আজ কাতার বিশ্বকাপে প্রি–কোয়ার্টার ফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে খেলতে নামছে ব্রাজিল। দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে ব্রাজিলের সমর্থকদের জন্য দারুণ খবর। চোট সারিয়ে খেলার জন্য তৈরি ব্রাজিলের আক্রমণভাগের অন্যতম সেরা স্তম্ভ নেইমার। দানিলোও মাঠে নামার জন্য তৈরি। এমনই জানিয়েছেন ব্রাজিলের কোচ তিতে। এই দুই ফুটবলার ফিট হয়ে যাওয়ায় অনেকটাই স্বস্তি নিয়ে আজ রাতে টিভির সামনে বসতে পারবেন ব্রাজিল সমর্থকরা। তবে কোরিয়ার বিরুদ্ধে প্রি–কোয়ার্টার ফাইনালে এই দুই ফুটবলারকে শুরু থেকেই মাঠে নামাবেন কিনা, সে ব্যাপারে নিশ্চিত করে কিছু বলেননি ব্রাজিল কোচ তিতে।
অনেক আশা নিয়ে কাতার বিশ্বকাপে খেলতে এসেছিলেন। কিন্তু গ্রুপ লিগে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে গোড়ালিতে চোট পেয়ে ছিটকে যান। সুইজারল্যান্ড ও ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে গ্রুপ লিগের বাকি দুটি ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি। আশঙ্কা করা হয়েছিল, হয়তো বিশ্বকাপেই আর মাঠে নামতে পারবেন না। কিন্তু উন্নতমানের চিকিৎসার সৌজন্যে দ্রুত ফিট হয়ে ওঠেন নেইমার। চোট সারিয়ে শনিবার তিনি অনুশীলনেও নেমে পড়েন। নেইমার নিজের ইনস্টাগ্রামে অনুশীলন করার ভিডিও পোস্ট করেন। সেই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি আগের থেকে এখন অনেকটাই স্বস্তিবোধ করছি, আশা করছি আমি এখন ম্যাচে ফিরতে পারব।’ ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকেও নেইমারের অনুশীলনের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়। তখন থেকেই ব্রাজিল সমর্থকদের মনে আশার আলো সঞ্চার হয়।
কোরিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে নেইমারের খেলার ব্যাপারটা নিশ্চিত করেছেন ব্রাজিল কোচ তিতে। তিনি বলেন, ‘নেইমার, দানিলো দু’জনই ফিট। খেলার মতো জায়গায় রয়েছে।’ নেইমার, দানিলো চোট সারিয়ে ফিরলেও তিতের চিন্তা অবশ্য খুব একটা কমছে না। ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে গুরুতর চোট পেয়েছেন অ্যালেক্স টেলস এবং গ্যাব্রিয়েল জেসুস। দুজনেই বিশ্বকাপের বাকি ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন। লেফটব্যাক অ্যালেক্স সান্দ্রোও চোটে ভুগছেন। তিতের হাতে আর বিকল্প সাইড ব্যাক নেই। দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে হয়তো মিলিতাকে লেফট ব্যাকে নিয়ে এসে, দানি আলভেসকে রাইট ব্যাকে খেলাবেন তিতে।
আজ দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ব্রাজিলের কাছে ম্যাচটা কিন্তু সহজ হবে না। কারণ কোরিয়া শুরু থেকেই রক্ষণাত্মক ফুটবলের দিকে নজর দেবে। শেষ ২০–২৫ মিনিট আক্রমণে ঝড় তোলার সম্ভাবনা বেশি। তাই সতর্কভাবে মাঠে নামতে হবে ব্রাজিলকে। নেইমার ছাড়া এই ব্রাজিল দলের স্তম্ভ ক্যাসেমিরো ও থিয়াগো সিলভা। এই দুজন আটকে গেলে বাকিদের দায়িত্ব নিতে হবে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে কিন্তু চাপ নিয়েই মাঠে নামতে হবে ব্রাজিলকে।
অনেক আশা নিয়ে কাতার বিশ্বকাপে খেলতে এসেছিলেন। কিন্তু গ্রুপ লিগে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে গোড়ালিতে চোট পেয়ে ছিটকে যান। সুইজারল্যান্ড ও ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে গ্রুপ লিগের বাকি দুটি ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি। আশঙ্কা করা হয়েছিল, হয়তো বিশ্বকাপেই আর মাঠে নামতে পারবেন না। কিন্তু উন্নতমানের চিকিৎসার সৌজন্যে দ্রুত ফিট হয়ে ওঠেন নেইমার। চোট সারিয়ে শনিবার তিনি অনুশীলনেও নেমে পড়েন। নেইমার নিজের ইনস্টাগ্রামে অনুশীলন করার ভিডিও পোস্ট করেন। সেই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি আগের থেকে এখন অনেকটাই স্বস্তিবোধ করছি, আশা করছি আমি এখন ম্যাচে ফিরতে পারব।’ ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকেও নেইমারের অনুশীলনের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়। তখন থেকেই ব্রাজিল সমর্থকদের মনে আশার আলো সঞ্চার হয়।
কোরিয়ার বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে নেইমারের খেলার ব্যাপারটা নিশ্চিত করেছেন ব্রাজিল কোচ তিতে। তিনি বলেন, ‘নেইমার, দানিলো দু’জনই ফিট। খেলার মতো জায়গায় রয়েছে।’ নেইমার, দানিলো চোট সারিয়ে ফিরলেও তিতের চিন্তা অবশ্য খুব একটা কমছে না। ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে গুরুতর চোট পেয়েছেন অ্যালেক্স টেলস এবং গ্যাব্রিয়েল জেসুস। দুজনেই বিশ্বকাপের বাকি ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন। লেফটব্যাক অ্যালেক্স সান্দ্রোও চোটে ভুগছেন। তিতের হাতে আর বিকল্প সাইড ব্যাক নেই। দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে হয়তো মিলিতাকে লেফট ব্যাকে নিয়ে এসে, দানি আলভেসকে রাইট ব্যাকে খেলাবেন তিতে।
আজ দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ব্রাজিলের কাছে ম্যাচটা কিন্তু সহজ হবে না। কারণ কোরিয়া শুরু থেকেই রক্ষণাত্মক ফুটবলের দিকে নজর দেবে। শেষ ২০–২৫ মিনিট আক্রমণে ঝড় তোলার সম্ভাবনা বেশি। তাই সতর্কভাবে মাঠে নামতে হবে ব্রাজিলকে। নেইমার ছাড়া এই ব্রাজিল দলের স্তম্ভ ক্যাসেমিরো ও থিয়াগো সিলভা। এই দুজন আটকে গেলে বাকিদের দায়িত্ব নিতে হবে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে কিন্তু চাপ নিয়েই মাঠে নামতে হবে ব্রাজিলকে।