অর্ঘ্য বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার সীমানা ছাড়িয়ে দেশ। দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিদেশ। মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলের ছোঁয়া এ বার আমেরিকাতেও! পুজোর আনন্দে মিশে যাচ্ছে সবুজ-মেরুন, লাল-হলুদ আবহ।
এ বারই প্রথম দুর্গাপুজোর আয়োজন করেছে নর্দান ক্যালিফোর্নিয়ার বাঙালি সংগঠন 'প্রথমা।' বিদেশে পুজো হয় উইক এন্ডে। তাই, 'প্রথমা'-র পুজো শুরু হয়ে যাচ্ছে পরশু থেকেই। চলবে ১০ অক্টোবর পর্যন্ত। সেখানে তিন দিনের জমজমাট পুজোর আনন্দ। খাওয়া-দাওয়া, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে মিশে থাকছে ফুটবলও।
কলকাতার বিভিন্ন গর্ব নিয়ে বিশাল একটি ব্যানার করা হয়েছে। যা লাগানো হচ্ছে পুজোর জায়গা মিশন সান জোস হাই স্কুল প্রাঙ্গনে। ট্যাগলাইনটিও চমৎকার, 'সিলিকন ভ্যালির বাঙালির সাবেকি বাঙালিয়ানা।'
সাবেকি বাঙালিয়ানা যেখানে বিষয়, সেখানে হাওড়া ব্রিজ, বাংলার রসগোল্লা, হাতে টানা রিক্সা, ধুনুচি নাচ, কলা বউ স্নান, হলুদ ট্যাক্সির সঙ্গে মোহন-ইস্ট থাকবে না, তা আর হয় নাকি! সবুজ-মেরুন, লাল-হলুদ জার্সির সঙ্গে ধুতি পরে হাতে বল নিয়ে দাঁড়িয়ে দুই টিমের সমর্থক, ব্যানারে জায়গা করে নিয়েছেন তাঁরা। এটি তৈরি করেছেন অস্ট্রেলিয়া নিবাসী মাহফুজ আলি। যিনি পুজোর অন্যতম আয়োজক গৌরব রায়ের বন্ধু।
দক্ষিণেশ্বরের ছেলে গৌরব মোহনবাগানের অন্ধ সমর্থক। আমেরিকাতে গিয়েও প্রিয় ক্লাবের গর্ব নানা ভাবে ধরে রেখেছেন সেখানে। তাঁর স্ত্রী শিবালী চট্টোপাধ্যায় বললেন, 'বাংলার গর্বের সব কিছুই রেখেছি আমরা। খাওয়া-দাওয়াতেও সাবেকিয়ানা। পুরোনো গান থাকছে। সঙ্গে নামী সঙ্গীত শিল্পী শুচিস্মিতা ও কমলিনী মুখোপাধ্যায়ের অনুষ্ঠান। থাকছে নাটক। করোনা যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধাও জানাচ্ছি। সেখানে মোহন-ইস্ট তো থাকবেই।'
কুমারিটুলি থেকে একচালার সাবেকি মোহনবাঁশি রুদ্রপাল ও প্রদীপ রুদ্রপালের প্রতিমা পৌঁছে গিয়েছে আগেই। রাজশ্রী গুহ এবং শুদ্ধশীল মল্লিকের তৈরি 'আগমনীর গানও'-ও ছড়িয়ে পড়ছে এখন সিলিকন ভ্যালির আকাশে-বাতাসে!
দূরত্ব যাই হোক। শিকড়ের টান কি ভোলা যায়!
এ বারই প্রথম দুর্গাপুজোর আয়োজন করেছে নর্দান ক্যালিফোর্নিয়ার বাঙালি সংগঠন 'প্রথমা।' বিদেশে পুজো হয় উইক এন্ডে। তাই, 'প্রথমা'-র পুজো শুরু হয়ে যাচ্ছে পরশু থেকেই। চলবে ১০ অক্টোবর পর্যন্ত। সেখানে তিন দিনের জমজমাট পুজোর আনন্দ। খাওয়া-দাওয়া, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে মিশে থাকছে ফুটবলও।
কলকাতার বিভিন্ন গর্ব নিয়ে বিশাল একটি ব্যানার করা হয়েছে। যা লাগানো হচ্ছে পুজোর জায়গা মিশন সান জোস হাই স্কুল প্রাঙ্গনে। ট্যাগলাইনটিও চমৎকার, 'সিলিকন ভ্যালির বাঙালির সাবেকি বাঙালিয়ানা।'
সাবেকি বাঙালিয়ানা যেখানে বিষয়, সেখানে হাওড়া ব্রিজ, বাংলার রসগোল্লা, হাতে টানা রিক্সা, ধুনুচি নাচ, কলা বউ স্নান, হলুদ ট্যাক্সির সঙ্গে মোহন-ইস্ট থাকবে না, তা আর হয় নাকি! সবুজ-মেরুন, লাল-হলুদ জার্সির সঙ্গে ধুতি পরে হাতে বল নিয়ে দাঁড়িয়ে দুই টিমের সমর্থক, ব্যানারে জায়গা করে নিয়েছেন তাঁরা। এটি তৈরি করেছেন অস্ট্রেলিয়া নিবাসী মাহফুজ আলি। যিনি পুজোর অন্যতম আয়োজক গৌরব রায়ের বন্ধু।
দক্ষিণেশ্বরের ছেলে গৌরব মোহনবাগানের অন্ধ সমর্থক। আমেরিকাতে গিয়েও প্রিয় ক্লাবের গর্ব নানা ভাবে ধরে রেখেছেন সেখানে। তাঁর স্ত্রী শিবালী চট্টোপাধ্যায় বললেন, 'বাংলার গর্বের সব কিছুই রেখেছি আমরা। খাওয়া-দাওয়াতেও সাবেকিয়ানা। পুরোনো গান থাকছে। সঙ্গে নামী সঙ্গীত শিল্পী শুচিস্মিতা ও কমলিনী মুখোপাধ্যায়ের অনুষ্ঠান। থাকছে নাটক। করোনা যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধাও জানাচ্ছি। সেখানে মোহন-ইস্ট তো থাকবেই।'
কুমারিটুলি থেকে একচালার সাবেকি মোহনবাঁশি রুদ্রপাল ও প্রদীপ রুদ্রপালের প্রতিমা পৌঁছে গিয়েছে আগেই। রাজশ্রী গুহ এবং শুদ্ধশীল মল্লিকের তৈরি 'আগমনীর গানও'-ও ছড়িয়ে পড়ছে এখন সিলিকন ভ্যালির আকাশে-বাতাসে!
দূরত্ব যাই হোক। শিকড়ের টান কি ভোলা যায়!