এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ২০২১ টি-২০ বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ইতিমধ্যেই ছিটকে গিয়েছে। তবে গ্রুপ পর্যায়ে এখনও ভারতের একটা ম্যাচ খেলা বাকি রয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে আয়োজিত বিশ্বকাপে শেষ চারের লড়াইয়ে নিজেদের নাম লেখাতে পারেননি কোহলিরা। শেষবার ২০১২ সালে শ্রীলঙ্কায় আয়োজিত টি-২০ বিশ্বকাপে এমন লজ্জাজনক পরিস্থিতির সাক্ষী হয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল।
কিন্তু যে দলটা ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে ধামাকাদার পারফরম্যান্স করছে, দলে রয়েছেন একাধিক বিশ্বখ্যাত তারকা ক্রিকেটার, তারা যে কীভাবে টি-২০ বিশ্বকাপে এমন জঘন্য পারফরম্যান্স করল, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিস্তর কাটাছেঁড়া শুরু হয়ে গিয়েছে। সবথেকে লজ্জার ব্যাপার হল, ভারত চলতি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্যায়ই টপকাতে পারেনি। আর সেটাই তুলে দিয়েছে বেশ কয়েকটি অনভিপ্রেত প্রশ্ন।
আসুন দেখে নেওয়া যাক, ভারতের এমন অপ্রত্যাশিতভাবে বেরিয়ে যাওয়ার পিছনে আসল কারণটা কী?
দলের নির্বাচন
কয়েকমাস আগে আইপিএল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় পর্যায় শুরুর হওয়ার আগে এটা বেশ স্পষ্ট মনে করা হয়েছিল যে টি-২০ বিশ্বকাপের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট দল বোধহয় নিজেদের দল চূড়ান্ত করে ফেলেছে। এই টি-২০ লিগের বেশ কয়েকজন টপ পারফরমারও বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাননি। আর সেকারণেই উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলের যুজবেন্দ্র চাহালই তাদের মধ্যে একজন। তিনি জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ পাননি। সুযোগ পাননি রাহুল চাহারেরও ওই একই অবস্থা। ঋতুরাজ গায়কোয়াড় কমলা টুপি অর্জন করলেও শেষ পর্যন্ত তিনি জাতীয় ক্রিকেট দলে সুযোগ পাননি।
অন্যদিকে ভুবনেশ্বর কুমার আইপিএল টুর্নামেন্টে মনে রাখার মতো কোনও পারফরম্যান্স করেননি। তাঁকে থেকে যেতে বলা হল। আইপিএল টুর্নামেন্টে বারবার নজর কেড়েছিলেন দীপক চাহার। এমনকী তাঁর ফ্র্যাঞ্চাইজি খেতাবও জিতেছিল। তাঁকেও রিজার্ভে রেখে দেওয়া হল। অলরাউন্ডার অক্সর প্যাটেলও যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্স করেছিলেন। তাঁকেও প্রথম ১৫ জনের দলে রাখা হল না। তাঁর জায়গায় নিয়ে আসা হল শার্দূল ঠাকুরকে। তাঁকে দুটো ম্যাচ খেলানো হলেও, শেষপর্যন্ত উইকেট শিকার করতে পারেননি।
প্রাথমিক পরাজয়ের ধাক্কা
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১০ উইকেটে হেরে চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে শুরু হয় ভারতের অভিযান। কী করা হল? ভুবনেশ্বরকে বাদ দিয়ে দলে নিয়ে আসা হল শার্দূল ঠাকুরকে। আনফিট সূর্যকুমার যাদবের পরিবর্তে দলে এলেন ইশান কিষান। এদের দুজনের মধ্যে কেউই ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারলেন না। ফলে দ্বিতীয় ম্যাচেও হারতে হল ভারতকে।
তবে সবথেকে বড় পরিবর্তনটি করা হয়েছিল ব্যাটিং অর্ডারে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কেএল রাহুলের সঙ্গে রোহিত শর্মা ওপেন করেছিলেন। কিন্তু, দুজনেই তাড়াতাড়ি প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে রাহুলের সঙ্গে ইশানকে ওপেন করতে পাঠানো হয়। আর তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামেন রোহিত। তবে আফগানিস্তান ম্যাচে আবারও পুরনো ব্যাটিং অর্ডার ফিরিয়ে আনা হয়।
রিজার্ভ বেঞ্চে বসে রইলেন সামনের সারির স্পিনাররা
