এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বুধবার ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (BCCI) এই মুহূর্তের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ওয়ানডে ফরম্যাটের অধিনায়ক পদ থেকে বিরাট কোহলিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই জায়গায় ওয়ানডে ফরম্যাটে রোহিত শর্মাকে নতুন অধিনায়ক হিসেবে নিয়ে আসা হয়েছে। জানা গিয়েছে ২০২৩ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। তবে বোর্ডের এই সিদ্ধান্তে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে গিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের সমর্থকেরা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমর্থকেরা ইতিমধ্যেই নিজেদের মতামত পেশ করছেন। কেউ কেউ বিরাট কোহলিকে সাপোর্ট করছেন, কেউ আবার BCCI-এর এই সিদ্ধান্তকে একেবারেই মেনে নিতে পারছেন না। তবে অধিকাংশ ক্রিকেট সমর্থকেরাই একথা মনে করছেন যে ২০২৩ সালে আয়োজিত আগামী বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে একেবারেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। একজন নেট নাগরিক তো বললেন, রোহিত শর্মাকে ভারতীয় ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নির্বাচন করায়, তিনি খুব খুশি। কিন্তু, কোহলির জন্যও কিছুটা দুঃখ হচ্ছে। ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ পর্যন্ত অন্তত অপেক্ষা করা উচিত ছিল।
হাত কামড়াতে হবে BCCI-কে!
অপর একজন নেট নাগরিক আবার সিংহের সঙ্গে বিরাট কোহলির ছবি শেয়ার করেছেন। লিখেছেন, রাজা আবারও প্রত্যাবর্তন করবে। সেইসঙ্গে ওই পোস্টে BCCI-কে মেনশন করে লেখা রয়েছে, খুব তাড়াতাড়িই আপনারা বুঝতে পারবেন যে আপনাদের এই সিদ্ধান্ত কতটা ভুল ছিল। অন্যদিকে এক ইউজার বিরাট কোহলির উদ্দেশ্যে লিখেছেন, গোটা বিশ্ব যাই বলুক না কেন, আপনি চিরকাল আমাদের হৃদয়ে অধিনায়ক হয়েই থাকবেন।
জানা গিয়েছে, শেষের দিকে ড্রেসিংরুমে জনপ্রিয়তা হারাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। তাঁর নেতৃত্ব পছন্দ করছিলেন না সতীর্থদের অনেকেই। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পরে অনেকে বিরাটের বিরুদ্ধে অভিযোগও জানিয়েছিলেন বোর্ডের কাছে। অবশেষে সবকিছুর অবসান ঘটিয়ে বিরাটের হাত থেকে ব্যাটনটা কেড়ে নিল বোর্ড। সাদা বলের দায়িত্ব পেলেন রোহিত। আর বিরাট রইলেন লাল বলের দায়িত্বে।
বিরাট অধিনায়কত্ব শুরু করেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনির সময়ে। ধোনিকেও ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল, 'সময় ফুরিয়েছে'। ধোনি সে সময় ধীরে ধীরে বিরাটকে তৈরি করেছিলেন। সেই সূত্রেই ২০১৯ সালে বিরাটের বিশ্বকাপে অধিনায়কত্ব। তারপর থেকেই কোহলি সবথেকে শক্তিশালী অধিনায়ক হয়ে যান। যিনি নিজের মত করে দল তৈরি করতেন। খেলাতেন। যা নিয়ে একাধিকবার বিরাটের সঙ্গে নির্বাচকদের গন্ডগোলও হয়েছিল। কিন্তু, অবশেষে 'বিরাট যুগ'-এরও সমাপ্তি ঘটাল বোর্ড। বিরাট এখন শুধু লাল বলের নেতা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমর্থকেরা ইতিমধ্যেই নিজেদের মতামত পেশ করছেন। কেউ কেউ বিরাট কোহলিকে সাপোর্ট করছেন, কেউ আবার BCCI-এর এই সিদ্ধান্তকে একেবারেই মেনে নিতে পারছেন না। তবে অধিকাংশ ক্রিকেট সমর্থকেরাই একথা মনে করছেন যে ২০২৩ সালে আয়োজিত আগামী বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে একেবারেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। একজন নেট নাগরিক তো বললেন, রোহিত শর্মাকে ভারতীয় ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে নির্বাচন করায়, তিনি খুব খুশি। কিন্তু, কোহলির জন্যও কিছুটা দুঃখ হচ্ছে। ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ পর্যন্ত অন্তত অপেক্ষা করা উচিত ছিল।
হাত কামড়াতে হবে BCCI-কে!
অপর একজন নেট নাগরিক আবার সিংহের সঙ্গে বিরাট কোহলির ছবি শেয়ার করেছেন। লিখেছেন, রাজা আবারও প্রত্যাবর্তন করবে। সেইসঙ্গে ওই পোস্টে BCCI-কে মেনশন করে লেখা রয়েছে, খুব তাড়াতাড়িই আপনারা বুঝতে পারবেন যে আপনাদের এই সিদ্ধান্ত কতটা ভুল ছিল। অন্যদিকে এক ইউজার বিরাট কোহলির উদ্দেশ্যে লিখেছেন, গোটা বিশ্ব যাই বলুক না কেন, আপনি চিরকাল আমাদের হৃদয়ে অধিনায়ক হয়েই থাকবেন।
জানা গিয়েছে, শেষের দিকে ড্রেসিংরুমে জনপ্রিয়তা হারাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। তাঁর নেতৃত্ব পছন্দ করছিলেন না সতীর্থদের অনেকেই। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পরে অনেকে বিরাটের বিরুদ্ধে অভিযোগও জানিয়েছিলেন বোর্ডের কাছে। অবশেষে সবকিছুর অবসান ঘটিয়ে বিরাটের হাত থেকে ব্যাটনটা কেড়ে নিল বোর্ড। সাদা বলের দায়িত্ব পেলেন রোহিত। আর বিরাট রইলেন লাল বলের দায়িত্বে।
বিরাট অধিনায়কত্ব শুরু করেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনির সময়ে। ধোনিকেও ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল, 'সময় ফুরিয়েছে'। ধোনি সে সময় ধীরে ধীরে বিরাটকে তৈরি করেছিলেন। সেই সূত্রেই ২০১৯ সালে বিরাটের বিশ্বকাপে অধিনায়কত্ব। তারপর থেকেই কোহলি সবথেকে শক্তিশালী অধিনায়ক হয়ে যান। যিনি নিজের মত করে দল তৈরি করতেন। খেলাতেন। যা নিয়ে একাধিকবার বিরাটের সঙ্গে নির্বাচকদের গন্ডগোলও হয়েছিল। কিন্তু, অবশেষে 'বিরাট যুগ'-এরও সমাপ্তি ঘটাল বোর্ড। বিরাট এখন শুধু লাল বলের নেতা।