ভূমিকম্পে সাহায্যের হাত বাড়াতে সোনার মেডেল বেচছেন অলিম্পিয়ান!
২০১৬ সালে রিও-তে ভারাত্তোলনে ৮৫ কিলোগ্রামে বিভাগে সোনাজয়ী ছিলেন রোস্তামি। ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকেও একই বিভাগে রুপো জেতেন।
EiSamay.Com 15 Nov 2017, 6:14 pm
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভূমিকম্পে দেশের মানুষের জন্য এগিয়ে এলেন ইরানের অলিম্পিকজয়ী ভারোত্তোলক কিয়ানৌস রোস্তামি। ভয়ংকর কম্পনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশবাসীদের জন্য ২০১৬ সালে রিও অলিম্পিকে সোনার মেডেল নিলাম করার সিদ্ধান্ত নিলেন এই ২৬ বছর বয়সি সোনাজয়ী।
উল্লেখ্য, ইরান-ইরাক সীমান্তে রবিবার রাতের ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। দু-দেশ মিলিয়ে সোমবার রাত অবধি ৪১৪ জনের মৃত্যুর খবর সরকারি ভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা ধরা পড়েছে ৭.৩। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল পূর্ব ইরাকের হালাব্জা শহর থেকে ৩১ কিলোমিটার দূরে। মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুযায়ী এর গভীরতা ছিল ২৩.২ কিলোমিটার। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইরাক সীমান্ত ছোঁয়া ইরানের কেরমানশাহ প্রদেশ।
আরও পড়ুন: ইরাক-ইরান সীমান্তে জোরালো ভূমিকম্পে মৃত বেড়ে ৪০০
সম্প্রতি সোনাজয়ী ইরানি ভারোত্তোলক কিয়ানৌস রোস্তামি ইনস্টাগ্রামে অলিম্পিকে সোনার মেডেল নিয়ে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেছেন। সেখানেই ২৬ বছর বয়সি ওই হৃদয়বান ক্রীড়াবিদ লিখেছেন, আমি বিবেচনা করে দেখলাম, এই বিষয়ে একটি পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। সেটা ছোটও হতে পারে। ভূমিকম্পের ফলে দেশবাসী যেখানে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত, সেখাননে আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারি। তিনি আরও লিখেছেন, আমি যখন সোনার মেডেল জিতে দেশের মানুষের কাছে ফিরে আসি, সেটি তখন তাদের অধিকার হয়ে যায়। তাই ভূকম্পে আক্রান্ত দেশবাসীর জন্য আমার মেডেলটি নিলামে দিতে যাই।
তবে এ বিষয়ে রোস্তামির পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা কেউই জানেন না। ইরানের এই ভারোত্তোলকও জানাননি, কবে ও কোথায় নিলামে উঠবে তাঁর সোনার মেডেল।উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে রিও-তে ভারাত্তোলনে ৮৫ কিলোগ্রামে বিভাগে সোনাজয়ী ছিলেন রোস্তামি। ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকেও একই বিভাগে রুপো জেতেন।
উল্লেখ্য, ইরান-ইরাক সীমান্তে রবিবার রাতের ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। দু-দেশ মিলিয়ে সোমবার রাত অবধি ৪১৪ জনের মৃত্যুর খবর সরকারি ভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা ধরা পড়েছে ৭.৩। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল পূর্ব ইরাকের হালাব্জা শহর থেকে ৩১ কিলোমিটার দূরে। মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভের তথ্য অনুযায়ী এর গভীরতা ছিল ২৩.২ কিলোমিটার। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইরাক সীমান্ত ছোঁয়া ইরানের কেরমানশাহ প্রদেশ।
আরও পড়ুন: ইরাক-ইরান সীমান্তে জোরালো ভূমিকম্পে মৃত বেড়ে ৪০০
সম্প্রতি সোনাজয়ী ইরানি ভারোত্তোলক কিয়ানৌস রোস্তামি ইনস্টাগ্রামে অলিম্পিকে সোনার মেডেল নিয়ে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেছেন। সেখানেই ২৬ বছর বয়সি ওই হৃদয়বান ক্রীড়াবিদ লিখেছেন, আমি বিবেচনা করে দেখলাম, এই বিষয়ে একটি পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। সেটা ছোটও হতে পারে। ভূমিকম্পের ফলে দেশবাসী যেখানে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত, সেখাননে আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারি। তিনি আরও লিখেছেন, আমি যখন সোনার মেডেল জিতে দেশের মানুষের কাছে ফিরে আসি, সেটি তখন তাদের অধিকার হয়ে যায়। তাই ভূকম্পে আক্রান্ত দেশবাসীর জন্য আমার মেডেলটি নিলামে দিতে যাই।
তবে এ বিষয়ে রোস্তামির পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা কেউই জানেন না। ইরানের এই ভারোত্তোলকও জানাননি, কবে ও কোথায় নিলামে উঠবে তাঁর সোনার মেডেল।উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে রিও-তে ভারাত্তোলনে ৮৫ কিলোগ্রামে বিভাগে সোনাজয়ী ছিলেন রোস্তামি। ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকেও একই বিভাগে রুপো জেতেন।