বিশ্বকাপ ফাইনালের যদি কোনও উদাহরণ চাওয়া হয় তাহলে আর্জেন্তিনা বনাম ফ্রান্সের ফাইনালটা হচ্ছে সঠিক উদাহরণ। প্রথমার্ধ যদি আর্জেন্তিনার হয় তাহলে দ্বিতীয়ার্ধ হচ্ছে ফ্রান্সের। প্রথমার্ধে ২-০ গোলে এগিয়ে রইল আর্জেন্তিনা আর দ্বিতীয়ার্ধে দুই গোল শোধ করল ফ্রান্স। ঠিক কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্তিনা বনাম নেদারল্য়ান্ডের ম্যাচের ছবি ভেসে উঠল। সেই ম্যাচে প্রথমে গোল করে এগিয়ে গিয়েছিল আর্জেন্তিনা আর দ্বিতীয়ার্ধের শেষ মুহূর্তে গোল করে সমতা ফিরিয়েছিল নেদারল্যান্ড। এখানেও একই ছবি। আর মেসিদের মুখের গ্রাস কাড়লেন কিলিয়ান এমবাপে। ৭৯ ও ৮১ মিনিটে পরপর দুটো গোল করে তিনি সমতা ফেরালেন। কেন তিনি বিশ্বসেরা প্রমাণ দিলেন। ম্যাচের নির্ধারিত ৯০ মিনিট শেষ হল ২-২ গোলে। ম্যাচ গড়াল এক্সট্রা টাইমে আর সেখানে জাদু দেখালেন মেসি। ১০৯ মিনিটের মাথায় দুর্দান্ত গোল করলেন লিওনেল মেসি। এরপর ফের পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। আর সেটা থেকে গোল করেন কিলিয়ান এমবাপে। হ্য়াটট্রিক করলেন তিনি। ২৩ বছরেও কেন তিনি সেরা তার প্রমাণ দিলেন। এক্সট্রা টাইম শেষ হয় ৩-৩ গোলে। এরপর ম্যাচ গড়ায় টাই ব্রেকারে।
ফাইনালের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিল আর্জেন্তিনা। ফরাসি ডিফেন্সেই বেশি সময় কাটান আর্জেন্তিনা প্লেয়াররা। একেরপর এক আক্রমণ শানাতে থাকে কিন্তু শক্তিশালী ফ্রান্স ডিফেন্সে কাছে বারবার আটকে যায় তারা। ফলে গোলের সুযোগ তৈরি করেও এগিয়ে যাওয়া হয়নি। ম্যাচের ২০ মিনিট পর থেকে ফ্রান্স কিছুটা আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করে। এই সময়টা মাঝমাঠে খেলাটা চলতে থাকে। এই পরিস্থিতিতে পেনাল্টি পায় আর্জেন্তিনা। ম্যাচের ২০ মিনিট ৫৬ সেকেন্ড নাগাদ পেনাল্টি বক্সে অ্যাঞ্জেলো ডি মারিয়াকে ফাউল করেন ডেম্বেলে। পেনাল্টি দেওয়া হয় আর্জেন্তিনাকে। পেনাল্টি নিতে আসেন লিওনেল মেসি। সামনে ছিলেন হুগো লরিস। অভিজ্ঞ মেসি গোল করতে কোনও ভুল করেননি। হুগো লরিসকে টপকে গোল করে যান তিনি। চলতি বিশ্বকাপে ৬ নম্বর গোলটি করে ফেলেন তিনি। এই ৬টার মধ্যে ৪টে গোল মেসি করলেন পেনাল্টি থেকে।
