ভারতের বিরুদ্ধে নাগপুর টেস্টে অস্ট্রেলিয়া যে পাল্লা দিতে পারবে না, প্রথম দিনেই ইঙ্গিতটা স্পষ্ট ছিল। বাস্তবে সেটাই ঘটল। ভারতীয় স্পিনারদের দাপটে বর্ডার–গাভাসকার ট্রফির প্রথম টেস্টে তিন দিনের কম সময়েই চূর্ণ অস্ট্রেলিয়া। ইনিংস এবং ১৩২ রানে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে ১–০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত। একইসঙ্গে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার রাস্তা অনেকটাই পরিষ্কার করে ফেলল রোহিত শর্মার দল। নাগপুর টেস্টে ভারতের জয়ের দুই কারিগর রবীন্দ্র জাদেজা এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিন। প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়াকে ভেঙেছিলেন রবীন্দ্র জাদেজা। এবং দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়াকে গুঁড়িয়ে দিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তিনি তুলে নিলেন ৫ উইকেট এবং জাদেজার ২ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া গুরিয়ে গেল মাত্র ৯১ রানে।
টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া ১৭৭ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল। জবাবে ভারত প্রথম দিনের শেষে তুলেছিল ১ উইকেটে ৭৭। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের রান ছিল ৭ উইকেটে ৩২১। রবীন্দ্র জাদেজা ৬৬ এবং অক্ষর প্যাটেল ৫২ রানে ক্রিজে ছিলেন।
তৃতীয় দিনে শুরুতেই ধাক্কা খায় ভারত। দিনের পঞ্চম ওভারে টড মারফির বলে বোল্ড হন জাদেজা। তিনি ৭০ রান করে আউট হন। জাদেজা যখন আউট হন, ভারতের স্কোর ৮হ উইকেটে ৩২৮। এই সময় মনে হচ্ছিল ভারত হয়তো সাড়ে তিনশ রানের মধ্যে গুটিয়ে যাবে। কিন্তু অক্ষর প্যাটেল এবং মহম্মদ সামির দুরন্ত ব্যাটিং ভারতকে ৪০০ রানে পৌঁছে দেয়। অবশেষে ৪৭ বলে ৩৭ রান করে আউট হন সামি। ৮৪ রান করে প্যাট কামিন্সের বলে বোল্ড হন অক্ষর প্যাটেল। ৪০০ রানে গুটিয়ে যায় ভারত।
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই বিপর্যয় পরে অস্ট্রেলিয়া। সামির সঙ্গে নতুন বলে বোলিং শুরু করেছিলেন রবিচন্দন অশ্বিন। দ্বিতীয় ওভারে সাফল্য পায় ভারত। অশ্বিনের বলে কোহলির হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন উসমান খোয়াজা (৫)। এরপর ডেভিড ওয়ার্নার ও মারনাস লাবুশেন সতর্কভাবে ব্যাট করছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একাদশ ওভারের পঞ্চম বলে লাবুশেনকে (১৭) তুলে নেন রবীন্দ্র জাদেজা। এরপরই ভেলকি শুরু করেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। পরপর তুলে নেন ডেভিড ওয়ার্নার (১০), ম্যাট রেনশ (২), পিটার হ্যান্ডসকম্ব (৬)স অ্যালেক্স ক্যারেকে (১০)। অন্যদিকে রবীন্দ্র জাদেজা ফেরান প্যাট কামিন্সকে (১)। টড মারফিকে (০) তুলে নেন অক্ষর প্যাটেল। নাথান লায়ম (৮) ও স্কট বোল্যান্ডকে (০) তুলে নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৯১ রানে গুটিয়ে দেন মহম্মদ সামি। ৩২.৩ ওভারেই অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংস শেষ। ৩৭ রানে ৫ উইকেট নেন অশ্বিন। ২টি করে উইকেট নেন সামি ও জাদেজা।
টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া ১৭৭ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল। জবাবে ভারত প্রথম দিনের শেষে তুলেছিল ১ উইকেটে ৭৭। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের রান ছিল ৭ উইকেটে ৩২১। রবীন্দ্র জাদেজা ৬৬ এবং অক্ষর প্যাটেল ৫২ রানে ক্রিজে ছিলেন।
তৃতীয় দিনে শুরুতেই ধাক্কা খায় ভারত। দিনের পঞ্চম ওভারে টড মারফির বলে বোল্ড হন জাদেজা। তিনি ৭০ রান করে আউট হন। জাদেজা যখন আউট হন, ভারতের স্কোর ৮হ উইকেটে ৩২৮। এই সময় মনে হচ্ছিল ভারত হয়তো সাড়ে তিনশ রানের মধ্যে গুটিয়ে যাবে। কিন্তু অক্ষর প্যাটেল এবং মহম্মদ সামির দুরন্ত ব্যাটিং ভারতকে ৪০০ রানে পৌঁছে দেয়। অবশেষে ৪৭ বলে ৩৭ রান করে আউট হন সামি। ৮৪ রান করে প্যাট কামিন্সের বলে বোল্ড হন অক্ষর প্যাটেল। ৪০০ রানে গুটিয়ে যায় ভারত।
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই বিপর্যয় পরে অস্ট্রেলিয়া। সামির সঙ্গে নতুন বলে বোলিং শুরু করেছিলেন রবিচন্দন অশ্বিন। দ্বিতীয় ওভারে সাফল্য পায় ভারত। অশ্বিনের বলে কোহলির হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন উসমান খোয়াজা (৫)। এরপর ডেভিড ওয়ার্নার ও মারনাস লাবুশেন সতর্কভাবে ব্যাট করছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একাদশ ওভারের পঞ্চম বলে লাবুশেনকে (১৭) তুলে নেন রবীন্দ্র জাদেজা। এরপরই ভেলকি শুরু করেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। পরপর তুলে নেন ডেভিড ওয়ার্নার (১০), ম্যাট রেনশ (২), পিটার হ্যান্ডসকম্ব (৬)স অ্যালেক্স ক্যারেকে (১০)। অন্যদিকে রবীন্দ্র জাদেজা ফেরান প্যাট কামিন্সকে (১)। টড মারফিকে (০) তুলে নেন অক্ষর প্যাটেল। নাথান লায়ম (৮) ও স্কট বোল্যান্ডকে (০) তুলে নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৯১ রানে গুটিয়ে দেন মহম্মদ সামি। ৩২.৩ ওভারেই অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংস শেষ। ৩৭ রানে ৫ উইকেট নেন অশ্বিন। ২টি করে উইকেট নেন সামি ও জাদেজা।