IND vs SA 3rd T20 : অসহায় আত্মসমর্পন ভারতের, দাপুটে জয় দক্ষিণ আফ্রিকার
IND vs SA 3rd T20 : আগের ম্যাচে ভারতের বোলিংয়ের দুর্বলতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলেন ডেভিড মিলার। ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে রিলে রুসোর তান্ডবে আরও একবার ভারতীয় বোলিংয়ের কঙ্কালসার চেহারা বেরিয়ে এল। রসোর দাপটে তৃতীয় টি২০ ম্যাচে ভারতকে ৪৯ রানে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। সিরিজের শেষ ম্যাচ জিতে টি-২০ বিশ্বকাপের আগে মনোবল কিছুটা ফিরে পেল প্রোটিয়া শিবির।
হাইলাইটস
- আগের ম্যাচে ভারতের বোলিংয়ের দুর্বলতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলেন ডেভিড মিলার।
- ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে রিলে রুসোর তান্ডবে আরও একবার ভারতীয় বোলিংয়ের কঙ্কালসার চেহারা বেরিয়ে এল।
- রসোর দাপটে তৃতীয় টি২০ ম্যাচে ভারতকে ৪৯ রানে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা।
আগের ম্যাচে ভারতের বোলিংয়ের দুর্বলতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলেন ডেভিড মিলার। ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে রিলে রুসোর তান্ডবে আরও একবার ভারতীয় বোলিংয়ের কঙ্কালসার চেহারা বেরিয়ে এল। রসোর দাপটে তৃতীয় টি২০ ম্যাচে ভারতকে ৪৯ রানে হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের ২২৭/৩ রানের জবাবে ১৭৮ রানে শেষ ভারত। সিরিজের শেষ ম্যাচ জিতে টি-২০ বিশ্বকাপের আগে মনোবল কিছুটা ফিরে পেল প্রোটিয়া শিবির।
সিরিজ জিতে যাওয়ায় নিয়মরক্ষার ম্যাচে ভারত এদিন বিশ্রাম দিয়েছিল বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, অর্শদীপ সিংদের। কোহলির পরিবর্তে প্রথম একাদশে ঢোকেন শ্রেয়স আয়ার, রাহুলের পরিবর্তে উমেশ যাদব ও অর্শদীপের জায়গায় মহম্মদ সিরাজ। টস জিতে এদিন দক্ষিণ আফ্রিকাকে ব্যাট করতে পাঠান রোহিত শর্মা। ভারতের বিরুদ্ধে টি২০ সিরিজ বিভীষিকা হয়ে থাকল প্রোটিয়া অধিনায়ক তেম্বা বাভুমার কাছে। এদিনও তিনি ব্যর্থ। ৮ বলে মাত্র ৩ রান করে তিনি উমেশ যাদবের বলে আউট হন। বিশ্বকাপে বাভুমার ফর্ম চিন্তায় রাখবে প্রোটিয়া টিম ম্যানেজমেন্টকে।
শুরুর ধাক্কা সামলে এরপর বাইশ গজে তান্ডব চালান কুইন্টন ডিকক ও রিলে রসো। দুজনে মিলে ৪৭ বলে ৮৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন। ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে রান আউট হন ডিকক। ৪৩ বলে ৬৮ রান করেন তিনি। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৬টি চার ও ৪টি ছয়। ডিকক আউট হয়ে গেলেও তান্ডব চালিয়ে যান রসো। ২৭ বলে তিনি হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মাত্র ৪৮ বলে। এটাই রসোর প্রথম আন্তর্জাতিক টি২০ সেঞ্চুরি। ১৮ বলে ২৩ রান করে আউট হন ট্রিস্টান স্টাবস। ডেভিড মিলার ৫ বলে ৩টি ছয়ের সাহায্যে ১৯ রান করে অপরাজিত থেকেন। ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন রসো। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৭টি চার ও ৮টি ছয়। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২২৭ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের কোনও বোলারই এদিন নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি।
