সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজেদের প্রযুক্তি উন্নতি করেছে প্রতিটি টেলি সার্ভিস প্রোভাইডার। কিন্তু তারপরেও অনেক সময় অনেক সমস্যায় পড়েন অনেকে। কারণ হাইস্পিড ডেটা প্যাক দিয়ে রিচার্জ করলেও অনেকের সঠিক স্পিড পেতে সমস্যা হয়। এমনকী এমন কিছু সংস্থা রয়েছে যাদের ইন্টারনেট পরিষেবার স্পিড সব জায়গায় সমান নয়। আর সেকারণে প্রোভাইডার চেঞ্জ করতে বাধ্য হতে হয় অনেককে।
প্রোভাইডার চেঞ্জ করার সময় অনেকেই ভাবেন তাঁদের বর্তমান নম্বরটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজে যেমন ব্যাঙ্ক, আধার, প্যান সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে। তাহলে আদৌ কি সেই নম্বর পরিবর্তন করা উচিত? কিন্তু নম্বর একই রেখে প্রভাইডার চেঞ্জ করা সম্ভব। এবং খুব সহজেই তা করা সম্ভব। কীভাবে জানুন এই প্রতিবেদনে।
নম্বর একই রেখে সার্ভিস প্রোভাইডার পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াটিকে বলা হয় MNP বা মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি। বর্তমানে প্রতিটি প্রোভাইডারের ক্ষেত্রে MNP করার প্রক্রিয়া একই। অর্থাৎ Vi থেকে Airtel হোক, অথবা Jio থেকে BSNL হোক একই প্রক্রিয়ায় MNP করা সম্ভব।
জেনে নিন MNP করার সহজ প্রক্রিয়া-
পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে তিন থেকে সাত দিন সময় লাগে। এবং নতুন সিম চালু হওয়ার পর নির্দিষ্ট প্যাক দিয়ে রিচার্জ করতে হবে। রিচার্জ সম্পন্ন হলেও নতুন প্রোভাইডারের সুবিধা অনুযায়ী ডেটা এবং কলিং-এর সুবিধা পাবেন।
যদিও পোর্ট করতে যে টাকার প্রয়োজন হয় বিভিন্ন সময় মোবাইল সার্ভিস প্রদানকারী সংস্থাগুলির সেই টাকার উপর অফার দেয়। যার ফলে অনেক কম টাকা দিয়ে Port করা সম্ভব হয় এবং অনেক সময় বিনামূল্যেও Port করা হয়।
প্রোভাইডার চেঞ্জ করার সময় অনেকেই ভাবেন তাঁদের বর্তমান নম্বরটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজে যেমন ব্যাঙ্ক, আধার, প্যান সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে। তাহলে আদৌ কি সেই নম্বর পরিবর্তন করা উচিত? কিন্তু নম্বর একই রেখে প্রভাইডার চেঞ্জ করা সম্ভব। এবং খুব সহজেই তা করা সম্ভব। কীভাবে জানুন এই প্রতিবেদনে।
নম্বর একই রেখে সার্ভিস প্রোভাইডার পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াটিকে বলা হয় MNP বা মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি। বর্তমানে প্রতিটি প্রোভাইডারের ক্ষেত্রে MNP করার প্রক্রিয়া একই। অর্থাৎ Vi থেকে Airtel হোক, অথবা Jio থেকে BSNL হোক একই প্রক্রিয়ায় MNP করা সম্ভব।
জেনে নিন MNP করার সহজ প্রক্রিয়া-
- প্রথমে নিজের ফোনে মেসেজ অপশনে গিয়ে রাইট মেসেজ অপশনে ক্লিক করুন।
- এরপর PORT লিখে নিজের মোবাইল নম্বর লিখুন। অর্থাৎ যে নম্বরটি MNP করতে চাইছেন সেই নম্বরটি দিতে হবে। PORT<SPACE>ফোন নম্বর
- এরপর সেটি পাঠিয়ে দিন 1900 নম্বরে।
- মেসেজ ডেলিভারি হওয়ার পর কিছুক্ষণের মধ্যে একটি নম্বর আসবে। সেটি আসলে পোর্টিং নম্বর।
- এরপর যে সংস্থার SIM নিতে চাইছেন সেই সংস্থার স্টোরে যান অথবা স্থানীয় যে কোনও মোবাইল স্টোরে যেতে পারে। সঙ্গে আধার কার্ড, ভোটার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট সাইজ ফটো নিয়ে যেতে হবে।
- এরপর সেই স্টোরের তরফে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে একটি সিম দেওয়া হবে। এবং যাবতীয় তথ্য যাচাই করার পর সেই সিম চালু করার ব্যবস্থা করা হবে।
পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে তিন থেকে সাত দিন সময় লাগে। এবং নতুন সিম চালু হওয়ার পর নির্দিষ্ট প্যাক দিয়ে রিচার্জ করতে হবে। রিচার্জ সম্পন্ন হলেও নতুন প্রোভাইডারের সুবিধা অনুযায়ী ডেটা এবং কলিং-এর সুবিধা পাবেন।
যদিও পোর্ট করতে যে টাকার প্রয়োজন হয় বিভিন্ন সময় মোবাইল সার্ভিস প্রদানকারী সংস্থাগুলির সেই টাকার উপর অফার দেয়। যার ফলে অনেক কম টাকা দিয়ে Port করা সম্ভব হয় এবং অনেক সময় বিনামূল্যেও Port করা হয়।