বিশ্বকাপ শুরুর আগেই লেগস্পিনার রাহুল চাহারের উপরে অগাধ আস্থা ছিল ভারতীয় ক্রিকেট দলের। তাঁকে দলের ফ্রন্টলাইন স্পিনার হিসেবেই দেখা হয়েছিল। কিন্তু, টুর্নামেন্টের মূলপর্বে তাঁকে একটাও ম্যাচ খেলানো হল না। তাঁর বদলে টিম ম্যানেজমেন্ট রবীন্দ্র জাদেজা এবং বরুণ চক্রবর্তীর উপরে আস্থা রেখেছিল। অন্য দলগুলো যেখানে কমপক্ষে একজন করে স্পেশালিস্ট স্পিনার নিয়মিতভাবে খেলিয়েই গিয়েছে, সেখানে ভারতীয় ক্রিকেট দল কেন এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল, তার জবাব কারোর কাছে নেই।
তবে দেরিতে হলেও বোধদয় হয়ে টিম ইন্ডিয়ার। দলের অভিজ্ঞ অফস্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে দেওয়া হয়েছে সুযোগ। পাকিস্তান কিংবা নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁকে প্রথম একাদশে সুযোগ দেওয়া না হলেও, আফগানিস্তান এবং স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁকে দলে নেওয়া হয়েছে। অশ্বিনের মধ্যে যে অভিজ্ঞতা রয়েছে, সেটা যে কোনও বড় ম্য়াচে কাজে লাগাতেই পারত ভারত। কিন্তু, তাঁকে অনেকটা দেরিতেই মাঠে নামার সুযোগ দেওয়া হল।
দেখা মেলেনি অলরাউন্ডার হার্দিকের
ভারতীয় ক্রিকেট দলে একজন ফাস্ট বোলার অলরাউন্ডারের সবথেকে বেশি অভাব রয়েছে। ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট এই টুর্নামেন্টে হার্দিক পান্ডিয়ার উপরে দাঁও রেখেছিল। কিন্তু, হার্দিক বল হাতে সেভাবে প্রভাবিত করতে পারেননি। পাশাপাশি ফিনিশার হিসেবেও ভূমিকা পালন করতে তিনি একেবারে ব্যর্থ হয়েছেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করেছেন ৮ বলে ১১ রান, নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২৪ বলে ২৩ রান। তবে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে তিনি ১৩ বলে ৩৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। কিন্তু, তাতে লাভটা কি হল? গোটা টুর্নামেন্ট জুড়েই হার্দিকের ফিটনেস নিয়ে একটা জল্পনা চলেছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তিনি বল করেননি। পরের ম্যাচে ২ ওভার বল করলেও, কোনও উইকেট শিকার করতে পারেননি।
বায়ো বাবলের ক্লান্তি
জসপ্রীত বুমরাহের পর এবার এই একই বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ ভরত অরুণ। চলতি বছরের এপ্রিল মাস থেকেই বিভিন্ন বায়ো বাবলের মধ্যে ভারতীয় ক্রিকেট দল ঘোরাফেরা করছে। এপ্রিল-মে মাস নাগাদ আইপিএল টুর্নামেন্টের প্রথম পর্যায় আয়োজন করা হয়েছিল। তারপরই শুরু হয় ইংল্যান্ডের লম্বা সফর। আর যারা ইংল্যান্ড সফরে সুযোগ পাননি, তাদেরকে শ্রীলঙ্কা সফরে সীমিত ওভারের ক্রিকেট ম্যাচ খেলতে পাঠানো হয়েছিল। ইংল্যান্ড সফরের পরেই শুরু হয়ে যায় আইপিএল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় পর্যায়। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ শেষ হওয়ার মাত্র ২ দিনের মধ্যে শুরু হয়ে যায় টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ।
জৈব সুরক্ষা বলয়ের ক্লান্তি প্রসঙ্গে জসপ্রীত বুমরাহ যথার্থভাবেই বলেছিলেন, 'আপনারও কখনও কখনও বিশ্রামের দরকার পড়ে।'
কিন্তু যে দলটা ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে ধামাকাদার পারফরম্যান্স করছে, দলে রয়েছেন একাধিক বিশ্বখ্যাত তারকা ক্রিকেটার, তারা যে কীভাবে টি-২০ বিশ্বকাপে এমন জঘন্য পারফরম্যান্স করল, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিস্তর কাটাছেঁড়া শুরু হয়ে গিয়েছে। সবথেকে লজ্জার ব্যাপার হল, ভারত চলতি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্যায়ই টপকাতে পারেনি। আর সেটাই তুলে দিয়েছে বেশ কয়েকটি অনভিপ্রেত প্রশ্ন।
আসুন দেখে নেওয়া যাক, ভারতের এমন অপ্রত্যাশিতভাবে বেরিয়ে যাওয়ার পিছনে আসল কারণটা কী?
