এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: শনিবার সকাল থেকেই সুরজিৎ সেনগুপ্তর (Surajit Sengupta Illness) শারীরিক পরিস্থিতি যথেষ্ট উদ্বেগজনক হতে শুরু করে। বর্তমানে পরিস্থিতি যথেষ্ট সংকটজনক। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁকে আপাতত কৃত্রিম ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে। গত সোমবার বাংলার এই প্রাক্তন ফুটবলারকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার কারণে এই ফুটবলারের নিঃশ্বাস নিতে যথেষ্ট সমস্যা হচ্ছে। কৃত্রিম ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ৯৪ থেকে ৯৮ শতাংশের মধ্যে রাখা হচ্ছে। এছাড়া তিনি বেশ কিছু অসংলগ্ন কথাবার্তাও বলছেন। রয়েছে এনসেফ্যালোপ্যাথির লক্ষ্মণও।
ইতিপূর্বে সুরজিৎ সেনগুপ্তর ছেলে স্নিগ্ধদীপ সেনগুপ্ত জানিয়েছিলেন, বাবার শারীরিক অবস্থা এখনও তেমন উন্নতি হয়নি। আগের মতোই একইরকম ক্রিটিকাল রয়েছে পরিস্থিতি। এখনও কিছু আশার আলো আমরা দেখতে পাচ্ছি না। বাইপ্যাপ সাপোর্টে রাখা হয়েছে বাবাকে। বাইপ্যাপ সাপোর্টে রাখলে ৯৭ বা ৯৮ শতাংশ অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল মেনটেন হলেও, তা সরিয়ে নিলেই অক্সিজেনের মাত্রা নেমে আসছে। শুক্রবারও সুরজিৎ সেনগুপ্তর শরীরে অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল ড্রপ করে। ৫৩ শতাংশে নেমে যায়। তবে বর্তমানে কিছুটা যে সেই মাত্রাটা বেড়েছে, এটাই চিকিৎসকদের স্বস্তি দিচ্ছে।
গত মঙ্গলবার সুরজিৎ সেনগুপ্তর চিকিৎসার জন্য মেডিক্যাল বোর্ড গঠণ করে রাজ্য সরকার। ক্রীড়ামন্ত্রী অরুপ বিশ্বাসের এক বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রাক্তন উইঙ্গারকে দেখতে আসবেন করোনার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক যোগীরাজ রায়। অরূপ বিশ্বাস ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পিয়ারলেস হাসপাতালের CEO, প্রাক্তন ফুটবলার ও বিধায়ক মানস ভট্টাচার্য, বিদেশ বসু, সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং সুরজিৎ সেনগুপ্তের ছেলে স্নিগ্ধজিত সেনগুপ্ত। এ ছাড়াও ইস্টবেঙ্গলের তরফে ছিলেন দেবব্রত সরকার এবং মোহনবাগানের তরফে ছিলেন দেবাশীষ দত্ত।
কলকাতার তিন প্রধানে দাপটে খেলেন সুরজিৎ। তবে ইস্টবেঙ্গলের ঘরের ছেলে হিসেবেই তিনি পরিচিত। বিখ্যাত পাঁচ গোলের নায়কও ছিলেন তিনি। ১৯৭০ থেকে ১৯৭৫ এবং ১৯৭৭-এর কলকাতা ফুটবল লিগ, ছ’বার IFA শিল্ড, তিনবার ডুরান্ড জয়ের মুকুট উঠেছিল ইস্টবেঙ্গলের মাথায়। স্বপ্নের দৌড়ে চলছিল লাল-হলুদ বাহিনীর। ১৯৭৫ সালের ডার্বিতে (IFA শিল্ডের ফাইনাল) ইস্টবেঙ্গল ৫-০ গোলে হারিয়েছিল মোহনবাগানকে। ঐতিহাসিক এই ম্যাচের পাঁচ মিনিটে গোল করেই দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন সুরজিৎ সেনগুপ্ত। ১৯৭৭-৭৯ পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গলের অধিনায়কও ছিলেন তিনি।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার কারণে এই ফুটবলারের নিঃশ্বাস নিতে যথেষ্ট সমস্যা হচ্ছে। কৃত্রিম ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ৯৪ থেকে ৯৮ শতাংশের মধ্যে রাখা হচ্ছে। এছাড়া তিনি বেশ কিছু অসংলগ্ন কথাবার্তাও বলছেন। রয়েছে এনসেফ্যালোপ্যাথির লক্ষ্মণও।
ইতিপূর্বে সুরজিৎ সেনগুপ্তর ছেলে স্নিগ্ধদীপ সেনগুপ্ত জানিয়েছিলেন, বাবার শারীরিক অবস্থা এখনও তেমন উন্নতি হয়নি। আগের মতোই একইরকম ক্রিটিকাল রয়েছে পরিস্থিতি। এখনও কিছু আশার আলো আমরা দেখতে পাচ্ছি না। বাইপ্যাপ সাপোর্টে রাখা হয়েছে বাবাকে। বাইপ্যাপ সাপোর্টে রাখলে ৯৭ বা ৯৮ শতাংশ অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল মেনটেন হলেও, তা সরিয়ে নিলেই অক্সিজেনের মাত্রা নেমে আসছে। শুক্রবারও সুরজিৎ সেনগুপ্তর শরীরে অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল ড্রপ করে। ৫৩ শতাংশে নেমে যায়। তবে বর্তমানে কিছুটা যে সেই মাত্রাটা বেড়েছে, এটাই চিকিৎসকদের স্বস্তি দিচ্ছে।
গত মঙ্গলবার সুরজিৎ সেনগুপ্তর চিকিৎসার জন্য মেডিক্যাল বোর্ড গঠণ করে রাজ্য সরকার। ক্রীড়ামন্ত্রী অরুপ বিশ্বাসের এক বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রাক্তন উইঙ্গারকে দেখতে আসবেন করোনার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক যোগীরাজ রায়। অরূপ বিশ্বাস ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পিয়ারলেস হাসপাতালের CEO, প্রাক্তন ফুটবলার ও বিধায়ক মানস ভট্টাচার্য, বিদেশ বসু, সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায় এবং সুরজিৎ সেনগুপ্তের ছেলে স্নিগ্ধজিত সেনগুপ্ত। এ ছাড়াও ইস্টবেঙ্গলের তরফে ছিলেন দেবব্রত সরকার এবং মোহনবাগানের তরফে ছিলেন দেবাশীষ দত্ত।
কলকাতার তিন প্রধানে দাপটে খেলেন সুরজিৎ। তবে ইস্টবেঙ্গলের ঘরের ছেলে হিসেবেই তিনি পরিচিত। বিখ্যাত পাঁচ গোলের নায়কও ছিলেন তিনি। ১৯৭০ থেকে ১৯৭৫ এবং ১৯৭৭-এর কলকাতা ফুটবল লিগ, ছ’বার IFA শিল্ড, তিনবার ডুরান্ড জয়ের মুকুট উঠেছিল ইস্টবেঙ্গলের মাথায়। স্বপ্নের দৌড়ে চলছিল লাল-হলুদ বাহিনীর। ১৯৭৫ সালের ডার্বিতে (IFA শিল্ডের ফাইনাল) ইস্টবেঙ্গল ৫-০ গোলে হারিয়েছিল মোহনবাগানকে। ঐতিহাসিক এই ম্যাচের পাঁচ মিনিটে গোল করেই দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন সুরজিৎ সেনগুপ্ত। ১৯৭৭-৭৯ পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গলের অধিনায়কও ছিলেন তিনি।