বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে কাঁদতে কাঁদতে মাঠ ছেড়েছিলেন নেইমার। বিপক্ষের আক্রমণে গোড়ালিতে চোট পেয়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আশা ভেঙেছিল সমর্থকদের। প্রশ্ন ছিল একটাই। কবে ফিরছেন নেইমার? অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে। চোট সারিয়ে ফিরতে চলেছেন নেইমার। শেষ ১৬-র ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধেই তিনি মাঠে ফিরতে চলেছেন। সম্প্রতি ব্রাজিল কোচ তিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে নেইমারের ফেরার খবর নিশ্চিত করেন। এই খবরে খুশির ঝলকানি ব্রাজিল সমর্থরদের মধ্যে। নেইমার আসায় দল যে বাড়তি অক্সিজেন পাবে তা বলাই যায়। গ্রুপস্তরে সার্বিয়া ম্যাচে ৮০ মিনিটের পর উঠে যান, তারপর আর গ্রুপস্তরের ম্যাচ খেলতে পারেননি।
কিছুদিন আগে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল, যাতে দেখা যায় মাঠে নেমে অনুশীলন করছেন নেইমার। তখনই আন্দাজ করা হয়েছিল চোট সেরেছে নেইমারের। এছাড়া তার আগে তিনি পুলে অনুশীলন করছিলেন। ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে ম্যাচে তিনি গ্যালারিতে বসে দলের হার দেখেছেন। এবার মাঠে নামার পালা। নেইমারের পাশাপাশি ড্যানিলো ও অ্যালেক্স স্যান্ড্রো চোট পেয়ে বেরিয়ে যান। কিছুদিন আগে গ্যাব্রিয়েল জেসুস ও অ্যালেক্স টেলেস চোট পেয়ে বিশ্বকাপের বাজি ম্যাচ থেকে বেরিয়ে যান।
রবিবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে ব্রাজিল কোচ তিতে বলেন, ‘নেইমার ট্রেনিং করছে এবং ও খেলবে। ও পুরো সুস্থ এবং খেলতে সক্ষম। ও শুরু থেকেই থাকবে এবং নিজের খেলাটাই খেলবে। আমি সবসময় চাই ও খেলুক, আমার সেরা প্লেয়ার ও।’ তিতে জানান দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ড্যানিলো খেলকে পারবেন। তবে স্য়ান্ড্রো খেলতে পারবেন না।
বিশ্বকাপ গ্রুপস্তরে তিনটে ম্যাচের মধ্যে দুটোতে জিতেছে ব্রাজিল। শেষ ম্যাচে রিজার্ভ দল নামিয়ে হারতে হয়। ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে ১-০ গোলে হারে সেলেকাওরা। যদিও তার আগেই তারা শেষ ১৬-র টিকিট নিশ্চিত করেছিল আর গ্রুপের শীর্ষে থেকে পরের রাউন্ডে তারা যায়। এবার নেইমার আসায় সনদের বিরুদ্ধে ব্রাজিল আরও শক্তিশালী হল তা বলাই যায়। দক্ষিণ কোরিয়া পর্তুগালকে হারিয়ে শেষ ১৬-র টিকিট পাকা করেছে। ফলে তাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রইল ব্রাজিল।
২০০২ সালের পর ব্রাজিলের ঘরে আর বিশ্বকাপ ঢোকেনি। এবারই সেই অপেক্ষার অবসান ঘটাতে চাইছে। নেইমার জানিয়েছেন এটাই সম্ভবত তাঁর শেষ বিশ্বকাপ। ফলে এবার বিশ্বকাপ জিতে ষষ্ঠবার চ্যাম্পিয়ন হতে চায় হলুদ লাতিন আমেরিকার এই দেশ।
কিছুদিন আগে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল, যাতে দেখা যায় মাঠে নেমে অনুশীলন করছেন নেইমার। তখনই আন্দাজ করা হয়েছিল চোট সেরেছে নেইমারের। এছাড়া তার আগে তিনি পুলে অনুশীলন করছিলেন। ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে ম্যাচে তিনি গ্যালারিতে বসে দলের হার দেখেছেন। এবার মাঠে নামার পালা। নেইমারের পাশাপাশি ড্যানিলো ও অ্যালেক্স স্যান্ড্রো চোট পেয়ে বেরিয়ে যান। কিছুদিন আগে গ্যাব্রিয়েল জেসুস ও অ্যালেক্স টেলেস চোট পেয়ে বিশ্বকাপের বাজি ম্যাচ থেকে বেরিয়ে যান।
রবিবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে ব্রাজিল কোচ তিতে বলেন, ‘নেইমার ট্রেনিং করছে এবং ও খেলবে। ও পুরো সুস্থ এবং খেলতে সক্ষম। ও শুরু থেকেই থাকবে এবং নিজের খেলাটাই খেলবে। আমি সবসময় চাই ও খেলুক, আমার সেরা প্লেয়ার ও।’ তিতে জানান দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ড্যানিলো খেলকে পারবেন। তবে স্য়ান্ড্রো খেলতে পারবেন না।
বিশ্বকাপ গ্রুপস্তরে তিনটে ম্যাচের মধ্যে দুটোতে জিতেছে ব্রাজিল। শেষ ম্যাচে রিজার্ভ দল নামিয়ে হারতে হয়। ক্যামেরুনের বিরুদ্ধে ১-০ গোলে হারে সেলেকাওরা। যদিও তার আগেই তারা শেষ ১৬-র টিকিট নিশ্চিত করেছিল আর গ্রুপের শীর্ষে থেকে পরের রাউন্ডে তারা যায়। এবার নেইমার আসায় সনদের বিরুদ্ধে ব্রাজিল আরও শক্তিশালী হল তা বলাই যায়। দক্ষিণ কোরিয়া পর্তুগালকে হারিয়ে শেষ ১৬-র টিকিট পাকা করেছে। ফলে তাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রইল ব্রাজিল।
২০০২ সালের পর ব্রাজিলের ঘরে আর বিশ্বকাপ ঢোকেনি। এবারই সেই অপেক্ষার অবসান ঘটাতে চাইছে। নেইমার জানিয়েছেন এটাই সম্ভবত তাঁর শেষ বিশ্বকাপ। ফলে এবার বিশ্বকাপ জিতে ষষ্ঠবার চ্যাম্পিয়ন হতে চায় হলুদ লাতিন আমেরিকার এই দেশ।