দলের নির্বাচন
কয়েকমাস আগে আইপিএল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় পর্যায় শুরুর হওয়ার আগে এটা বেশ স্পষ্ট মনে করা হয়েছিল যে টি-২০ বিশ্বকাপের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট দল বোধহয় নিজেদের দল চূড়ান্ত করে ফেলেছে। এই টি-২০ লিগের বেশ কয়েকজন টপ পারফরমারও বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাননি। আর সেকারণেই উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলের যুজবেন্দ্র চাহালই তাদের মধ্যে একজন। তিনি জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলার সুযোগ পাননি। সুযোগ পাননি রাহুল চাহারেরও ওই একই অবস্থা। ঋতুরাজ গায়কোয়াড় কমলা টুপি অর্জন করলেও শেষ পর্যন্ত তিনি জাতীয় ক্রিকেট দলে সুযোগ পাননি।
অন্যদিকে ভুবনেশ্বর কুমার আইপিএল টুর্নামেন্টে মনে রাখার মতো কোনও পারফরম্যান্স করেননি। তাঁকে থেকে যেতে বলা হল। আইপিএল টুর্নামেন্টে বারবার নজর কেড়েছিলেন দীপক চাহার। এমনকী তাঁর ফ্র্যাঞ্চাইজি খেতাবও জিতেছিল। তাঁকেও রিজার্ভে রেখে দেওয়া হল। অলরাউন্ডার অক্সর প্যাটেলও যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্স করেছিলেন। তাঁকেও প্রথম ১৫ জনের দলে রাখা হল না। তাঁর জায়গায় নিয়ে আসা হল শার্দূল ঠাকুরকে। তাঁকে দুটো ম্যাচ খেলানো হলেও, শেষপর্যন্ত উইকেট শিকার করতে পারেননি।
প্রাথমিক পরাজয়ের ধাক্কা
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১০ উইকেটে হেরে চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে শুরু হয় ভারতের অভিযান। কী করা হল? ভুবনেশ্বরকে বাদ দিয়ে দলে নিয়ে আসা হল শার্দূল ঠাকুরকে। আনফিট সূর্যকুমার যাদবের পরিবর্তে দলে এলেন ইশান কিষান। এদের দুজনের মধ্যে কেউই ব্যাট হাতে জ্বলে উঠতে পারলেন না। ফলে দ্বিতীয় ম্যাচেও হারতে হল ভারতকে।
তবে সবথেকে বড় পরিবর্তনটি করা হয়েছিল ব্যাটিং অর্ডারে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কেএল রাহুলের সঙ্গে রোহিত শর্মা ওপেন করেছিলেন। কিন্তু, দুজনেই তাড়াতাড়ি প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে রাহুলের সঙ্গে ইশানকে ওপেন করতে পাঠানো হয়। আর তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামেন রোহিত। তবে আফগানিস্তান ম্যাচে আবারও পুরনো ব্যাটিং অর্ডার ফিরিয়ে আনা হয়।
রিজার্ভ বেঞ্চে বসে রইলেন সামনের সারির স্পিনাররা
বিশ্বকাপ শুরুর আগেই লেগস্পিনার রাহুল চাহারের উপরে অগাধ আস্থা ছিল ভারতীয় ক্রিকেট দলের। তাঁকে দলের ফ্রন্টলাইন স্পিনার হিসেবেই দেখা হয়েছিল। কিন্তু, টুর্নামেন্টের মূলপর্বে তাঁকে একটাও ম্যাচ খেলানো হল না। তাঁর বদলে টিম ম্যানেজমেন্ট রবীন্দ্র জাদেজা এবং বরুণ চক্রবর্তীর উপরে আস্থা রেখেছিল। অন্য দলগুলো যেখানে কমপক্ষে একজন করে স্পেশালিস্ট স্পিনার নিয়মিতভাবে খেলিয়েই গিয়েছে, সেখানে ভারতীয় ক্রিকেট দল কেন এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল, তার জবাব কারোর কাছে নেই।
