতিক হামলা ও ভোট লুঠ হয়। নির্বাচন কমিশনের কাছে সব ঘটনা ও হামলার ছবি তুলে দিয়েছে বিরোধীরা।