MS Dhoni Retirement : ধোনির সঙ্গেই কেন নিয়েছিলেন অবসর? 'গোপন কথা' ফাঁস রায়নার
২০২০ সালের ১৫ অগাস্ট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। যদিও এখনও তিনি আইপিএল খেলে যাচ্ছেন।
২০২০ সালের ১৫ অগাস্ট ভারতীয় ক্রিকেট দলের (Indian Cricket Team) প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি (MS Dhoni) এবং তারকা ব্যাটার সুরেশ রায়না (Suresh Raina) অবসরের কথা ঘোষণা করেছিলেন। ক্রিকেট মাঠ এবং মাঠের বাইরে এই দুই খেলোয়াড়ের মধ্যে বন্ধুত্ব যে কতটা গভীর ছিল, সেটা আর আলাদা করে বলে দেওয়ার দরকার নেই। পাশাপাশি তাঁরা দুজনেই ম্যাচ উইনার ছিলেন। এক বর্ণাঢ্য কেরিয়ারের শেষে মহেন্দ্র সিং ধোনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করে অবসরের কথা ঘোষণা করেছিলেন। মাহির এই সিদ্ধান্ত প্রত্যেক ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থককে স্তম্ভিত করেছিল। ধোনি অবসর নেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সুরেশ রায়নাও রিটায়ারমেন্টের কথা ঘোষণা করে দেন। কিন্তু, কেন এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন তিনি? ধোনি অবসর নেওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই তিনি এই একই ঘোষণা করলেন? এতদিন পর নিজের মুখেই স্বীকার করলেন আসল সত্যিটা।
অবশেষে ফাঁস হল গোপন কথাটি
মহেন্দ্র সিং ধোনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করার মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যেই সুরেশ রায়নাও রিটায়ারমেন্টের ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। 'স্পোর্টস তক'কে দেওয়া একটি বিশেষ ইন্টারভিউয়ে রায়না বলেন, 'আমরা একসঙ্গে অনেক ম্যাচ খেলেছি। আমি ওঁর সঙ্গে ভারত এবং সিএসকে দলেও একসঙ্গে খেলার সৌভাগ্য অর্জন করেছি। ইতিমধ্যে প্রচুর ভালোবাসা পেয়েছি। আমি গাজিয়াবাদ থেকে এসেছিলাম, আর ধোনি রাঁচি থেকে। প্রথমে আমি ধোনির হয়ে খেলি, তারপর আমি দেশের হয়ে। এটাই আমাদের মধ্যে সম্পর্ক। আমরা একসঙ্গে এত ফাইনাল খেলেছি যে তার ইয়ত্তা নেই। একসঙ্গে বিশ্বকাপেও খেলেছি। উনি একজন মহান অধিনায়ক, তার থেকেও বড় কথা অনেক বড় মনের মানুষ।'
বহু ম্যাচ জিতিয়েছেন সুরেশ রায়না
২০০৫ সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলে ডেবিউ করেছিলেন সুরেশ রায়না। তিনি একদিনের ক্রিকেট প্রথমে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। তবে অভিষেক টেস্ট ম্যাচে শতরান করে রায়না সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন। রায়না ভারতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে ২২৬টি একদিনের ম্যাচে ৫,৬১৫ রান করেছিলেন। এরমধ্যে পাঁচটি সেঞ্চুরি এবং ৩৬টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। পাশাপাশি ১৮টি টেস্ট ম্যাচে তিনি ৭৬৮ রান করেছেন। অন্য়দিকে ৭৮টি আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচে তিনি একটি শতরান এবং পাঁচটি হাফসেঞ্চুরির দৌলতে ১,৬০৫ রান করেছেন।
একবার দেখে নিন ধোনির কেরিয়ারও
যদি মহেন্দ্র সিং ধোনির প্রসঙ্গ ওঠে, তিনি অধিনায়ক হিসেবে তিনি তিনটে আইসিসি খেতাব জয় করেছেন। আর ভারতীয় ক্রিকেট দলের একমাত্র অধিনায়ক হিসেবে তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। ২০০৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একদিনের ক্রিকেটে ডেবিউ করেছিলেন ধোনি। এরপর ২০০৭ সালে প্রথমবার তাঁর হাতে ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব তুলে দেওয়া হয়েছিল। তাঁর নেতৃত্বেই টিম ইন্ডিয়া ২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপ, ২০১১ সালে বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির খেতাব জয় করেছিল।
অবশেষে ফাঁস হল গোপন কথাটি
মহেন্দ্র সিং ধোনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করার মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যেই সুরেশ রায়নাও রিটায়ারমেন্টের ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। 'স্পোর্টস তক'কে দেওয়া একটি বিশেষ ইন্টারভিউয়ে রায়না বলেন, 'আমরা একসঙ্গে অনেক ম্যাচ খেলেছি। আমি ওঁর সঙ্গে ভারত এবং সিএসকে দলেও একসঙ্গে খেলার সৌভাগ্য অর্জন করেছি। ইতিমধ্যে প্রচুর ভালোবাসা পেয়েছি। আমি গাজিয়াবাদ থেকে এসেছিলাম, আর ধোনি রাঁচি থেকে। প্রথমে আমি ধোনির হয়ে খেলি, তারপর আমি দেশের হয়ে। এটাই আমাদের মধ্যে সম্পর্ক। আমরা একসঙ্গে এত ফাইনাল খেলেছি যে তার ইয়ত্তা নেই। একসঙ্গে বিশ্বকাপেও খেলেছি। উনি একজন মহান অধিনায়ক, তার থেকেও বড় কথা অনেক বড় মনের মানুষ।'
বহু ম্যাচ জিতিয়েছেন সুরেশ রায়না
২০০৫ সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলে ডেবিউ করেছিলেন সুরেশ রায়না। তিনি একদিনের ক্রিকেট প্রথমে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। তবে অভিষেক টেস্ট ম্যাচে শতরান করে রায়না সবাইকে চমকে দিয়েছিলেন। রায়না ভারতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে ২২৬টি একদিনের ম্যাচে ৫,৬১৫ রান করেছিলেন। এরমধ্যে পাঁচটি সেঞ্চুরি এবং ৩৬টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। পাশাপাশি ১৮টি টেস্ট ম্যাচে তিনি ৭৬৮ রান করেছেন। অন্য়দিকে ৭৮টি আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচে তিনি একটি শতরান এবং পাঁচটি হাফসেঞ্চুরির দৌলতে ১,৬০৫ রান করেছেন।
একবার দেখে নিন ধোনির কেরিয়ারও
যদি মহেন্দ্র সিং ধোনির প্রসঙ্গ ওঠে, তিনি অধিনায়ক হিসেবে তিনি তিনটে আইসিসি খেতাব জয় করেছেন। আর ভারতীয় ক্রিকেট দলের একমাত্র অধিনায়ক হিসেবে তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। ২০০৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একদিনের ক্রিকেটে ডেবিউ করেছিলেন ধোনি। এরপর ২০০৭ সালে প্রথমবার তাঁর হাতে ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব তুলে দেওয়া হয়েছিল। তাঁর নেতৃত্বেই টিম ইন্ডিয়া ২০০৭ সালে টি-২০ বিশ্বকাপ, ২০১১ সালে বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির খেতাব জয় করেছিল।