এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: শেষ পর্যন্ত দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা অচলাবস্থার অবসান হতে চলেছে বাংলার ফুটবল সংস্থায়। পদত্যাগ প্রত্যাহার করে নিলেন সচিব জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। সোমবার আই এফ এ–র গভর্নিং বডির সভায় চেয়ারম্যান সুব্রত দত্ত ও প্রেসিডেন্ট অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে পাশে বসিয়ে তিনি পদত্যাগ প্রত্যাহার করে নেন।
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রেসিডেন্ট অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে মতানৈক্যের জন্য ২০২০ সালের ডিসেম্বরে আই এফ এ চেয়ারম্যান ও প্রেসিডেন্টকে হঠাৎ করে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছিলেন জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। পদত্যাগ পত্রে লিখেছিলেন, সেই সময় চলতে থাকা আই লিগ শেষ হয়ে গেলেই দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেবেন। সেই মতো মার্চ মাসের শেষে আই লিগ মিটে যেতেই আইএফএ অফিসে আসা বন্ধ করে দেন জয়দীপ। নানা ক্লাব থেকে তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে পদত্যাগ প্রত্যাহার করার কথা বলা হলেও প্রথমে তিনি শোনেননি। যখন তিনি পদত্যাগ প্রত্যাহার করতে রাজি হন, তখন আর কেউ অনুরোধ করেননি।
এদিন গভর্নিং বডির সভায় ২২ জন প্রতিনিধি হাজির ছিলেন। অবশ্য ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের কোনও প্রতিনিধি হাজির ছিলেন না। তবে জয়দীপ মুখোপাধ্যায়কে পদত্যাগ প্রত্যাহার করার আবেদন জানান মোহনবাগান অর্থ সচিব দেবাশিস দত্ত। প্রেসিডেন্ট ও চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার অনুরোধ মেনে জয়দীপ পদত্যাগ প্রত্যাহার করে নেন। যদিও পুরনো ঘটনা নিয়ে তিনি আর মুখ খুলতে রাজি নন।
জয়দীপ মুখোপাধ্যায়র পদত্যাগ প্রত্যাহার নিয়ে গভর্নিং বডির কয়েকজন সদস্য প্রশ্ন তোলেন। তাঁরা বলেন, পদত্যাগপত্র যখন প্রত্যাহার করতেই হল, এত দেরীতে কেন। এতে আই এফ এ–র অনেকটা ক্ষতি হয়ে গেল। কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। জয়দীপ মুখোপাধ্যায়র সঙ্গে সঙ্গে তিনজন সহ–সভাপতিও পদত্যাগ করেছিলেন। তাঁদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
বৈঠক শেষে প্রেসিডেন্ট অজিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘সচিবের পদ থেকে পদত্যাগ করলেও আমরা মনে করেছিলাম জয়দীপেরই এই দায়িত্বে থাকা উচিত। তারজন্য পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করতে বলেছিলাম। অনুরোধ রাখায় এবার অচলাবস্থা কেটে যাবে।’ চেয়ারম্যান সুব্রত দত্ত বলেন ‘ব্যক্তিগত কারনে জয়দীপ পদত্যাগ করেছিল। পরে একটা ভুল বোঝাবুঝিও তৈরি হয়েছিল। সব মিটে গিয়েছে।’ জয়দীপ বলেন, ‘‘গত কয়েকদিনে অনেক কাজ আটকে গিয়েছে। দ্রুত সবকিছু শুরু করতে হবে।’
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রেসিডেন্ট অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে মতানৈক্যের জন্য ২০২০ সালের ডিসেম্বরে আই এফ এ চেয়ারম্যান ও প্রেসিডেন্টকে হঠাৎ করে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছিলেন জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। পদত্যাগ পত্রে লিখেছিলেন, সেই সময় চলতে থাকা আই লিগ শেষ হয়ে গেলেই দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেবেন। সেই মতো মার্চ মাসের শেষে আই লিগ মিটে যেতেই আইএফএ অফিসে আসা বন্ধ করে দেন জয়দীপ। নানা ক্লাব থেকে তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে পদত্যাগ প্রত্যাহার করার কথা বলা হলেও প্রথমে তিনি শোনেননি। যখন তিনি পদত্যাগ প্রত্যাহার করতে রাজি হন, তখন আর কেউ অনুরোধ করেননি।
এদিন গভর্নিং বডির সভায় ২২ জন প্রতিনিধি হাজির ছিলেন। অবশ্য ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের কোনও প্রতিনিধি হাজির ছিলেন না। তবে জয়দীপ মুখোপাধ্যায়কে পদত্যাগ প্রত্যাহার করার আবেদন জানান মোহনবাগান অর্থ সচিব দেবাশিস দত্ত। প্রেসিডেন্ট ও চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার অনুরোধ মেনে জয়দীপ পদত্যাগ প্রত্যাহার করে নেন। যদিও পুরনো ঘটনা নিয়ে তিনি আর মুখ খুলতে রাজি নন।
জয়দীপ মুখোপাধ্যায়র পদত্যাগ প্রত্যাহার নিয়ে গভর্নিং বডির কয়েকজন সদস্য প্রশ্ন তোলেন। তাঁরা বলেন, পদত্যাগপত্র যখন প্রত্যাহার করতেই হল, এত দেরীতে কেন। এতে আই এফ এ–র অনেকটা ক্ষতি হয়ে গেল। কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। জয়দীপ মুখোপাধ্যায়র সঙ্গে সঙ্গে তিনজন সহ–সভাপতিও পদত্যাগ করেছিলেন। তাঁদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
বৈঠক শেষে প্রেসিডেন্ট অজিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘সচিবের পদ থেকে পদত্যাগ করলেও আমরা মনে করেছিলাম জয়দীপেরই এই দায়িত্বে থাকা উচিত। তারজন্য পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করতে বলেছিলাম। অনুরোধ রাখায় এবার অচলাবস্থা কেটে যাবে।’ চেয়ারম্যান সুব্রত দত্ত বলেন ‘ব্যক্তিগত কারনে জয়দীপ পদত্যাগ করেছিল। পরে একটা ভুল বোঝাবুঝিও তৈরি হয়েছিল। সব মিটে গিয়েছে।’ জয়দীপ বলেন, ‘‘গত কয়েকদিনে অনেক কাজ আটকে গিয়েছে। দ্রুত সবকিছু শুরু করতে হবে।’