এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অম্ল-মধুরভাবে ২০২১ সালটা শেষ হল ভারতীয় ক্রিকেট দলের। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ও টি-২০ বিশ্বকাপে হার যেমন আছে। তেমনই আছে বিদেশের মাটিতে টেস্টে সিরিজ জয়। তবে সবথেকে বেশি ধাক্কা দেওয়ার মত ঘটনা ছিল টি-২০ বিশ্বকাপ। যেখানে অন্যতম দাবিদার হিসেবে শুরু করেও শেষরক্ষা হয়নি।
গায়ে গায়ে সিরিজ খেলে টি-২০ বিশ্বকাপ খেলতে নেমেছিল ভারত। যারফলে সেমিফাইনালেও উঠতে পারেনি বিরাট ব্রিগেড। পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের কাছে লজ্জাজনকভাবে হারতে হয়। পাকিস্তানের কাছে ১০ উইকেটে ও নিউ জিল্যান্ডের কাছে ৮ উইকেটে হারতে হয়। বিশ্বকাপে এই প্রথমবার পাকিস্তানের কাছে হারল ভারত। তাও বড় ব্যবধানে। এরপরই দেশজুড়ে হই হই পড়ে যায়। বিশ্বকাপের পরে কোচ হিসেবে মেয়াদ শেষ হয় রবি শাস্ত্রীর। তিনি সরে দাঁড়ান কোচের পদ থেকে। আর টি-২০ ক্রিকেটের অধিনায়ক পদ থেকে সরে দাঁড়ান বিরাট কোহলি। সেটাই ছিল অধিনায়ক হিসেবে বিরাটের প্রথম ও শেষ টি-২০ বিশ্বকাপ। ফলে একই বছরে দুটো ICC টুর্নামেন্ট জয়ের সুযোগ থাকলেও তা হাতছাড়া হয়।
টি-২০ বিশ্বকাপের শুরু থেকেই বিতর্ক ছিল। দল গঠন নিয়ে প্রথম বিতর্ক শুরু হয়েছিল। শিখর ধাওয়ান, যুজবেন্দ্র চাহালকে না রাখায় নির্বাচকদের নিন্দার মুখে পড়তে হয়। অন্যদিকে অলরাউন্ডার হিসেবে আনফিট হার্দিক পান্ডিয়াকে রাখা নিয়েও বিতর্ক হয়। পরে দেখা যায় হার্দিক কোনও ম্যাচেই ভালো পারফর্ম করতে পারেননি।
টি-২০ বিশ্বকাপে খারাপ ফল নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে মুখ খুললেন শাস্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ওই দিন পাকিস্তান দারুণ খেলেছিল। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমরা ভয় পেয়েছিলাম। যেটা ম্যাচে দেখা গেছে। আমরা কোনও বিষয়ে নিশ্চিত ছিলাম না। যতক্ষণ তুমি শট মেরে যাচ্ছ, ততক্ষণ তুমি হারলেও অতটা খারাপ লাগবে না। কিন্তু তুমি যদি ভয় পাও, তাহলে সেটা বেশি খারাপ লাগে। এবং এই ধরনের টুর্নামেন্টে প্রথমে হারলে বিপদে পড়তে হবে।’
তিনি জানান, এই ধরনের টুর্নামেন্টে ভুল করার জায়গা খুব কম। তিনি মনে করেন ২০১৯ বিশ্বকাপ আরও এগিয়ে ছিল। যেখানে প্রতিটা দলকে প্লে অফের জন্য খেলতে হত। ভারতের বিশ্বকাপে যাত্রা যেরকম ছিল। লিগ তালিকায় শীর্ষস্থানে ছিল, কিন্তু একটা হারে সব শেষ হয়ে যায়। পাকিস্তানের কাছে পরাজয়ের পর ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকেরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন।
গায়ে গায়ে সিরিজ খেলে টি-২০ বিশ্বকাপ খেলতে নেমেছিল ভারত। যারফলে সেমিফাইনালেও উঠতে পারেনি বিরাট ব্রিগেড। পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের কাছে লজ্জাজনকভাবে হারতে হয়। পাকিস্তানের কাছে ১০ উইকেটে ও নিউ জিল্যান্ডের কাছে ৮ উইকেটে হারতে হয়। বিশ্বকাপে এই প্রথমবার পাকিস্তানের কাছে হারল ভারত। তাও বড় ব্যবধানে। এরপরই দেশজুড়ে হই হই পড়ে যায়। বিশ্বকাপের পরে কোচ হিসেবে মেয়াদ শেষ হয় রবি শাস্ত্রীর। তিনি সরে দাঁড়ান কোচের পদ থেকে। আর টি-২০ ক্রিকেটের অধিনায়ক পদ থেকে সরে দাঁড়ান বিরাট কোহলি। সেটাই ছিল অধিনায়ক হিসেবে বিরাটের প্রথম ও শেষ টি-২০ বিশ্বকাপ। ফলে একই বছরে দুটো ICC টুর্নামেন্ট জয়ের সুযোগ থাকলেও তা হাতছাড়া হয়।
টি-২০ বিশ্বকাপের শুরু থেকেই বিতর্ক ছিল। দল গঠন নিয়ে প্রথম বিতর্ক শুরু হয়েছিল। শিখর ধাওয়ান, যুজবেন্দ্র চাহালকে না রাখায় নির্বাচকদের নিন্দার মুখে পড়তে হয়। অন্যদিকে অলরাউন্ডার হিসেবে আনফিট হার্দিক পান্ডিয়াকে রাখা নিয়েও বিতর্ক হয়। পরে দেখা যায় হার্দিক কোনও ম্যাচেই ভালো পারফর্ম করতে পারেননি।
টি-২০ বিশ্বকাপে খারাপ ফল নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে মুখ খুললেন শাস্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ওই দিন পাকিস্তান দারুণ খেলেছিল। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমরা ভয় পেয়েছিলাম। যেটা ম্যাচে দেখা গেছে। আমরা কোনও বিষয়ে নিশ্চিত ছিলাম না। যতক্ষণ তুমি শট মেরে যাচ্ছ, ততক্ষণ তুমি হারলেও অতটা খারাপ লাগবে না। কিন্তু তুমি যদি ভয় পাও, তাহলে সেটা বেশি খারাপ লাগে। এবং এই ধরনের টুর্নামেন্টে প্রথমে হারলে বিপদে পড়তে হবে।’
তিনি জানান, এই ধরনের টুর্নামেন্টে ভুল করার জায়গা খুব কম। তিনি মনে করেন ২০১৯ বিশ্বকাপ আরও এগিয়ে ছিল। যেখানে প্রতিটা দলকে প্লে অফের জন্য খেলতে হত। ভারতের বিশ্বকাপে যাত্রা যেরকম ছিল। লিগ তালিকায় শীর্ষস্থানে ছিল, কিন্তু একটা হারে সব শেষ হয়ে যায়। পাকিস্তানের কাছে পরাজয়ের পর ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকেরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন।