পড়াশোনাকে আমরা কোন চোখে দেখি আর বাচ্চারাই বা সেখান থেকে সত্যিই কী ভাবে উপকৃত হতে পারে, গত বছর সেই বিষয়টাই ভালো করে লক্ষ্য করেছি আমরা। একদিকে ট্র্যাডিশনাল ক্লাসরুম সেট-আপে তাদের বসতে মানা, ই-লার্নিং প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে স্কুল এবং বিভিন্ন অর্গনাইনজেশনের সঙ্গেই বাচ্চাদের একটু ধাতস্থ করে তোলা। তবে, একটা বিষয় নিশ্চিত ভাবেই বলা যায় যা, অনলাইন ক্লাস বাচ্চাদের পড়াশোনার দিক থেকে আরও সুরক্ষিত করে তুলেছে এবং সেই সঙ্গেই নতুন জিনিস শেখা এবং ভবিষ্যতে শিক্ষাব্যবস্থা ও ভারতে স্কুলিংয়ের বিষয়টিও স্পষ্ট করে দিয়েছে। আর সেই দিক থেকেই যদি বিশেষজ্ঞ এবং ইন্ডাস্ট্রির গুঞ্জনের কথা ধরা হয়, তাহলে আরও ফ্লুইড হাইব্রিড লার্নিং সিস্টেমের দিকে যাচ্ছি, সে কথাটা বলতেই হয়। নতুন এই সিস্টেমের ভিত্তিই হতে চলেছে ই-লার্নিং। আর সেই কারণেই বাচ্চাদের এই ব্যবস্থায় আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে হবে এবং বিষয়টি সহজ থেকে সহজতর করে নিতে হবে। বাচ্চার মা-বাবারা যেখানে তাঁদের সন্তানের পড়াশোনার বিষয়টি নিয়ে খুবই ভাবিত, সেখানে সবার প্রথমেই তাঁদের নজর দেওয়া উচিত সেই বাচ্চার মনোসংযোগের বিষয়টি নিয়ে।মনোযোগ এবং শেখার মধ্যে লিঙ্কটি বুঝতে হবে
দীর্ঘদিন ধরেই আমরা একটা বিষয় দেখে এসেছি যে, কোনও বিষয়ে ফোকাস করার জন্য সবার প্রথমেই তাতে মনোনিবেশ করা প্রয়োজন। বিষয়টির মধ্যে অন্তর্নিহিত ব্যখ্যা থাকলেও এর ব্যপ্তি বিরাট। মনোযোগই হল শিশুর পঠনপাঠনে উন্নতি করার প্রথম ধাপ। খুব মনোযোগ সহকারে পড়া, তার পর তা মনে রাখা এবং সবথেকে জরুরি কোন বিষয়টা মগজে ঢুকিয়ে নিতে হবে, তার ফিল্টার করা। অনলাইন লার্নিংয়ের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবথেকে মুশকিল। কারণ, ইন্টারনেটে পড়াশোনা করতে বসলে, মনোসংযোগে ব্যঘ্যাত ঘটে বৈকি!
শিক্ষক এবং অভিভাবকেরা নতুন টুলস ডেভেলপ করে, ভার্চুয়ালি কচিকাচাদের মনোযোগ বাড়ানোর লাগাতার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে, অনলাইনে যাতে বাচ্চারা আরও ভালো ভাবে মন দিয়ে কোনও জিনিস শিখতে পারে, তার জন্য তাদের কোনও বিষয়ে বোঝার ক্ষমতা আগে অনুধাবন করতে হবে। আর সেই মোতাবেক কাজ করলেই তবে সেরার সেরা লার্নার হওয়া সম্ভব। সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হল, বাচ্চারা দীর্ঘ সময়ের ক্লাসে একটা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতে-থাকতেই কঠিন কসরত করতে হয়। অনলাইন লার্নিং ক্লাসে খুব উজ্জ্বল স্ক্রিনের দীর্ঘ স্ক্রিনটাইমেও বাচ্চাদের মনোসংযোগের ব্যাপক ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
বাচ্চার মনোসংযোগের বিষয়ে আপনাকে ঠিক কী কী খেয়াল রাখতে হবে
মনোসংযোগের বিষয়ে রয়েছে একাধিক স্তর। আর সেগুলি বুঝে ওঠার জন্য শিক্ষক-শিক্ষিকা বা অভিভাবকদের কাছে একাধিক টুলস রয়েছে। এই সব টুলসের সাহায্যে নিয়ে তাঁরা বিভিন্ন বাচ্চাদের মনোযোগের বিষয়টি বুঝতে পারবেন। এই দুনিয়ার প্রতিটা বাচ্চাই আলাদা এবং ততটাই আলাদা তাদের আগ্রহ এবং মনোসংযোগের মতো গুরুতর বিষয়। আর সেই কারণেই খুব গভীরে গিয়ে তাদের মনোসংযোগের বিষয়টি বুঝে ওঠা জরুরি। TALi-র মতো অর্গানাইজেশন সেই পদ্ধতি খুবই সহজ এবং বিশ্বস্ত করে তুলেছে।
দশকেরও বেশি সময় ধরে বাচ্চাদের মনোসংযোগ এবং স্কিল ডেভেলপমেন্টের বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো পরেই, TALi খুব সম্প্রতি ভারতে এসেছে অভিভাবকদের কাছে তাঁদের বাচ্চাকে সেরার সেরা করে তুলতে। আপনার সন্তানের অ্যাটেনশন স্কিল নিয়ে ডিটেইল অ্যাসেসমেন্ট করার পাশাপাশিই TALi অ্যাপে রয়েছে একাধিক টুলস, যার সাহায্যে বাচ্চাদের স্কিল উন্নত করা যাবে। সেখানে রয়েছে 5 সপ্তাহের TRAIN প্রোগ্রাম, যার দ্বারা বাচ্চাদের স্কিলস আরও পরিণত হবে।
এই TALi অ্যাসেসমেন্ট এবং TRAIN বাচ্চাদের ডিটেইলড এবং ইজ়ি টু ট্র্যাক প্রোগ্রাম অফার করে, যা শিশুর অ্যাটেনশন স্কিল উন্নত করতে সাহায্য করে। তা সে রোজকার টাস্ক হোক আর হোক সে যে কোনও ধরনের অ্যাসাইনমেন্ট, বাচ্চাদের মনোযোগের শক্তি এবং দুর্বলতা খুবই খুঁটিয়ে লক্ষ্য করা উচিত। এই টুল যেমন অভিভাবকেরা ব্যবহার করতে পারেন তেমনই আবার শিক্ষক-শিক্ষিকারাও এই টুলের সাহায্যে শিশুদের কগনিটিভ এবিলিটি পরখ করে দেখতে পারেন।
TRAIN - আপনার বাচ্চার জন্য একটি গেম-বেসড ট্রেনিং
TRAIN হল একটি ট্রেনিং প্রোগ্রাম, যা 25 বছরেরও বেশি সময় ধরে কগনিটিভ নিউরোসায়েন্স এবং ডেভেলপমেন্টাল সাইকোলজির উপরে রিসার্চ করে তৈরি করা হয়েছে। এমনকি ক্লিনিকাল ট্রায়ালে এ-ও প্রমাণিত হয়েছে যে, এর দ্বারা সত্যিই শিশুদের মনোসংযোগ বাড়ে। পাশাপাশিই আবার TRAIN শিশুদের মধ্যে যে লুক্কায়িত মনোসংযোগের প্রতিভা থাকে, তা-ও খুঁজে বের করতে সাহায্য করে। কোনও নির্দিষ্ট টাস্ক বা স্কুলে শেখানোর প্রক্রিয়ায় বাচ্চাদের অংশ নিতে এবং সর্বোপরি মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। ফলে, স্কুলের শেখানো কোনও বিষয় শিশুরা স্কুলেই শিখে আসতে পারে। এছাড়াও কোনও নতুন বিষয় শেখার ক্ষেত্রেও তারা অন্যমনস্ক না হয়েই সেখানে মনোনিবেশ করতে পারে।
শিশুর মনোযোগ বৃদ্ধিতে আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে।
TALi একটি মজাদার এবং চিত্তাকর্ষক অ্যাটেনশন ট্রেনিং সলিউশন নিয়ে এসেছে 3 থেকে 8 বছরের বাচ্চাদের জন্য, যার সাহায্যে বাচ্চাদের অ্যাটেনশন স্কিল পরখ করে দেখতে সক্ষম হন মা-বাবারা। তবে, খুব সাধারণ কিছু দৈনিক প্র্যাকটিসের দ্বারাই আপনার বাচ্চার মনোযোগ আপনি বাড়িয়ে তুলতে পারেন। তার মধ্যে অন্যতম কার্যকরী একটি প্র্যাকটিস হল, বাচ্চাকে তার শখের বিষয়গুলি খুঁজতে সাহায্য করা। এর ফলে শিশুরা নিজেদের সৃজনশীলতা যেমন মেলে ধরতে পারে, তেমনই আবার তাদের ফোকাস করতেও সাহায্য করে।
এছাড়াও বাচ্চাদের এমনই কিছু গেম খেলতে দেওয়া উচিত, যেগুলির সাহায্যে তারা নিজেদের যেমন এনগেজ করে রাখতে পারে তেমনই আবার শক্তি ক্ষয়ও করতে পারে। পাশাপাশিই আবার বন্ধুদের সঙ্গে অনলাইনে কথাবার্তা বলার ফলেও শিশুরা তাদের সোশ্যাল স্কিল ছোট্ট ছোট্ট ধাপের মধ্যে দিয়ে শিখতে পারে। এর ফলে আপনি যেমন বাচ্চাকে এনগেজ করে রাখতে পারছেন, তেমনই আবার তার মনোযোগ বৃদ্ধিও করতে পারছেন।
2003 SARS আউটব্রেক ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে আমূল পরিবর্তন নিয়ে এসেছিল। এই প্যানডেমিকের সময়েও শিক্ষাব্যবস্থা এবং স্কুলিং ফাংশানেও প্রভূত পরিবর্তন নজরে এসেছে। আর এই পরিবর্তনেই শিশুদের জন্য ব্যাপক ভাবে উপকারী হতে পারে TALi অ্যাপ। অসাধারণ এই অ্যাপ আপনার বাচ্চাকে বুঝতে সাহায্য করে এবং তার মনোযোগের বিষয়টি খুঁটিয়ে দেখার পর তার একাধিক চিত্তাকর্ষক স্কিলসের মধ্যে দিয়ে সঠিক সমাধানসূত্রে বের করে দিয়ে, তার গ্রোথ এবং ডেভেলপমেন্টেও সাহায্য করে। এখন আপনি যদি সত্যিই আপনার সন্তানের মনোযোগের বিষয়টি আরও পরিণত করতে চান, তাহলে এখানে ক্লিক করুন এবং TALi-র ডিটেইলড অ্যাসেসমেন্টে অংশগ্রহণ করুন।
ডিসক্লেইমার: এটি আর্টিকল প্রোডিউস করা হয়েছে TALi-র তরফে টাইমস ইন্টারনেটের স্পটলাইট টিমের দ্বারা।
দীর্ঘদিন ধরেই আমরা একটা বিষয় দেখে এসেছি যে, কোনও বিষয়ে ফোকাস করার জন্য সবার প্রথমেই তাতে মনোনিবেশ করা প্রয়োজন। বিষয়টির মধ্যে অন্তর্নিহিত ব্যখ্যা থাকলেও এর ব্যপ্তি বিরাট। মনোযোগই হল শিশুর পঠনপাঠনে উন্নতি করার প্রথম ধাপ। খুব মনোযোগ সহকারে পড়া, তার পর তা মনে রাখা এবং সবথেকে জরুরি কোন বিষয়টা মগজে ঢুকিয়ে নিতে হবে, তার ফিল্টার করা। অনলাইন লার্নিংয়ের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবথেকে মুশকিল। কারণ, ইন্টারনেটে পড়াশোনা করতে বসলে, মনোসংযোগে ব্যঘ্যাত ঘটে বৈকি!
