অসম্ভবকে সম্ভব করলো এটিকে মোহনবাগান। মাজিয়া এফসিকে ৫-২ গোলে হারিয়ে AFC-র ইন্টার জোনাল সেমিফাইনালে চলে গেলো সবুজ মেরুন ব্রিগেড। এদিনও মোহনবাগানের খেলায় দেখা গেলো শনিবারের বসুন্ধরা ম্যাচের ঝলক। একের পর গোলের ফুলঝুরিতে মালদ্বীপের দলকে উড়িয়ে দিলো রয় কৃষ্ণরা। মঙ্গলবার যুবভারতীতে প্রথম ম্যাচে গোকুলাম বসুন্ধরা এফসির কাছে ২-১ গোলে হেরে যাওয়ায় যাওয়ায় টিম বাগানের কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়। আর সেই আত্মবিশ্বাস পুঁজি করেই মাঠে নেমেছিল লিস্টন কোলাসোরা।
শনিবারের বসুন্ধরা ম্যাচের একাদশই মঙ্গলবার ধরে রাখেন বাগান কোচ জুয়ান ফেরান্দো। ম্যাচের ২ মিনিটেই মাজিয়া সহজ গোলের সহজ সুযোগ মিস করে। এরপরে ১৬ মিনিটেও গোলের সুযোগ পেয়ে মিস করে মাজিয়া। এরপরেই বাগানের ত্রাতা হয়ে ধরা দিলেন সেই ইউরো কাপের ফুটবলার জনি কাউকো। ২৬ মিনিটে রয় কৃষ্ণর পাস থেকে গোল করে যান জনি। আর ঠিক দশ মিনিট পরেই ৩৬ মিনিটে ফের রয়ের পাসে গোল করে যান জনি কাউকো। এদিনের ম্যাচ ছিল মোটামুটি রয় কৃষ্ণা, জনি কাউকো নির্ভর। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার ৪৫ মিনিটের মাথায় দীপক ট্যাংরির ভুলে গোল করে যায় মাজিয়ার টানা। দিতিয়ার্ধের ৫৬ মিনিটে রয় কৃষ্ণা দুরন্ত গোল করেন। এর ঠিক ২ মিনিটের পরে রয় কৃষ্ণর পাস থেকে শুভাশিস বোস গোল করেন।
৭১ মিনিটে আবার এটিকে মোহনবাগানের পক্ষে কার্ল ম্যাকহিউ পঞ্চম গোল করে যান। ৭৩ মিনিটে মাজিয়ার টানা নিজের আর দলের দ্বিতীয় গোল করেন। কিন্তু ততক্ষণে খুব দেরি হয়ে গিয়েছিল। এরপরে মোহনবাগান তাঁদের গোলকিপার অর্সকে বসিয়ে বর্ষিয়ান সুব্রত পালকে মাঠে নামায়। আর জনি কাউকোর জায়গায় সুমিত রথিকে নামায়। তবে আর কোনও দলই গোল করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত জুয়ান ফেরান্দো অ্যান্ড কোম্পানি হাসিমুখে মাঠ ছাড়ল।
ইতিপূর্বে চলতি AFC কাপে শুরুটা একেবারে ভালো করতে পারেনি সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। আই লিগ চ্য়াম্পিয়ন গোকুলাম কেরালার বিরুদ্ধে তারা ৪-২ গোলে পরাস্ত হয়েছিল। তবে জুয়ান ফেরান্দোর ছেলেরা অসাধারণ কামব্যাক করেছে। এবং পরের ম্যাচে বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে ৪-০ ব্যবধানে জয়লাভ করেছে।
অন্যদিকে মাজিয়া আবার গোকুলাম কেরালার বিরুদ্ধে ১-০ গোলে জয়লাভ করে মঙ্গলবারের ম্যাচে খেলতে নামবে। ইতিপূর্বে মাজিয়াও অবশ্য বসুন্ধরার কাছে হেরে সফর শুরু করেছিল।
শনিবারের বসুন্ধরা ম্যাচের একাদশই মঙ্গলবার ধরে রাখেন বাগান কোচ জুয়ান ফেরান্দো। ম্যাচের ২ মিনিটেই মাজিয়া সহজ গোলের সহজ সুযোগ মিস করে। এরপরে ১৬ মিনিটেও গোলের সুযোগ পেয়ে মিস করে মাজিয়া। এরপরেই বাগানের ত্রাতা হয়ে ধরা দিলেন সেই ইউরো কাপের ফুটবলার জনি কাউকো। ২৬ মিনিটে রয় কৃষ্ণর পাস থেকে গোল করে যান জনি। আর ঠিক দশ মিনিট পরেই ৩৬ মিনিটে ফের রয়ের পাসে গোল করে যান জনি কাউকো। এদিনের ম্যাচ ছিল মোটামুটি রয় কৃষ্ণা, জনি কাউকো নির্ভর। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার ৪৫ মিনিটের মাথায় দীপক ট্যাংরির ভুলে গোল করে যায় মাজিয়ার টানা। দিতিয়ার্ধের ৫৬ মিনিটে রয় কৃষ্ণা দুরন্ত গোল করেন। এর ঠিক ২ মিনিটের পরে রয় কৃষ্ণর পাস থেকে শুভাশিস বোস গোল করেন।
৭১ মিনিটে আবার এটিকে মোহনবাগানের পক্ষে কার্ল ম্যাকহিউ পঞ্চম গোল করে যান। ৭৩ মিনিটে মাজিয়ার টানা নিজের আর দলের দ্বিতীয় গোল করেন। কিন্তু ততক্ষণে খুব দেরি হয়ে গিয়েছিল। এরপরে মোহনবাগান তাঁদের গোলকিপার অর্সকে বসিয়ে বর্ষিয়ান সুব্রত পালকে মাঠে নামায়। আর জনি কাউকোর জায়গায় সুমিত রথিকে নামায়। তবে আর কোনও দলই গোল করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত জুয়ান ফেরান্দো অ্যান্ড কোম্পানি হাসিমুখে মাঠ ছাড়ল।
ইতিপূর্বে চলতি AFC কাপে শুরুটা একেবারে ভালো করতে পারেনি সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। আই লিগ চ্য়াম্পিয়ন গোকুলাম কেরালার বিরুদ্ধে তারা ৪-২ গোলে পরাস্ত হয়েছিল। তবে জুয়ান ফেরান্দোর ছেলেরা অসাধারণ কামব্যাক করেছে। এবং পরের ম্যাচে বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে ৪-০ ব্যবধানে জয়লাভ করেছে।
অন্যদিকে মাজিয়া আবার গোকুলাম কেরালার বিরুদ্ধে ১-০ গোলে জয়লাভ করে মঙ্গলবারের ম্যাচে খেলতে নামবে। ইতিপূর্বে মাজিয়াও অবশ্য বসুন্ধরার কাছে হেরে সফর শুরু করেছিল।