এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বাংলার অভিজ্ঞ গোলরক্ষক অরিন্দম ভট্টাচার্য চলতি ISL মরশুমে এসসি ইস্টবেঙ্গলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। শনিবার গোয়ার তিলক ময়দান স্টেডিয়ামে তাঁর দল মুখোমুখি হতে চলেছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ATK মোহনবাগানের।
২০২০-২১ মরশুমে ATK মোহনবাগানের হয়েই ISL টুর্নামেন্ট খেলেছিলেন অরিন্দম ভট্টাচার্য। অর্জন করেছিলেন গোল্ডেন গ্লাভসও। তবে এবার তিনি শিবির বদল করেছেন। যোগ দিয়েছেন লাল-হলুদ ব্রিগেডে। তাঁর বাহুতেই শোভা পাচ্ছে ক্যাপ্টেন্স আর্মব্যান্ড।
তবে চারিদিকে এত হৈ-হট্টগোল হলেও বড় ম্যাচের আগে অরিন্দম আপাতত শান্তই থাকতে ভালোবাসেন।
কী বললেন অরিন্দম?
'ডার্বির ম্য়াচ সবসময়ই খুব স্পেশাল। বাংলার যে কোনও ফুটবলারের কাছে এটা একটা বিশাল বড় প্রাপ্তি। এই ম্যাচে অবশ্যাই প্রচন্ড উত্তেজনা থাকে, তবে আমি মাথা ঠান্ডা রেখে একটা ভালো ম্যাচ উপহার দিতে চাই। দলের সঠিক ভারসাম্য আমাকে খুঁজতে হবে। উত্তেজনা এবং শান্ত থাকার ভারসাম্যটাও আমি খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।'
অরিন্দম বললেন, 'এই প্রথমবার ইস্টবেঙ্গলের হয়ে কলকাতা ডার্বি খেলছি। আর তাই আশা করি, যাত্রাটা যেন খুব ভালো হয়। এবারও আমি ক্লিনশিট বজায় রাখার চেষ্টা করব। সেটাই হবে আমার আসল লক্ষ্য।'
'চিমাই হবেন লিগের সেরা স্ট্রাইকার'
বাংলার এই অভিজ্ঞ গোলরক্ষক স্পষ্ট জানালেন, বিপক্ষ দলের রয় কৃষ্ণা এখনও পর্যন্ত এই লিগের সেরা ফরোয়ার্ড। তবে সঙ্গে তিনি এও যোগ করেছেন, ইস্টবেঙ্গলে সই করা নতুন নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড ড্যানিয়েল চিমা আগামীদিনে সারপ্রাইজ প্যাকেজ হয়ে উঠবেন। তবে প্রথম ম্যাচে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে একেবারেই নজর কাড়তে পারেননি তিনি। শনিবার তাঁর জ্বলে ওঠার অপেক্ষায় লাল-হলুদ সমর্থকেরা।
অরিন্দম বললেন, এটা আমার সৌভাগ্য যে এখনও পর্যন্ত সবথেকে লিগের সবথেকে মারাত্মক স্ট্রাইকারের সঙ্গে একই দলে আমি খেলেছি। হতে পারে, অন্যদের থেকে আমিই সবথেকে বেশি মুখোমুখি হয়েছি। কারণ প্রতিদিন অনুশীলনে রয় কৃষ্ণার সামনে আমাকে দাঁড়াতে হত। বিপক্ষ দলগুলো তো শুধুমাত্র ওকে ম্যাচেই পেত। এবার আমিও সেই ম্যাচেই ওর মুখোমুখি হচ্ছি।
সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, 'তবে চলতি মরশুমে আমার মনে হয়, চিমা বড় চমক হয়ে উঠতে পারেন। ও খুব তাড়াতাড়ি পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। আমি মনে করি, এবার লিগে ও সবথেকে বড় চমক হয়ে উঠতে পারে। চলতি লিগে ও সেরা স্ট্রাইকার হয়ে উঠতে পারে।'
ডার্বির মহাযুদ্ধে বাগানের ভরসা বুমোস-কৃষ্ণা
২০২০-২১ মরশুমে ATK মোহনবাগানের হয়েই ISL টুর্নামেন্ট খেলেছিলেন অরিন্দম ভট্টাচার্য। অর্জন করেছিলেন গোল্ডেন গ্লাভসও। তবে এবার তিনি শিবির বদল করেছেন। যোগ দিয়েছেন লাল-হলুদ ব্রিগেডে। তাঁর বাহুতেই শোভা পাচ্ছে ক্যাপ্টেন্স আর্মব্যান্ড।
তবে চারিদিকে এত হৈ-হট্টগোল হলেও বড় ম্যাচের আগে অরিন্দম আপাতত শান্তই থাকতে ভালোবাসেন।
কী বললেন অরিন্দম?
'ডার্বির ম্য়াচ সবসময়ই খুব স্পেশাল। বাংলার যে কোনও ফুটবলারের কাছে এটা একটা বিশাল বড় প্রাপ্তি। এই ম্যাচে অবশ্যাই প্রচন্ড উত্তেজনা থাকে, তবে আমি মাথা ঠান্ডা রেখে একটা ভালো ম্যাচ উপহার দিতে চাই। দলের সঠিক ভারসাম্য আমাকে খুঁজতে হবে। উত্তেজনা এবং শান্ত থাকার ভারসাম্যটাও আমি খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।'
অরিন্দম বললেন, 'এই প্রথমবার ইস্টবেঙ্গলের হয়ে কলকাতা ডার্বি খেলছি। আর তাই আশা করি, যাত্রাটা যেন খুব ভালো হয়। এবারও আমি ক্লিনশিট বজায় রাখার চেষ্টা করব। সেটাই হবে আমার আসল লক্ষ্য।'
'চিমাই হবেন লিগের সেরা স্ট্রাইকার'
বাংলার এই অভিজ্ঞ গোলরক্ষক স্পষ্ট জানালেন, বিপক্ষ দলের রয় কৃষ্ণা এখনও পর্যন্ত এই লিগের সেরা ফরোয়ার্ড। তবে সঙ্গে তিনি এও যোগ করেছেন, ইস্টবেঙ্গলে সই করা নতুন নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড ড্যানিয়েল চিমা আগামীদিনে সারপ্রাইজ প্যাকেজ হয়ে উঠবেন। তবে প্রথম ম্যাচে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে একেবারেই নজর কাড়তে পারেননি তিনি। শনিবার তাঁর জ্বলে ওঠার অপেক্ষায় লাল-হলুদ সমর্থকেরা।
অরিন্দম বললেন, এটা আমার সৌভাগ্য যে এখনও পর্যন্ত সবথেকে লিগের সবথেকে মারাত্মক স্ট্রাইকারের সঙ্গে একই দলে আমি খেলেছি। হতে পারে, অন্যদের থেকে আমিই সবথেকে বেশি মুখোমুখি হয়েছি। কারণ প্রতিদিন অনুশীলনে রয় কৃষ্ণার সামনে আমাকে দাঁড়াতে হত। বিপক্ষ দলগুলো তো শুধুমাত্র ওকে ম্যাচেই পেত। এবার আমিও সেই ম্যাচেই ওর মুখোমুখি হচ্ছি।
সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছেন, 'তবে চলতি মরশুমে আমার মনে হয়, চিমা বড় চমক হয়ে উঠতে পারেন। ও খুব তাড়াতাড়ি পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। আমি মনে করি, এবার লিগে ও সবথেকে বড় চমক হয়ে উঠতে পারে। চলতি লিগে ও সেরা স্ট্রাইকার হয়ে উঠতে পারে।'