ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে আয়োজিত দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচে রোহিত শর্মার নাক থেকে আচমকাই রক্ত বেরোতে শুরু করেছে। সেই ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই ইন্টারনেটে যথেষ্ট ভাইরাল হয়েছে। ভিডিয়ো দেখে স্পষ্ট বুঝতে পারা যাচ্ছিল যে রোহিত একটা অস্বস্তির মধ্যে রয়েছেন। ইতিমধ্যে এগিয়ে আসেন দীনেশ কার্তিক। তিনিই প্রথম লক্ষ্য করেন যে ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়কের নাক থেকে রক্ত বেরোচ্ছে। তবে সবথেকে বড় ব্যাপার এটাই যে এমন একটা কঠিন পরিস্থিতিতেও রোহিত দলের হাল একেবারে ছেড়ে দেননি। তিনি একজন নির্ভীক অধিনায়কের মতোই মাঠে ফিল্ডিং সাজাচ্ছিলেন।
ম্যাচ চলাকালীন রোহিতের এই অ্যাটিচিউড ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকদের হৃদয় ইতিমধ্যেই জিতে নিয়েছে। ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতীয় ক্রিকেট দল যখন ফিল্ডিং করছিল, ঠিক সেইসময় রোহিত শর্মার নাক থেকে রক্ত বেরোতে শুরু করে। যদিও হিটম্যান মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে যান। নিজের তোয়ালে দিয়েই তিনি বারংবার নাক মুছতে থাকেন। পাশাপাশি টিম ইন্ডিয়ার পেস বোলার হর্ষল প্যাটেলকে নির্দেশও দিচ্ছিলেন তিনি।
কিন্তু, আচমকা কেন রোহিতের নাক থেকে রক্ত বেরোতে শুরু করল?
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি যে কোনও বাহ্যিক আঘাতের কারণে রোহিত শর্মার নাক থেকে কিন্তু রক্ত বেরোয়নি। তাহলে? বিসিসিআই সূত্রে জানা গিয়েছে যে গুয়াহাটির বর্ষাপাড়া ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আর্দ্রতা এতটাই বেশি ছিল যে সেকারণেই নাক থেকে রক্ত বেরোতে শুরু করে। প্রাথমিকভাবে তোয়ালে দিয়ে তিনি রক্ত মুছে খেলা চালানোর চেষ্টা করা হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন। সেইসময়ে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নেতৃত্ব দেন দলের সহ অধিনায়ক কেএল রাহুল। তবে ম্যাচের শেষের দিকে তিনি আবারও মাঠে ফিরে আসেন। আর রোহিতের অনুপস্থিতিতে মাঠে ফিল্ডিং করেন বাংলার ক্রিকেটার শাহবাজ আহমেদ।
তিন ম্যাচের এই টি-২০ সিরিজে ভারতীয় ক্রিকেট দল ইতিমধ্যেই ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছে। ভারত প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ২৩৭ রান তুলেছিল। জবাবে দক্ষিণ আফ্রিকা ২২১ রান তুলতে পারে। শতরান করেন ডেভিড মিলার। তবে শেষপর্যন্ত প্রোটিয়া ব্রিগেডকে ১৬ রানে হারতে হয়।
রবিবাসরীয় ম্যাচে দুর্দান্ত ব্যাটিং পারফরম্যান্স করেন রোহিত শর্মা। কেএল রাহুলের (৫৭) সঙ্গে ওপেন করতে নেমে মাত্র ৫৯ বলে ৯৬ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন। আর সেইসঙ্গে মজবুত করে দেন ভারতের জয়ের ভিত। রোহিত-রাহুলের পার্টনারশিপের পর ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বিরাট কোহলি (৪৯ নট আউট) এবং সূর্যকুমার যাদব (৬১) সেই ধারা বয়ে নিয়ে যান। তাঁরা ৪০ বলে ১০২ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন।
ম্যাচ চলাকালীন রোহিতের এই অ্যাটিচিউড ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকদের হৃদয় ইতিমধ্যেই জিতে নিয়েছে। ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতীয় ক্রিকেট দল যখন ফিল্ডিং করছিল, ঠিক সেইসময় রোহিত শর্মার নাক থেকে রক্ত বেরোতে শুরু করে। যদিও হিটম্যান মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে যান। নিজের তোয়ালে দিয়েই তিনি বারংবার নাক মুছতে থাকেন। পাশাপাশি টিম ইন্ডিয়ার পেস বোলার হর্ষল প্যাটেলকে নির্দেশও দিচ্ছিলেন তিনি।
কিন্তু, আচমকা কেন রোহিতের নাক থেকে রক্ত বেরোতে শুরু করল?
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি যে কোনও বাহ্যিক আঘাতের কারণে রোহিত শর্মার নাক থেকে কিন্তু রক্ত বেরোয়নি। তাহলে? বিসিসিআই সূত্রে জানা গিয়েছে যে গুয়াহাটির বর্ষাপাড়া ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আর্দ্রতা এতটাই বেশি ছিল যে সেকারণেই নাক থেকে রক্ত বেরোতে শুরু করে। প্রাথমিকভাবে তোয়ালে দিয়ে তিনি রক্ত মুছে খেলা চালানোর চেষ্টা করা হলেও শেষ পর্যন্ত তিনি মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন। সেইসময়ে ভারতীয় ক্রিকেট দলকে নেতৃত্ব দেন দলের সহ অধিনায়ক কেএল রাহুল। তবে ম্যাচের শেষের দিকে তিনি আবারও মাঠে ফিরে আসেন। আর রোহিতের অনুপস্থিতিতে মাঠে ফিল্ডিং করেন বাংলার ক্রিকেটার শাহবাজ আহমেদ।
তিন ম্যাচের এই টি-২০ সিরিজে ভারতীয় ক্রিকেট দল ইতিমধ্যেই ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছে। ভারত প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ২৩৭ রান তুলেছিল। জবাবে দক্ষিণ আফ্রিকা ২২১ রান তুলতে পারে। শতরান করেন ডেভিড মিলার। তবে শেষপর্যন্ত প্রোটিয়া ব্রিগেডকে ১৬ রানে হারতে হয়।
রবিবাসরীয় ম্যাচে দুর্দান্ত ব্যাটিং পারফরম্যান্স করেন রোহিত শর্মা। কেএল রাহুলের (৫৭) সঙ্গে ওপেন করতে নেমে মাত্র ৫৯ বলে ৯৬ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন। আর সেইসঙ্গে মজবুত করে দেন ভারতের জয়ের ভিত। রোহিত-রাহুলের পার্টনারশিপের পর ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বিরাট কোহলি (৪৯ নট আউট) এবং সূর্যকুমার যাদব (৬১) সেই ধারা বয়ে নিয়ে যান। তাঁরা ৪০ বলে ১০২ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন।