এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : চলতি টোকিয়ো অলিম্পিকে ভারতের ঝুলিতে এল তৃতীয় পদক। আজ ৬৯ কেজি ওয়েলটারওয়েট বিভাগে লভলিনা বরগোহাঁই লড়াই করেন। তুরস্কের প্রতিপক্ষ বুসেনাজ সুরমেনেলির কাছে তিনি ৫-০ ব্যবধানে পরাস্ত হন। আর সেইসঙ্গে তিনি চলতি অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ পদক জয় করলেন। লভলিনার এই জয়ে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি টুইট করে অসমের এই মহিলা বক্সারকে শুভেচ্ছাও জানান।
টুইটারে তিনি বলেন, 'দুর্দান্ত লড়াই লভলিনা বরগোহাঁই। বক্সিং রিংয়ে ওর এই সাফল্য আগামীদিনে বহু ভারতীয়কে অনুপ্রাণিত করবে। ওর মধ্যে যে ধৈর্য্য এবং আত্মবিশ্বাস রয়েছে, তা এককথায় অসাধারণ। ব্রোঞ্জ পদক জয়ের পর আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ওর ভবিষ্যতের জন্য অসংখ্য শুভকামনা রইল। টোকিয়ো ২০২০।'
ইতিপূর্বে ২০০৮ এবং ২০১২ সালের অলিম্পিকে যথাক্রমে বিজেন্দর সিং এবং মেরি কম অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছিলেন। আর আজ সেই তালিকায় নাম লেখালেন লভলিনা বরগোহাঁই। সেমিফাইনাল ম্যাচে তিনি পরাস্ত হলেও ব্রোঞ্জ পদক জয়ে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত গোটা দেশ। দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও টুইট করে শুভেচ্ছাবার্তা দেন।
তিনি লিখেছেন, 'লভলিনা বরগোহাঁইকে অসংখ্য শুভেচ্ছা! তোমার কঠোর পরিশ্রম এবং একনিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসের কারণেই এই সাফল্য এসেছে। গোটা দেশকে তুমি গর্বিত করেছ। অলিম্পিক গেমসের বক্সিংয়ে তোমার এই ব্রোঞ্জ পদক জয় গোটা দেশের যুবসমাজকে অনুপ্রাণিত করবে, বিশেষ করে দেশের তরুণীদের। যাতে তাঁরা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।'
শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি টুইট করে লিখেছেন, 'অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ পদক জয় করার জন্য লভলিনা বরগোহাঁইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। তোমার এই জয় গোটা দেশকে গর্বিত করেছে! আশা করি, তোমার ভবিষ্যত আরও উজ্জ্বল হোক।'
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, আজ শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তুলতে শুরু করেন বুসেনাজ। সেকারণে প্রথম রাউন্ডে কিছুটা হলেও বেসামাল হয়ে পড়েন লভলিনা। দুজনেই বেশ কয়েকটা পাঞ্চ করেছিলেন। সবথেকে বড় কথা, লভলিনা যে ডজগুলো করেন, সেগুলো এককথায় অসাধারণ। তাতে অবশ্য লাভ তেমন কিছু হয়নি। ম্যাচের পাঁচজন বিচারক বুসেনাজকে যেখানে ১০-১০ করে পয়েন্ট দেন, সেখানে লভলিনাকে ৯-৯ করে পয়েন্ট দিয়েছেন। দ্বিতীয় রাউন্ডের শুরুটা বেশ ভালোই করেছিলেন লভলিনা। তবে সময় যত এগিয়েছে লভলিনা ততই পিছিয়ে পড়েন। অবশেষে তাঁকে ৫-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়তে হয়।
টুইটারে তিনি বলেন, 'দুর্দান্ত লড়াই লভলিনা বরগোহাঁই। বক্সিং রিংয়ে ওর এই সাফল্য আগামীদিনে বহু ভারতীয়কে অনুপ্রাণিত করবে। ওর মধ্যে যে ধৈর্য্য এবং আত্মবিশ্বাস রয়েছে, তা এককথায় অসাধারণ। ব্রোঞ্জ পদক জয়ের পর আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ওর ভবিষ্যতের জন্য অসংখ্য শুভকামনা রইল। টোকিয়ো ২০২০।'
ইতিপূর্বে ২০০৮ এবং ২০১২ সালের অলিম্পিকে যথাক্রমে বিজেন্দর সিং এবং মেরি কম অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেছিলেন। আর আজ সেই তালিকায় নাম লেখালেন লভলিনা বরগোহাঁই। সেমিফাইনাল ম্যাচে তিনি পরাস্ত হলেও ব্রোঞ্জ পদক জয়ে রীতিমতো উচ্ছ্বসিত গোটা দেশ। দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও টুইট করে শুভেচ্ছাবার্তা দেন।
তিনি লিখেছেন, 'লভলিনা বরগোহাঁইকে অসংখ্য শুভেচ্ছা! তোমার কঠোর পরিশ্রম এবং একনিষ্ঠ আত্মবিশ্বাসের কারণেই এই সাফল্য এসেছে। গোটা দেশকে তুমি গর্বিত করেছ। অলিম্পিক গেমসের বক্সিংয়ে তোমার এই ব্রোঞ্জ পদক জয় গোটা দেশের যুবসমাজকে অনুপ্রাণিত করবে, বিশেষ করে দেশের তরুণীদের। যাতে তাঁরা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে নিজেদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।'
শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি টুইট করে লিখেছেন, 'অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ পদক জয় করার জন্য লভলিনা বরগোহাঁইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। তোমার এই জয় গোটা দেশকে গর্বিত করেছে! আশা করি, তোমার ভবিষ্যত আরও উজ্জ্বল হোক।'
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, আজ শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তুলতে শুরু করেন বুসেনাজ। সেকারণে প্রথম রাউন্ডে কিছুটা হলেও বেসামাল হয়ে পড়েন লভলিনা। দুজনেই বেশ কয়েকটা পাঞ্চ করেছিলেন। সবথেকে বড় কথা, লভলিনা যে ডজগুলো করেন, সেগুলো এককথায় অসাধারণ। তাতে অবশ্য লাভ তেমন কিছু হয়নি। ম্যাচের পাঁচজন বিচারক বুসেনাজকে যেখানে ১০-১০ করে পয়েন্ট দেন, সেখানে লভলিনাকে ৯-৯ করে পয়েন্ট দিয়েছেন। দ্বিতীয় রাউন্ডের শুরুটা বেশ ভালোই করেছিলেন লভলিনা। তবে সময় যত এগিয়েছে লভলিনা ততই পিছিয়ে পড়েন। অবশেষে তাঁকে ৫-০ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়তে হয়।