প্রতি টি-২০ সিরিজের আগে একটা নাম ঘোরাফেরা করে। সেটি হল সঞ্জু স্যামসন (Sanju Samson)। দীর্ঘদিন জাতীয় দলের সঙ্গী সঞ্জু এখনও পাকাপাকিভাবে জাতীয় দলে জায়গা করতে পারেননি। ঘরোয়া ক্রিকেট ও IPL-এ ভালো খেললেও কিছুটা আড়ালেই থেকে গেছেন। দুর্দান্ত IPL-এর পর আশা করা হয়েছিল তাঁকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজে রাখা হবে। তা হয়নি তবে আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁকে রাখা হয়েছে। প্রথম ম্যাচে সুযোগ না পেলেও দ্বিতীয় ম্যাচে নামলেন তিনি আর প্রমাণ করলেন কেন তিনি প্রতি সিরিজের আগে দাবিদার হয়ে ওঠেন। সমর্থকদের মধ্যেও দেখা গেল সেই ছবি।
দিল্লি থেকে ডাবলিনের দূরত্ব সাত হাজার ৫৯ কিলোমিটার। ক্রিকেটে পিছিয়ে থাকা আয়ারল্যান্ড বছরে হাতেগোনা ক্রিকেট খেলে। কিন্তু সঞ্জু স্যামসন (Sanju Samson) সেখানে যে কতটা জনপ্রিয় তার প্রমাণ মিলল দ্বিতীয় ম্যাচের আগে।
টসের পর হার্দিক পান্ডিয়াকে (Hardik Pandya) প্রশ্ন করা হয় দলে কী কী পরিবর্তন আছে তা নিয়ে। স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে তিনি বলতে থাকেন, “ঋতুরাজ গায়কোয়াড় (Ruturaj Gaikwad) পায়ে চোট পাওয়ার পর তাঁর বদলে প্রথম একাদশে সুযোগ পেয়েছেন সঞ্জু স্যামসন (Sanju Samson)।” এই কথা শোনার পরই স্টেডিয়ামে থাকা দর্শকরা চিৎকার করতে শুরু করে। পরিস্থিতি বুঝে হার্দিক বলেন, “আমার মনে হয় দর্শকদের এটা পছন্দ হয়েছে।” আরও দুটো পরিবর্তন করে ভারত। হর্ষল প্যাটেলের (Harshal Patel) সুযোগ পান আবেশ খানের (Avesh Khan) জায়গায় আর যুজবেন্দ্র চাহাল (Yuzvendra Chahal)-এর বদলে নামেন রবি বিষ্ণোই (Ravi Bishnoi)।
২০১৫ সালে টি-২০ ক্রিকেটে অভিষেক করেন সঞ্জু। জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সেই ম্য়াচে করেছিলেন ১৯ রান। এরপর ফের টি-২০ ক্রিকেটে সুযোগ পান ২০২০ সালে। কিন্তু টানা সিরিজে সুযোগ পাননি কখনই। বরাবরই ডাগআউট গরম করেছেন তিনি। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচেও তিনি সুযোগ পেলেন ঋতুরাজের জায়গায়। আর নেমে প্রমাণ করলেন কেন তিনি বারবার আলোচনায় আসেন। ১৪টা আন্তর্জাতিক টি-২০ খেলে গত ম্যাচে করলেন সর্বোচ্চ ৭৭ রান। এরআগে পর্যন্ত তাঁর সর্বোচ্চ রান ছিল ৩৯। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সঞ্জু যদি এই ফর্মটা ধরে রাখেন তাহলে বিশ্বকাপে তাঁর স্থান পাকা। যদিও তিনি বরাবরই ব্যাকআপ হিসেবে থেকেছেন। তিন ফর্ম্যাটে দাপট দেখিয়ে উইকেটকিপিং করছেন ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant)। সেখান থেকে নিজেকে আলাদা প্রমাণ করাই চ্য়ালেঞ্জ সঞ্জুর।
দিল্লি থেকে ডাবলিনের দূরত্ব সাত হাজার ৫৯ কিলোমিটার। ক্রিকেটে পিছিয়ে থাকা আয়ারল্যান্ড বছরে হাতেগোনা ক্রিকেট খেলে। কিন্তু সঞ্জু স্যামসন (Sanju Samson) সেখানে যে কতটা জনপ্রিয় তার প্রমাণ মিলল দ্বিতীয় ম্যাচের আগে।
টসের পর হার্দিক পান্ডিয়াকে (Hardik Pandya) প্রশ্ন করা হয় দলে কী কী পরিবর্তন আছে তা নিয়ে। স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে তিনি বলতে থাকেন, “ঋতুরাজ গায়কোয়াড় (Ruturaj Gaikwad) পায়ে চোট পাওয়ার পর তাঁর বদলে প্রথম একাদশে সুযোগ পেয়েছেন সঞ্জু স্যামসন (Sanju Samson)।” এই কথা শোনার পরই স্টেডিয়ামে থাকা দর্শকরা চিৎকার করতে শুরু করে। পরিস্থিতি বুঝে হার্দিক বলেন, “আমার মনে হয় দর্শকদের এটা পছন্দ হয়েছে।” আরও দুটো পরিবর্তন করে ভারত। হর্ষল প্যাটেলের (Harshal Patel) সুযোগ পান আবেশ খানের (Avesh Khan) জায়গায় আর যুজবেন্দ্র চাহাল (Yuzvendra Chahal)-এর বদলে নামেন রবি বিষ্ণোই (Ravi Bishnoi)।
২০১৫ সালে টি-২০ ক্রিকেটে অভিষেক করেন সঞ্জু। জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সেই ম্য়াচে করেছিলেন ১৯ রান। এরপর ফের টি-২০ ক্রিকেটে সুযোগ পান ২০২০ সালে। কিন্তু টানা সিরিজে সুযোগ পাননি কখনই। বরাবরই ডাগআউট গরম করেছেন তিনি। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচেও তিনি সুযোগ পেলেন ঋতুরাজের জায়গায়। আর নেমে প্রমাণ করলেন কেন তিনি বারবার আলোচনায় আসেন। ১৪টা আন্তর্জাতিক টি-২০ খেলে গত ম্যাচে করলেন সর্বোচ্চ ৭৭ রান। এরআগে পর্যন্ত তাঁর সর্বোচ্চ রান ছিল ৩৯।