এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রথম বিশ্বকাপ জয় সবসময়ই সবার কাছে স্পেশাল। সেইরকমই রোহিত শর্মার কাছেও স্পেশাল প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ জয়। ২০০৭ সালে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ জেতে ভারত। সেটাই ছিল রোহিত শর্মার কেরিয়ারের প্রথম বিশ্বকাপ। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নামার আগে নিজের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের অভিজ্ঞতা তুলে ধরলেন হিটম্যান।
ICC ইন্সটাগ্রামে রোহিত শর্মার ইন্টারভিউয়ের একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে। যেখানে রোহিত ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি কভারে দাঁড়িয়েছিলাম। যোগিন্দর শর্মা বোলিং করছিলেন। আমার মনে আছে যুবরাজ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছিলেন। মিসবা যখন শটটা খেলেন, আমি যুবরাজ ও শ্রীসন্থকে দেখছিলাম। সেই শট দেখে যুবরাজ নিজের মুখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে নেয়। ও চাইছিল না দেখতে। তাঁর মনে হয়েছিল শ্রীসন্থ ক্যাচটা ফেলে দেবেন। আমি জানতাম না তার মনের মধ্যে কী চলছিল।’
ভারতীয় দলের বর্তমান সহ অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘এটি ছিল আমার প্রথম বিশ্বকাপ। ফলে বিশ্বকাপ জিততে কেমন লাগে, সেই সম্পর্কে আমার কোনও ধারণা ছিল না। আমি শুধু প্রার্থনা করছিলাম ও যেন ক্যাচটা লুফে নেয়। শ্রীসন্থকে ওই জায়গা থেকে খুব বেশি নড়াচড়া করতে হয়নি এবং শেষপর্যন্ত ক্যাচটি ধরে নিয়েছিল।’
২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপে দু'বার পাকিস্তানকে হারায় ভারত। প্রথমে গ্রুপ স্তরে, পরে ফাইনালে। গ্রুপ স্তরে ম্যাচ ড্র হয় প্রথমে। তারপর ‘বোল আউট’-এর মাধ্যমে ম্যাচ শেষ হয়। এরপর ফাইনালে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয় ভারত। সেখানেও পাকিস্তানকে হারিয়ে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ ঘরে তোলে ধোনি ব্রিগেড। ফাইনালে শেষের দিকে মনে হয়েছিল পাকিস্তান জিতে যেতে পারে। মিসবা উল হক কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ভারতের সামনে। শেষ ওভার পর্যন্ত টানটান উত্তেজনা ছিল ম্যাচে। এরপর যোগীন্দর শর্মার স্পেলে ক্যাচ তুলে আউট হন মিসবা।
২০০৭ এর বিশ্বকাপে প্রায় নতুন দল নিয়ে নেমেছিল ভারত। ধোনির নেতৃত্বে দল যে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ জিতবে তা অনেকেই ভাবতে পারেননি। এরপর ২০১১ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতা হলেও টি-২০ বিশ্বকাপ জেতা হয়নি। এবার তা জিততে মরিয়া ভারত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ধারে ও ভারে বাকি দলের থেকে অনেকটাই এগিয়ে বিরাটরা। প্রতি বিভাগে বিশেষজ্ঞ প্লেয়াররা আছে। যা ভারতের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। তবে টি-২০ তে কোন দল জিতবে তা আগে থেকে বলা যায় না। কারণ প্রতিটা ওভার এখানে খুব গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাচ থেকে হারিয়ে যেতে যেমন একটা ওভার যথেষ্ঠ তেমনই ম্যাচে ফিরতেও একটা ওভার লাগে।
ICC ইন্সটাগ্রামে রোহিত শর্মার ইন্টারভিউয়ের একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে। যেখানে রোহিত ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি কভারে দাঁড়িয়েছিলাম। যোগিন্দর শর্মা বোলিং করছিলেন। আমার মনে আছে যুবরাজ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছিলেন। মিসবা যখন শটটা খেলেন, আমি যুবরাজ ও শ্রীসন্থকে দেখছিলাম। সেই শট দেখে যুবরাজ নিজের মুখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে নেয়। ও চাইছিল না দেখতে। তাঁর মনে হয়েছিল শ্রীসন্থ ক্যাচটা ফেলে দেবেন। আমি জানতাম না তার মনের মধ্যে কী চলছিল।’
ভারতীয় দলের বর্তমান সহ অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘এটি ছিল আমার প্রথম বিশ্বকাপ। ফলে বিশ্বকাপ জিততে কেমন লাগে, সেই সম্পর্কে আমার কোনও ধারণা ছিল না। আমি শুধু প্রার্থনা করছিলাম ও যেন ক্যাচটা লুফে নেয়। শ্রীসন্থকে ওই জায়গা থেকে খুব বেশি নড়াচড়া করতে হয়নি এবং শেষপর্যন্ত ক্যাচটি ধরে নিয়েছিল।’
২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপে দু'বার পাকিস্তানকে হারায় ভারত। প্রথমে গ্রুপ স্তরে, পরে ফাইনালে। গ্রুপ স্তরে ম্যাচ ড্র হয় প্রথমে। তারপর ‘বোল আউট’-এর মাধ্যমে ম্যাচ শেষ হয়। এরপর ফাইনালে পাকিস্তানের মুখোমুখি হয় ভারত। সেখানেও পাকিস্তানকে হারিয়ে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ ঘরে তোলে ধোনি ব্রিগেড। ফাইনালে শেষের দিকে মনে হয়েছিল পাকিস্তান জিতে যেতে পারে। মিসবা উল হক কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ভারতের সামনে। শেষ ওভার পর্যন্ত টানটান উত্তেজনা ছিল ম্যাচে। এরপর যোগীন্দর শর্মার স্পেলে ক্যাচ তুলে আউট হন মিসবা।
২০০৭ এর বিশ্বকাপে প্রায় নতুন দল নিয়ে নেমেছিল ভারত। ধোনির নেতৃত্বে দল যে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ জিতবে তা অনেকেই ভাবতে পারেননি। এরপর ২০১১ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জেতা হলেও টি-২০ বিশ্বকাপ জেতা হয়নি। এবার তা জিততে মরিয়া ভারত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ধারে ও ভারে বাকি দলের থেকে অনেকটাই এগিয়ে বিরাটরা। প্রতি বিভাগে বিশেষজ্ঞ প্লেয়াররা আছে। যা ভারতের জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট। তবে টি-২০ তে কোন দল জিতবে তা আগে থেকে বলা যায় না। কারণ প্রতিটা ওভার এখানে খুব গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাচ থেকে হারিয়ে যেতে যেমন একটা ওভার যথেষ্ঠ তেমনই ম্যাচে ফিরতেও একটা ওভার লাগে।