এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ইদানিং কালে Apple-এর প্রায় সমস্ত AirPods-এই জাস্ট একটা ক্লিকের সাহায্যে মিউজিক প্লে-ব্যাক কন্ট্রোল, ইনকামিং কলস রিসিভ করার মতো একাধিক উন্নতমানের প্রযুক্তি রয়েছে। এবার এক অদ্ভুত ধরনের AirPods Pro-র সঙ্গে ইউজারদের পরিচয় করাতে চলেছে Apple, যার কন্সেপ্ট এক কথায় কল্পনাতীত!
কীরকম? সেই অডিও ডিভাইস থেকে শরীরের যে কোনও ইনপুট শনাক্ত করা সম্ভব। অর্থাৎ এতে এমনই কিছু সেন্সর রয়েছে, যা শরীরের নানাবিধ অঙ্গভঙ্গিমার সাহায্যে কানেক্ট করতে পারে এবং সেই অনুযায়ী কাজও করতে পারে। পোশাকি ভাষায় যাকে বলা হচ্ছে, 'Detecting Through-Body Inputs At A Wearable Audio Device'।
এই পেটেন্ট সেই সব উপায় ইউজারদের বলে দিতে পারবে, যেগুলির সাহায্যে ইয়ারবাডসে এমবেডেড অতিরিক্ত আরও সেন্সরস ব্যবহার করা যাবে। এই AirPod-এর সেন্সরগুলি ব্যবহারকারীর দেহ থেকে উদ্ভূত সংকেতগুলি শনাক্ত করতে পারবে। পেটেন্ট অনুযায়ী, AirPod-এর ট্যাপিং থেকে সোয়াইপ বা প্রেস সব কিছুই হাতের বাহু বা গালের বিপরীতে যে কোনও আঙুল রেখে তার সাহায্যে করা যাবে। শুধু তাই নয়। ইউজারেরা জিভ, দাঁত বা কণ্ঠস্বরের সাহায্যেই AirPod-এর একাধিক ফিচার্স কন্ট্রোল করতে পারবেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কী ভাবে কাজ করবে এই অত্যধুনিক প্রযুক্তির ইয়ারবাডস? পেটেন্ট অনুযায়ী, এই Apple AirPod-এর ভলিউম বাড়াতে নিজের গালের উপরে একবার সোয়াইপ করতে হবে। ঠিক একই ভাবে আবার ভলিউম কমাতে গালের নীচে সোয়াইপ করা যেতে পারে। এদিকে আবার কোনও ট্র্যাক যদি ফরোয়ার্ড করতে চান তাহলে আপনার মাথার পাশে যে কোনও আঙুল বা হাত নিয়ে দু'বার আলতো করে বোলালেই হয়ে যাবে।
অদ্ভুত না? সত্যিই ভাবা যায় না! গালে ঘষবেন, মাথায় হাত বোলাবেন, জিভ বের করবেন বা দাঁত দেখাবেন - জাস্ট তাতেই আপনার AirPod-এর অধিকাংশ কাজই হয়ে যাবে। যেমন ভলিউম বাড়ানো-কমানো, মিউজিক প্লে, কোনও মিউজিক ফরোয়ার্ড বা ফাস্ট ফরোয়ার্ড এমনই একাধিক ফিচারের চমৎকার AirPods নিয়ে আসছে Apple।
এই প্রযুক্তি শোনার পর যে কারও মনে হতে পারে এ যেন সায়েন্স ফিকশন কোনও সিনেমা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি করা ফিচার। আর এই বিশেষ ফিচারের AirPods তৈরি করার পিছনে Apple-এর একমাত্র উদ্দেশ্য হল, যাতে বিশেষ ভাবে সক্ষম মানুষজন যেন এর ব্যবহার সহজেই করতে পারেন।
এদিকে আবার Apple-এর লেটেস্ট AirPods Max-এ কোনও পাওয়ার বাটন দেওয়ার জন্য ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। অর্থাৎ এই ধরনের AirPods কখনও বন্ধ করা যাবে না। Sony XM4, Sennheiser বা Bose-এর হেডফোনের মতো এটি কাজ করে। এই বিশেষ ফিচারের আসল দিকটা ব্যখ্যা করেছে Apple। এই হেডফোন কী ভাবে কাজ করে এবং সুইচ অফ না করেই কী ভাবে ব্যাটারি লাইফ তা-ও পরিষ্কার করে দিয়েছে Apple। এই AirPods Max-এ রয়েছে 'low power' এবং 'lower power' মোড।
