চিমাকে সামনে রেখে ISL-এ গুটি সাজাচ্ছে লাল-হলুদ ব্রিগেড
অনুশীলন ম্যাচে দেখা গিয়েছে এবারে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণভাগ শক্তিশালী। বিপক্ষের ডিফেন্সকে ভেঙে দিয়ে গোলও করেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চিমা একাই ম্যাচ ঘোরাতে পারেন।
Lipi 22 Nov 2021, 12:10 am
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গতবারের হতাশা এখনও টাটকা। ISL-এ নিজেদের প্রথম মরশুমেই মাত্র তিনটে ম্যাচ জিতেছিল ইস্টবেঙ্গল (SC East Bengal)। নানা টালবাহানা কাটিয়ে খেলতে নামলেও হতাশাজনক পারফরম্যান্স ছিল। তবে এবার শুরু থেকেই নিজেদের শক্তির উপরে সুবিচার করতে চায় লাল-হলুদ ব্রিগেড।
নতুন মরশুমে প্রায় নতুন দলই বানিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। গতবারের কোচ রবি ফাওলারকে সরিয়ে এবার কোচ হয়েছেন হোসে ম্যানুয়েল মানোলো ডিয়াজ। পাশাপাশি গতবছরের বিদেশিদের মধ্যে কাউকেই রাখেনি এই বছর। ফলে অতীত ভুলে নতুন করে শুরু করাই লক্ষ্য শতবর্ষ প্রাচীন ক্লাবের।
তবে দল নতুন হলেও সমস্যাগুলো কিন্তু এখনও পুরনো। বলা যায়, ইস্টবেঙ্গলে দীর্ঘদিন ধরে সমস্যাগুলো চলছে। সেটা আইলিগ হোক কিংবা ISL। চলুন দেখে নেওয়া যাক, ইস্টবেঙ্গলের শক্তি ও দুর্বলতা।
শক্তি
অনুশীলন ম্যাচে দেখা গিয়েছে এবারে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণভাগ শক্তিশালী। বিপক্ষের ডিফেন্সকে ভেঙে দিয়ে গোলও করেছে। টমিস্লাভ মার্শেল ও ফ্রাঞ্চো প্রেসি রক্ষণে, মাঝ মাঠে আমি ডেরভিসেভিচ ও ড্যারেন সিডোল আছেন। যা টপকাতে বিপক্ষকে বেশ বেগ পেতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, চিমা একাই ম্যাচ ঘোরাতে পারেন।
দুর্বলতা
ভারতীয় প্লেয়াররা দুর্বল দিক হতে পারে লাল-হলুদের। রাজু গায়কোয়াড় ও আদিল খানের বয়স সবথেকে বড় বাধা হতে পারে। বিপক্ষের তরুণদের আটকাতে কতটা গতিতে ঝড় তুলতে পারবেন সেটাই যথেষ্ট ভাবাচ্ছে। অন্যদিকে তরুণ হীরা মণ্ডলদের অভিজ্ঞতা বাধা হতে পারে। কারণ তাদের কাছে গতি থাকলেও অভিজ্ঞতা কম।
জ্যাকিচাঁদ সিং, অমরজিৎ সিং কিয়াম, মহম্মদ রফিক ও বিকাশ জাইরুরা তরুণ ও অভিজ্ঞদের সঠিক মিল হচ্ছে না বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
গত মরশুমে জামশেদপুর এবং ইস্টবেঙ্গল দুই দলই খারাপ ফল করেছে। কিন্তু ইস্টবেঙ্গলের ফলটা অপ্রত্যাশিত ছিল। ২০ ম্যাচের মধ্যে মাত্র তিনটেতে জিতেছিল তারা। ২২টি গোল করে তারা। গোল খায় ৩৩টি।