তবে দেরিতে হলেও বোধদয় হয়ে টিম ইন্ডিয়ার। দলের অভিজ্ঞ অফস্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে দেওয়া হয়েছে সুযোগ। পাকিস্তান কিংবা নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁকে প্রথম একাদশে সুযোগ দেওয়া না হলেও, আফগানিস্তান এবং স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁকে দলে নেওয়া হয়েছে। অশ্বিনের মধ্যে যে অভিজ্ঞতা রয়েছে, সেটা যে কোনও বড় ম্য়াচে কাজে লাগাতেই পারত ভারত। কিন্তু, তাঁকে অনেকটা দেরিতেই মাঠে নামার সুযোগ দেওয়া হল।
দেখা মেলেনি অলরাউন্ডার হার্দিকের
ভারতীয় ক্রিকেট দলে একজন ফাস্ট বোলার অলরাউন্ডারের সবথেকে বেশি অভাব রয়েছে। ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট এই টুর্নামেন্টে হার্দিক পান্ডিয়ার উপরে দাঁও রেখেছিল। কিন্তু, হার্দিক বল হাতে সেভাবে প্রভাবিত করতে পারেননি। পাশাপাশি ফিনিশার হিসেবেও ভূমিকা পালন করতে তিনি একেবারে ব্যর্থ হয়েছেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করেছেন ৮ বলে ১১ রান, নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২৪ বলে ২৩ রান। তবে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে তিনি ১৩ বলে ৩৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। কিন্তু, তাতে লাভটা কি হল? গোটা টুর্নামেন্ট জুড়েই হার্দিকের ফিটনেস নিয়ে একটা জল্পনা চলেছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তিনি বল করেননি। পরের ম্যাচে ২ ওভার বল করলেও, কোনও উইকেট শিকার করতে পারেননি।
বায়ো বাবলের ক্লান্তি
জসপ্রীত বুমরাহের পর এবার এই একই বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের বোলিং কোচ ভরত অরুণ। চলতি বছরের এপ্রিল মাস থেকেই বিভিন্ন বায়ো বাবলের মধ্যে ভারতীয় ক্রিকেট দল ঘোরাফেরা করছে। এপ্রিল-মে মাস নাগাদ আইপিএল টুর্নামেন্টের প্রথম পর্যায় আয়োজন করা হয়েছিল। তারপরই শুরু হয় ইংল্যান্ডের লম্বা সফর। আর যারা ইংল্যান্ড সফরে সুযোগ পাননি, তাদেরকে শ্রীলঙ্কা সফরে সীমিত ওভারের ক্রিকেট ম্যাচ খেলতে পাঠানো হয়েছিল। ইংল্যান্ড সফরের পরেই শুরু হয়ে যায় আইপিএল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় পর্যায়। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ শেষ হওয়ার মাত্র ২ দিনের মধ্যে শুরু হয়ে যায় টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ।
জৈব সুরক্ষা বলয়ের ক্লান্তি প্রসঙ্গে জসপ্রীত বুমরাহ যথার্থভাবেই বলেছিলেন, 'আপনারও কখনও কখনও বিশ্রামের দরকার পড়ে।'