লোকেশ রাহুল না থাকায় এদিন রোহিতের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছিলেন ঋষভ পন্থ। ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় বলেই ধাক্কা খায় ভারত। কাগিসো রাবাডার বল রোহিতের (০) ব্যাটের কানায় লেগে বেল ফেলে দেয়। দ্বিতীয় ওভারে শ্রেয়স আয়ারকে (১) তুলে নেন ওয়েন পার্নেল। ভাল শুরু করেও ইনিংস দীর্ঘায়িত করতে পারেননি ঋষভ (১৪ বলে ২৭)। চার নম্বরে নেমে এদিন ঝড় তোলেন দীনেশ কার্তিক। শেষ পর্যন্ত ২১ বলে ৪৬ রান করে আউট হন তিনি। কার্তিকের ইনিংসে রয়েছে ৪টি করে চার ও ছয়। সূর্যকুমার (৮) এদিন ব্যর্থ। রান পাননি অক্ষর প্যাটেলও। ১০৮ রানের মধ্যো ৬ উইকেট হারানোয় জয়ের আশা শেষ হয়ে যায় ভারতের। শেষ দিকে দীপক চাহার (১৭ বলে ৩১) ও উমেশ যাদব (১৭ বলে অপরাজিত ২০) চেষ্টা করলেও জয় অধরাই থেকে যায়। শেষ পর্যন্ত ১৮.৩ ওভারে ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় ভারতের ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৩টি উইকেট নেন প্রিটোরিয়াস। ২টি করে উইকেট নেন পার্নেল, এনগিডি ও মহারাজ।
সিরিজ জিতে যাওয়ায় নিয়মরক্ষার ম্যাচে ভারত এদিন বিশ্রাম দিয়েছিল বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, অর্শদীপ সিংদের। কোহলির পরিবর্তে প্রথম একাদশে ঢোকেন শ্রেয়স আয়ার, রাহুলের পরিবর্তে উমেশ যাদব ও অর্শদীপের জায়গায় মহম্মদ সিরাজ। টস জিতে এদিন দক্ষিণ আফ্রিকাকে ব্যাট করতে পাঠান রোহিত শর্মা। ভারতের বিরুদ্ধে টি২০ সিরিজ বিভীষিকা হয়ে থাকল প্রোটিয়া অধিনায়ক তেম্বা বাভুমার কাছে। এদিনও তিনি ব্যর্থ। ৮ বলে মাত্র ৩ রান করে তিনি উমেশ যাদবের বলে আউট হন। বিশ্বকাপে বাভুমার ফর্ম চিন্তায় রাখবে প্রোটিয়া টিম ম্যানেজমেন্টকে।
শুরুর ধাক্কা সামলে এরপর বাইশ গজে তান্ডব চালান কুইন্টন ডিকক ও রিলে রসো। দুজনে মিলে ৪৭ বলে ৮৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন। ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে রান আউট হন ডিকক। ৪৩ বলে ৬৮ রান করেন তিনি। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৬টি চার ও ৪টি ছয়। ডিকক আউট হয়ে গেলেও তান্ডব চালিয়ে যান রসো। ২৭ বলে তিনি হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মাত্র ৪৮ বলে। এটাই রসোর প্রথম আন্তর্জাতিক টি২০ সেঞ্চুরি। ১৮ বলে ২৩ রান করে আউট হন ট্রিস্টান স্টাবস। ডেভিড মিলার ৫ বলে ৩টি ছয়ের সাহায্যে ১৯ রান করে অপরাজিত থেকেন। ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন রসো। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৭টি চার ও ৮টি ছয়। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২২৭ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের কোনও বোলারই এদিন নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি।
লোকেশ রাহুল না থাকায় এদিন রোহিতের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছিলেন ঋষভ পন্থ। ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় বলেই ধাক্কা খায় ভারত। কাগিসো রাবাডার বল রোহিতের (০) ব্যাটের কানায় লেগে বেল ফেলে দেয়। দ্বিতীয় ওভারে শ্রেয়স আয়ারকে (১) তুলে নেন ওয়েন পার্নেল। ভাল শুরু করেও ইনিংস দীর্ঘায়িত করতে পারেননি ঋষভ (১৪ বলে ২৭)। চার নম্বরে নেমে এদিন ঝড় তোলেন দীনেশ কার্তিক। শেষ পর্যন্ত ২১ বলে ৪৬ রান করে আউট হন তিনি। কার্তিকের ইনিংসে রয়েছে ৪টি করে চার ও ছয়। সূর্যকুমার (৮) এদিন ব্যর্থ। রান পাননি অক্ষর প্যাটেলও। ১০৮ রানের মধ্যো ৬ উইকেট হারানোয় জয়ের আশা শেষ হয়ে যায় ভারতের। শেষ দিকে দীপক চাহার (১৭ বলে ৩১) ও উমেশ যাদব (১৭ বলে অপরাজিত ২০) চেষ্টা করলেও জয় অধরাই থেকে যায়। শেষ পর্যন্ত ১৮.৩ ওভারে ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় ভারতের ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৩টি উইকেট নেন প্রিটোরিয়াস। ২টি করে উইকেট নেন পার্নেল, এনগিডি ও মহারাজ।