শিক্ষক এবং অভিভাবকেরা নতুন টুলস ডেভেলপ করে, ভার্চুয়ালি কচিকাচাদের মনোযোগ বাড়ানোর লাগাতার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে, অনলাইনে যাতে বাচ্চারা আরও ভালো ভাবে মন দিয়ে কোনও জিনিস শিখতে পারে, তার জন্য তাদের কোনও বিষয়ে বোঝার ক্ষমতা আগে অনুধাবন করতে হবে। আর সেই মোতাবেক কাজ করলেই তবে সেরার সেরা লার্নার হওয়া সম্ভব। সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হল, বাচ্চারা দীর্ঘ সময়ের ক্লাসে একটা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতে-থাকতেই কঠিন কসরত করতে হয়। অনলাইন লার্নিং ক্লাসে খুব উজ্জ্বল স্ক্রিনের দীর্ঘ স্ক্রিনটাইমেও বাচ্চাদের মনোসংযোগের ব্যাপক ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
বাচ্চার মনোসংযোগের বিষয়ে আপনাকে ঠিক কী কী খেয়াল রাখতে হবে
মনোসংযোগের বিষয়ে রয়েছে একাধিক স্তর। আর সেগুলি বুঝে ওঠার জন্য শিক্ষক-শিক্ষিকা বা অভিভাবকদের কাছে একাধিক টুলস রয়েছে। এই সব টুলসের সাহায্যে নিয়ে তাঁরা বিভিন্ন বাচ্চাদের মনোযোগের বিষয়টি বুঝতে পারবেন। এই দুনিয়ার প্রতিটা বাচ্চাই আলাদা এবং ততটাই আলাদা তাদের আগ্রহ এবং মনোসংযোগের মতো গুরুতর বিষয়। আর সেই কারণেই খুব গভীরে গিয়ে তাদের মনোসংযোগের বিষয়টি বুঝে ওঠা জরুরি। TALi-র মতো অর্গানাইজেশন সেই পদ্ধতি খুবই সহজ এবং বিশ্বস্ত করে তুলেছে।
দশকেরও বেশি সময় ধরে বাচ্চাদের মনোসংযোগ এবং স্কিল ডেভেলপমেন্টের বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো পরেই, TALi খুব সম্প্রতি ভারতে এসেছে অভিভাবকদের কাছে তাঁদের বাচ্চাকে সেরার সেরা করে তুলতে। আপনার সন্তানের অ্যাটেনশন স্কিল নিয়ে ডিটেইল অ্যাসেসমেন্ট করার পাশাপাশিই TALi অ্যাপে রয়েছে একাধিক টুলস, যার সাহায্যে বাচ্চাদের স্কিল উন্নত করা যাবে। সেখানে রয়েছে 5 সপ্তাহের TRAIN প্রোগ্রাম, যার দ্বারা বাচ্চাদের স্কিলস আরও পরিণত হবে।
এই TALi অ্যাসেসমেন্ট এবং TRAIN বাচ্চাদের ডিটেইলড এবং ইজ়ি টু ট্র্যাক প্রোগ্রাম অফার করে, যা শিশুর অ্যাটেনশন স্কিল উন্নত করতে সাহায্য করে। তা সে রোজকার টাস্ক হোক আর হোক সে যে কোনও ধরনের অ্যাসাইনমেন্ট, বাচ্চাদের মনোযোগের শক্তি এবং দুর্বলতা খুবই খুঁটিয়ে লক্ষ্য করা উচিত। এই টুল যেমন অভিভাবকেরা ব্যবহার করতে পারেন তেমনই আবার শিক্ষক-শিক্ষিকারাও এই টুলের সাহায্যে শিশুদের কগনিটিভ এবিলিটি পরখ করে দেখতে পারেন।
TRAIN - আপনার বাচ্চার জন্য একটি গেম-বেসড ট্রেনিং