এবার লাল-হলুদের হাতে অন্যতম অস্ত্র অরিন্দম ভট্টাচার্য। গত মরশুমে ATK মোহনবাগানের হয়ে তিনি ছিলেন গোল্ডেন গ্লাভস জয়ী। ২৩টি ম্যাচে তাঁর দশটি ক্লিন শিট ছিল। তাঁকে এবারের মরশুমে অধিনায়কও করেছে দল। গত মরশুমে ভুল না করে এবার নতুনভাবে শুরু করতে চায় তারা। দীর্ঘদিন আইলিগ না পাওয়ার যন্ত্রণার সঙ্গে আবার ISL না পাওয়াকে সঙ্গী করতে চায় না লাল-হলুদ সমর্থকরা।
নতুন মরশুমে প্রায় নতুন দলই বানিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। গতবারের কোচ রবি ফাওলারকে সরিয়ে এবার কোচ হয়েছেন হোসে ম্যানুয়েল মানোলো ডিয়াজ। পাশাপাশি গতবছরের বিদেশিদের মধ্যে কাউকেই রাখেনি এই বছর। ফলে অতীত ভুলে নতুন করে শুরু করাই লক্ষ্য শতবর্ষ প্রাচীন ক্লাবের।
তবে দল নতুন হলেও সমস্যাগুলো কিন্তু এখনও পুরনো। বলা যায়, ইস্টবেঙ্গলে দীর্ঘদিন ধরে সমস্যাগুলো চলছে। সেটা আইলিগ হোক কিংবা ISL। চলুন দেখে নেওয়া যাক, ইস্টবেঙ্গলের শক্তি ও দুর্বলতা।
শক্তি
অনুশীলন ম্যাচে দেখা গিয়েছে এবারে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণভাগ শক্তিশালী। বিপক্ষের ডিফেন্সকে ভেঙে দিয়ে গোলও করেছে। টমিস্লাভ মার্শেল ও ফ্রাঞ্চো প্রেসি রক্ষণে, মাঝ মাঠে আমি ডেরভিসেভিচ ও ড্যারেন সিডোল আছেন। যা টপকাতে বিপক্ষকে বেশ বেগ পেতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, চিমা একাই ম্যাচ ঘোরাতে পারেন।
দুর্বলতা
ভারতীয় প্লেয়াররা দুর্বল দিক হতে পারে লাল-হলুদের। রাজু গায়কোয়াড় ও আদিল খানের বয়স সবথেকে বড় বাধা হতে পারে। বিপক্ষের তরুণদের আটকাতে কতটা গতিতে ঝড় তুলতে পারবেন সেটাই যথেষ্ট ভাবাচ্ছে। অন্যদিকে তরুণ হীরা মণ্ডলদের অভিজ্ঞতা বাধা হতে পারে। কারণ তাদের কাছে গতি থাকলেও অভিজ্ঞতা কম।
জ্যাকিচাঁদ সিং, অমরজিৎ সিং কিয়াম, মহম্মদ রফিক ও বিকাশ জাইরুরা তরুণ ও অভিজ্ঞদের সঠিক মিল হচ্ছে না বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
গত মরশুমে জামশেদপুর এবং ইস্টবেঙ্গল দুই দলই খারাপ ফল করেছে। কিন্তু ইস্টবেঙ্গলের ফলটা অপ্রত্যাশিত ছিল। ২০ ম্যাচের মধ্যে মাত্র তিনটেতে জিতেছিল তারা। ২২টি গোল করে তারা। গোল খায় ৩৩টি।
এবার লাল-হলুদের হাতে অন্যতম অস্ত্র অরিন্দম ভট্টাচার্য। গত মরশুমে ATK মোহনবাগানের হয়ে তিনি ছিলেন গোল্ডেন গ্লাভস জয়ী। ২৩টি ম্যাচে তাঁর দশটি ক্লিন শিট ছিল। তাঁকে এবারের মরশুমে অধিনায়কও করেছে দল। গত মরশুমে ভুল না করে এবার নতুনভাবে শুরু করতে চায় তারা। দীর্ঘদিন আইলিগ না পাওয়ার যন্ত্রণার সঙ্গে আবার ISL না পাওয়াকে সঙ্গী করতে চায় না লাল-হলুদ সমর্থকরা।