এরপর দ্বিতীয় গোল আসে আর্জেন্তিনার ডি মারিয়ার পা থেকে। ৩৬ মিনিটের মাথায় মাঝ মাঠ থেকে থ্রু বল ধরে দৌড় দেন তিনি। সহজেই পৌঁছে যান ফ্রান্সের ডিফেন্সে। সামনে শুধু হুগো লরিস। কাটাতে কোনও ভুল করেননি তিনি। সঙ্গে সঙ্গে গোল। ২-০ তে এগিয়ে গেল আর্জেন্তিনা। প্রথম গোলের ক্ষেত্রে পেনাল্টি পেলেন তিনি। আর দ্বিতীয় গোলটা তিনি নিজে করলেন। ঠিক সেমিফাইনালে মেসির ছবি দেখা গেল এবার ডি মারিয়ার খেলায়।
এরপর পুরো ম্য়াচে বলের দখল রাখে আর্জেন্তিনা। ফ্রান্স চেষ্টা করলেও মিডফিল্ডে আটকে যায় তারা। প্রথমার্ধে ফ্রান্স একটাও গোলমুখী শট নিতে পারেনি। যেখানে আর্জেন্তিনা নিল ৬টা শট। যারমধ্যে তিনটে গোলে রইল। দ্বিতীয়ার্ধে ৭৯ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। ওটামেন্ডির ভুলে গোল পায় ফ্রান্স। পেনাল্টি নিতে আসেন কিলিয়ান এমবাপে। সেটা জালে জড়াতে বেশি ভুল করেননি। এরপর ৮১ মিনিটের মাথায় ফের গোল এমবাপের। একক দক্ষতায় গোল করলেন তিনি।
ফাইনালের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিল আর্জেন্তিনা। ফরাসি ডিফেন্সেই বেশি সময় কাটান আর্জেন্তিনা প্লেয়াররা। একেরপর এক আক্রমণ শানাতে থাকে কিন্তু শক্তিশালী ফ্রান্স ডিফেন্সে কাছে বারবার আটকে যায় তারা। ফলে গোলের সুযোগ তৈরি করেও এগিয়ে যাওয়া হয়নি। ম্যাচের ২০ মিনিট পর থেকে ফ্রান্স কিছুটা আক্রমণাত্মক খেলা শুরু করে। এই সময়টা মাঝমাঠে খেলাটা চলতে থাকে। এই পরিস্থিতিতে পেনাল্টি পায় আর্জেন্তিনা। ম্যাচের ২০ মিনিট ৫৬ সেকেন্ড নাগাদ পেনাল্টি বক্সে অ্যাঞ্জেলো ডি মারিয়াকে ফাউল করেন ডেম্বেলে। পেনাল্টি দেওয়া হয় আর্জেন্তিনাকে। পেনাল্টি নিতে আসেন লিওনেল মেসি। সামনে ছিলেন হুগো লরিস। অভিজ্ঞ মেসি গোল করতে কোনও ভুল করেননি। হুগো লরিসকে টপকে গোল করে যান তিনি। চলতি বিশ্বকাপে ৬ নম্বর গোলটি করে ফেলেন তিনি। এই ৬টার মধ্যে ৪টে গোল মেসি করলেন পেনাল্টি থেকে।
এরপর দ্বিতীয় গোল আসে আর্জেন্তিনার ডি মারিয়ার পা থেকে। ৩৬ মিনিটের মাথায় মাঝ মাঠ থেকে থ্রু বল ধরে দৌড় দেন তিনি। সহজেই পৌঁছে যান ফ্রান্সের ডিফেন্সে। সামনে শুধু হুগো লরিস। কাটাতে কোনও ভুল করেননি তিনি। সঙ্গে সঙ্গে গোল। ২-০ তে এগিয়ে গেল আর্জেন্তিনা। প্রথম গোলের ক্ষেত্রে পেনাল্টি পেলেন তিনি। আর দ্বিতীয় গোলটা তিনি নিজে করলেন। ঠিক সেমিফাইনালে মেসির ছবি দেখা গেল এবার ডি মারিয়ার খেলায়।
এরপর পুরো ম্য়াচে বলের দখল রাখে আর্জেন্তিনা। ফ্রান্স চেষ্টা করলেও মিডফিল্ডে আটকে যায় তারা। প্রথমার্ধে ফ্রান্স একটাও গোলমুখী শট নিতে পারেনি। যেখানে আর্জেন্তিনা নিল ৬টা শট। যারমধ্যে তিনটে গোলে রইল।