TRAIN হল একটি ট্রেনিং প্রোগ্রাম, যা 25 বছরেরও বেশি সময় ধরে কগনিটিভ নিউরোসায়েন্স এবং ডেভেলপমেন্টাল সাইকোলজির উপরে রিসার্চ করে তৈরি করা হয়েছে। এমনকি ক্লিনিকাল ট্রায়ালে এ-ও প্রমাণিত হয়েছে যে, এর দ্বারা সত্যিই শিশুদের মনোসংযোগ বাড়ে। পাশাপাশিই আবার TRAIN শিশুদের মধ্যে যে লুক্কায়িত মনোসংযোগের প্রতিভা থাকে, তা-ও খুঁজে বের করতে সাহায্য করে। কোনও নির্দিষ্ট টাস্ক বা স্কুলে শেখানোর প্রক্রিয়ায় বাচ্চাদের অংশ নিতে এবং সর্বোপরি মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। ফলে, স্কুলের শেখানো কোনও বিষয় শিশুরা স্কুলেই শিখে আসতে পারে। এছাড়াও কোনও নতুন বিষয় শেখার ক্ষেত্রেও তারা অন্যমনস্ক না হয়েই সেখানে মনোনিবেশ করতে পারে।
শিশুর মনোযোগ বৃদ্ধিতে আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে।
TALi একটি মজাদার এবং চিত্তাকর্ষক অ্যাটেনশন ট্রেনিং সলিউশন নিয়ে এসেছে 3 থেকে 8 বছরের বাচ্চাদের জন্য, যার সাহায্যে বাচ্চাদের অ্যাটেনশন স্কিল পরখ করে দেখতে সক্ষম হন মা-বাবারা। তবে, খুব সাধারণ কিছু দৈনিক প্র্যাকটিসের দ্বারাই আপনার বাচ্চার মনোযোগ আপনি বাড়িয়ে তুলতে পারেন। তার মধ্যে অন্যতম কার্যকরী একটি প্র্যাকটিস হল, বাচ্চাকে তার শখের বিষয়গুলি খুঁজতে সাহায্য করা। এর ফলে শিশুরা নিজেদের সৃজনশীলতা যেমন মেলে ধরতে পারে, তেমনই আবার তাদের ফোকাস করতেও সাহায্য করে।
এছাড়াও বাচ্চাদের এমনই কিছু গেম খেলতে দেওয়া উচিত, যেগুলির সাহায্যে তারা নিজেদের যেমন এনগেজ করে রাখতে পারে তেমনই আবার শক্তি ক্ষয়ও করতে পারে। পাশাপাশিই আবার বন্ধুদের সঙ্গে অনলাইনে কথাবার্তা বলার ফলেও শিশুরা তাদের সোশ্যাল স্কিল ছোট্ট ছোট্ট ধাপের মধ্যে দিয়ে শিখতে পারে। এর ফলে আপনি যেমন বাচ্চাকে এনগেজ করে রাখতে পারছেন, তেমনই আবার তার মনোযোগ বৃদ্ধিও করতে পারছেন।
2003 SARS আউটব্রেক ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে আমূল পরিবর্তন নিয়ে এসেছিল। এই প্যানডেমিকের সময়েও শিক্ষাব্যবস্থা এবং স্কুলিং ফাংশানেও প্রভূত পরিবর্তন নজরে এসেছে। আর এই পরিবর্তনেই শিশুদের জন্য ব্যাপক ভাবে উপকারী হতে পারে TALi অ্যাপ। অসাধারণ এই অ্যাপ আপনার বাচ্চাকে বুঝতে সাহায্য করে এবং তার মনোযোগের বিষয়টি খুঁটিয়ে দেখার পর তার একাধিক চিত্তাকর্ষক স্কিলসের মধ্যে দিয়ে সঠিক সমাধানসূত্রে বের করে দিয়ে, তার গ্রোথ এবং ডেভেলপমেন্টেও সাহায্য করে। এখন আপনি যদি সত্যিই আপনার সন্তানের মনোযোগের বিষয়টি আরও পরিণত করতে চান, তাহলে এখানে ক্লিক করুন এবং TALi-র ডিটেইলড অ্যাসেসমেন্টে অংশগ্রহণ করুন।
ডিসক্লেইমার: এটি আর্টিকল প্রোডিউস করা হয়েছে TALi-র তরফে টাইমস ইন্টারনেটের স্পটলাইট টিমের দ্বারা।