কীরকম? সেই অডিও ডিভাইস থেকে শরীরের যে কোনও ইনপুট শনাক্ত করা সম্ভব। অর্থাৎ এতে এমনই কিছু সেন্সর রয়েছে, যা শরীরের নানাবিধ অঙ্গভঙ্গিমার সাহায্যে কানেক্ট করতে পারে এবং সেই অনুযায়ী কাজও করতে পারে। পোশাকি ভাষায় যাকে বলা হচ্ছে, 'Detecting Through-Body Inputs At A Wearable Audio Device'।
এই পেটেন্ট সেই সব উপায় ইউজারদের বলে দিতে পারবে, যেগুলির সাহায্যে ইয়ারবাডসে এমবেডেড অতিরিক্ত আরও সেন্সরস ব্যবহার করা যাবে। এই AirPod-এর সেন্সরগুলি ব্যবহারকারীর দেহ থেকে উদ্ভূত সংকেতগুলি শনাক্ত করতে পারবে। পেটেন্ট অনুযায়ী, AirPod-এর ট্যাপিং থেকে সোয়াইপ বা প্রেস সব কিছুই হাতের বাহু বা গালের বিপরীতে যে কোনও আঙুল রেখে তার সাহায্যে করা যাবে। শুধু তাই নয়। ইউজারেরা জিভ, দাঁত বা কণ্ঠস্বরের সাহায্যেই AirPod-এর একাধিক ফিচার্স কন্ট্রোল করতে পারবেন।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কী ভাবে কাজ করবে এই অত্যধুনিক প্রযুক্তির ইয়ারবাডস? পেটেন্ট অনুযায়ী, এই Apple AirPod-এর ভলিউম বাড়াতে নিজের গালের উপরে একবার সোয়াইপ করতে হবে। ঠিক একই ভাবে আবার ভলিউম কমাতে গালের নীচে সোয়াইপ করা যেতে পারে। এদিকে আবার কোনও ট্র্যাক যদি ফরোয়ার্ড করতে চান তাহলে আপনার মাথার পাশে যে কোনও আঙুল বা হাত নিয়ে দু'বার আলতো করে বোলালেই হয়ে যাবে।
অদ্ভুত না? সত্যিই ভাবা যায় না! গালে ঘষবেন, মাথায় হাত বোলাবেন, জিভ বের করবেন বা দাঁত দেখাবেন - জাস্ট তাতেই আপনার AirPod-এর অধিকাংশ কাজই হয়ে যাবে। যেমন ভলিউম বাড়ানো-কমানো, মিউজিক প্লে, কোনও মিউজিক ফরোয়ার্ড বা ফাস্ট ফরোয়ার্ড এমনই একাধিক ফিচারের চমৎকার AirPods নিয়ে আসছে Apple।
এই প্রযুক্তি শোনার পর যে কারও মনে হতে পারে এ যেন সায়েন্স ফিকশন কোনও সিনেমা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি করা ফিচার। আর এই বিশেষ ফিচারের AirPods তৈরি করার পিছনে Apple-এর একমাত্র উদ্দেশ্য হল, যাতে বিশেষ ভাবে সক্ষম মানুষজন যেন এর ব্যবহার সহজেই করতে পারেন।
এদিকে আবার Apple-এর লেটেস্ট AirPods Max-এ কোনও পাওয়ার বাটন দেওয়ার জন্য ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। অর্থাৎ এই ধরনের AirPods কখনও বন্ধ করা যাবে না। Sony XM4, Sennheiser বা Bose-এর হেডফোনের মতো এটি কাজ করে। এই বিশেষ ফিচারের আসল দিকটা ব্যখ্যা করেছে Apple। এই হেডফোন কী ভাবে কাজ করে এবং সুইচ অফ না করেই কী ভাবে ব্যাটারি লাইফ তা-ও পরিষ্কার করে দিয়েছে Apple। এই AirPods Max-এ রয়েছে 'low power' এবং 'lower power' মোড।